Inqilab Logo

সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ভোটযুদ্ধের প্রস্তুতি : মনোনয়নপত্র সংগ্রহে বিএনপিতে রেকর্ড

ফারুক হোসাইন | প্রকাশের সময় : ১৭ নভেম্বর, ২০১৮, ১২:০২ এএম

আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে। ইউরোপীয় পার্লামেন্টে বাংলাদেশ নিয়ে বিতর্ক শেষে ভোটাভুটির মাধ্যমে খসড়া প্রস্তাবে বলেছে, এই নির্বাচনই শেষ সুযোগ। ভারতের আত্মোপলব্ধি হওয়ায় এবার দিল্লির প্রত্যাশা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন। চীনও চায় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা। জাতিসংঘ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একই প্রত্যাশায় প্রহর গুনছে। বিশ্বের যখন এই অবস্থা, তখন বাংলাদেশে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রায় সব রাজনৈতিক দল। নির্বাচন নয়, চলছে যেন ভোটযুদ্ধে নামার মহাসমারোহ। দলীয় মনোনয়ন বিক্রির পর আজ আওয়ামী লীগের আসন ভাগাভাগি নিয়ে শরিকদের সঙ্গে সংলাপে বসার কথা। অন্যদিকে হামলা-মামলায় জর্জরিত বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কাছে নমিনেশন বিক্রিতে গড়েছে রেকর্ড। দলীয় প্রার্থীদের সাক্ষাতকার পর্ব শুরু করবে তারা রোববার

দীর্ঘ ১২ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে বিএনপি। ৯০ হাজারের বেশি মামলায় ২৬ লাখের মতো নেতাকর্মী আসামি। হামলা-মামলা ও গ্রেফতারে ঘরছাড়া ছিলেন লাখ লাখ নেতাকর্মী। আতঙ্ক ও ভীতিকর পরিবেশে কড়া নাড়ছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী খুঁজে পাবে না বলেও বিভিন্ন সময় প্রচারণা করেছিল সরকার দলীয় নেতারা। তবে আন্দোলনের অংশ হিসেবে নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দেয়ার পর থেকেই বদলে গেছে পুরো চিত্র। ৩০০ আসনে সর্বমোট বিএনপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে প্রায় সাড়ে চার হাজার। অন্যদিকে নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বী ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে ৪ হাজার ২৩টি। বিগত যে কোন নির্বাচনে এবং যে কোন দলের চেয়ে এবার বিএনপি মনোনয়ন ফরম বিক্রিতে রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। 

পাঁচদিন ধরে মনোনয়ন ফরম বিক্রি ও ৪ দিন ধরে জমা নেয়া চলছে। প্রথম চার দিনেই বিক্রি হয় ৪ হাজার ১১২টি ফরম। পঞ্চম ও শেষ দিনে এই রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্ত মনোনয়ন ফরম বিক্রি চলছিল। তবে ইতোমধ্যেই ফরম বিক্রির রেকর্ড সৃষ্টি করে ফেলে বিএনপি। এর আগে গত সোমবার সকাল থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে বিএনপি। প্রথম দিন সকাল পৌনে ১১টায় বিএনপির কারাবন্দি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জন্য তিনটি আসনে মনোনয়ন ফরম কেনার মাধ্যমে শুরু হয় ফরম বিক্রির আনুষ্ঠানিকতা। বেগম জিয়ার জন্য ফেনী-১ আসন থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বগুড়া ৬ আসনের জন্য স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ও বগুড়া-৭ আসনে স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য মির্জা আব্বাস। পরের দিন মঙ্গলবার থেকেই শুরু হয় মনোনয়ন ফরম জমা দেয়া।
শেষ দিনেও উৎসবমুখর পরিবেশ: ঢাক-ঢোল, বাদ্যযন্ত্র আর মুহুর্মুহু শ্লোগানে নয়াপল্টন ছিল উৎসবের আমেজে। দলীয় মনোনয়ন পেতে নিজেদের সাধ্যের প্রায় সবটুকুই উজার করে চেষ্টা চালিয়েছেন ধানের শীষের মনোনয়ন পাবার আশায়। ফলে প্রতিকূল পরিবেশ, পুলিশের ‹রক্তচক্ষু› উপেক্ষা করে বিএনপি নেতারা শোডাউনও দিয়েছেন। বিগত দিনের তুলনায় মনোনয়ন প্রত্যাশী ছাড়াও দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করতে দেখা গেছে। মনোনয়ন সংগ্রহকারীদের মিছিলের পাশাপাশি বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ছাত্রদল, যুবদলের নেতাকর্মীদেরও ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত হয়ে দলের নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে নাইটিংগেল মোড় পর্যন্ত মিছিল করেন। অনেকেই হাজার হাজার মানুষের মিছিলের উৎসব দেখতেও বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আসেন।
যদিও নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেয়ার পর থেকেই বদলে যায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দৃশ্য। শত শত নেতাকর্মী, হাতে হাতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ মনোনয়ন প্রত্যাশীর ছবি সম্বলিত ব্যানার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড, দলীয় প্রতীক ধানের শীষ নিয়ে প্রার্থীরা উপস্থিত হন নয়াপল্টনে। বেগম জিয়ার মুক্তির দাবিতে শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত করে তোলেন গোটা এলাকা। প্রতিদিনই একদিকে ফকিরাপুল অন্যদিকে নাইটিঙ্গেল-বিজয়নগর-কাকরাইল পর্যন্ত সড়ক ছিল লাখ লাখ নেতাকর্মীর ভিড়ে লোকে লোকারণ্য। মনোনয়ন ফরম বিক্রির শেষ দিনও নয়াপল্টনে ছিল একইরকম দৃশ্য। শুক্রবার সকাল থেকেই দলে দলে মিছিল নিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা আসতে থাকেন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে। কেউ কেউ মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও শেষ দিনে জমা দিতে আসা প্রার্থীর সংখ্যায় বেশি ছিল। সকাল সাড়ে ১০টার পর থেকে বিএনপি কার্যালয়ের সামনের এলাকা বিপুল সংখ্য নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে ভরে যায়। দুপুরের দিকে এই ভিড় ছড়িয়ে পড়ে ফকিরাপুল থেকে নাইটিঙ্গেল মোড়সহ আশপাশের অলি-গলিতে। শুক্রবার জুম্মার নামাজের সময় মানুষের সংখ্যা কিছুটা কমে গেলেও নামাজের পর আবারও ভিড় বাড়তে থাকে। বাদ্যযন্ত্র, মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা, মিছিল সহকারে দলে দলে নেতাকর্মীরা আসেন ফরম জমা দিতে। এই অবস্থা চলতে থাকে রাত ৯টা পর্যন্ত।
ব্যাপক শোডাউন করে মনোনয়ন ফরম জমা দিতে আসা যশোর-৪ আসন থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ইঞ্জিনিয়ার টি এস আইয়ুব বলেন, গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার রক্ষার আন্দোলনের অংশ হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি। জনগণ ভোট দিতে পারলে ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত।
মনোনয়ন ফরম জমা দিলেন যারা: শেষ দিনে যারা মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন তাদের মধ্যে ঠাকুরগাঁও-১ আসনের জন্য বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে মনোনয়ন ফরম জমা দেন তার ব্যক্তিগত সহকারি ও কৃষিবিদ মোঃ ইউনুস আলী, ঢাকা-১৩ ও চাঁদপুর-২ আতাউর রহমান ঢালী, খুলনা-৩ রকিবুল ইসলাম বকুল, বগুড়া-১ আসনে মোশাররফ হোসেন চৌধুরী, পটুয়াখালী-২ বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মুনির হোসেন, কুমিল্লা-১০ বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দীন দিদার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ছাত্রদল নেতা রাজিব আহসান চৌধুরী পাপ্পু, যশোর-৩ সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, যশোর-৪ ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব, পঞ্চগড়-২ ফরহাদ হোসেন আজাদ, ফরিদপুর-৩ মাহবুবুল হাসান পিংকু, বাগেরহাট-৪ মোঃ ইব্রাহীম হোসেন, সিলেট-১ প্রফেসর ডা. শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী, সিলেট-৬ এড. মাওলানা রশীদ আহমেদ, সিলেট-৩ প্রফেসর ডা. নিয়াজ আহমেদ, ফেনী-৩ আব্দুল লতিফ জনি, টাঙ্গাইল-৩ মাইনুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ-৩ লে. কর্ণেল (অব.) সৈয়দ আলী আহমদ, চাঁদপুর-১ আ হ ম মানিরুজ্জামান (ইঞ্জিনিয়ার দেওয়ান মানিক), ঢাকা-৬ কাজী আবুল বাশার, লক্ষীপুর-১ কফিল উদ্দিন পাটোয়ারি, ঢাকা-৫ অধ্যক্ষ সেলিম ভুইয়া, বগুড়া-৬ ভিপি সাইফুল ইসলাম, দিনাজপুর-১ মো: মেহেদী হাসান সুমন, ময়মনসিংহ-৯ মামুন বিন আব্দুল মান্নান, কিশোরগঞ্জ-৬ মো: শরীফুল ইসলাম, ঢাকা-২ হাজী মো: মনির হোসেন, ঢাকা-৫ মশিউর রহমান মিশু, ঢাকা-৭ হুমায়ুন কবীর, নাসিমা আক্তার কল্পনা, আনোয়ার পারভেজ বাদল, পটুয়াখালী-৩ হাসান মামুন, ভোলা-৪ নূরুল ইসলাম নয়ন, বরিশাল-৫ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ঢাকা-৪ সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা-৪ তানভীর আহমেদ রবীন, ফরিদপুর-২ শামা ওবায়েদ প্রমূখ।
কাল থেকে সাক্ষাতকার: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার আগামীকাল রোববার থেকে শুরু হবে। দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাক্ষাৎকার নেয়া হবে। প্রথম দিন রংপুর বিভাগের পঞ্চগড়-১ আসন দিয়ে সাক্ষাৎকার গ্রহণ শুরু হবে। এছাড়া একই দিনে রাজশাহী বিভাগের সাক্ষাতকার নেওয়া হবে। সাক্ষাৎকারের সময় মহানগর, জেলা, উপজেলার সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতিকে উপস্থিত থাকার আহবান জানানো হয়েছে। এরপর পর্যায়ক্রমে বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট ও বৃহত্তর ঢাকা বিভাগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাতকার গ্রহণ করা হবে। প্রত্যেক আসনে যতজন ব্যক্তি মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন তাদের সবার একসাথে সাক্ষাতকার নেয়া হবে। সাক্ষাতগ্রহণকালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মোবাইলে কথা বলবেন। তিনি মনোনয়ন প্রত্যাশীদেরকে নির্দেশনা দিয়ে বলবেন যিনিই মনোনয়ন পান তার পক্ষে সবাইকে একসাথে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।



 

Show all comments
  • হিরো আলম ১৭ নভেম্বর, ২০১৮, ১:৩৭ এএম says : 0
    গুড
    Total Reply(0) Reply
  • সাদ বিন জাফর ১৭ নভেম্বর, ২০১৮, ১:৩৮ এএম says : 0
    বিএনপিকে খুব বুদ্ধিমত্তার সাথে বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • সাবের মাহমুদ ১৭ নভেম্বর, ২০১৮, ১:৩৯ এএম says : 0
    ত্যাগী নেতাদের প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই।
    Total Reply(0) Reply
  • সেলিম উল্লাহ ১৭ নভেম্বর, ২০১৮, ১:৪০ এএম says : 0
    আওয়ামী নিপীড়নের মধ্যেও এমন সাড়া যাগানি অবস্থা।
    Total Reply(0) Reply
  • মফিজুল ইসলাম ১৭ নভেম্বর, ২০১৮, ১:৪১ এএম says : 0
    মাঠের নেতাদের নমিনেশন চাই
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Ali ১৭ নভেম্বর, ২০১৮, ১০:০৩ এএম says : 0
    advocate sorder sakhayat hossain bokul is the best popular and intelligence politesian in narshingdi-4.. so we are aspect noninate mr, bokul bi..
    Total Reply(0) Reply
  • FYSUL AHMED ১৭ নভেম্বর, ২০১৮, ১২:৪১ পিএম says : 0
    আলহামদুলিল্লাহ, ইনকিলাবের নিউজ আমার কাছে বাছাইয়ের দিক থেকে খুবই প্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ । আমি নিয়মিত কয়েকটি পত্রিকার নিউজ অনলাইনে পড়ি। তার মধ্যে ইনকিলাব নিয়মিত। আমার ব্যক্তিগত প্রয়োজনে পত্রিকার কিছু নিউজ সংরক্ষণ করি। এক্ষেত্রে ইনকিলাবের প্রিন্ট ভার্সন যদি আরেকটু সহজ হতো তাহলে খুবই সুন্দর হতো। যেরকম প্রিন্ট ভার্সন রয়েছে কালের কন্ঠ, যুগান্তর, জনকন্ঠ পত্রিকায়। বিশেষ করে কালের কন্ঠ ও জনকন্ঠ পত্রিকার মত প্রিন্ট ভার্সন হলে খুবই ভালো হয়। আশা করি কর্তৃপক্ষ বিষয়টি আন্তরিকতার সাথে দেখবেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Amran ১৮ নভেম্বর, ২০১৮, ১১:৫৬ এএম says : 0
    Inqilab balo sarir potirika
    Total Reply(0) Reply
  • রবিন ২৩ নভেম্বর, ২০১৮, ২:৪৫ এএম says : 0
    বি এন পি কতগুলো জনবিছিনন বাজে দল নিয়ে জোট করেছে কাজেই তাদের নমিনেশন পেপার বেশী বেচা হয়েছে সেটি অস্বাভাবিক কিছু নয় তাই বলে এই জোটের ষাটটি আসন পাওয়ার মত যোগ্যতা নেই কারণ এদের জনপ্রিয়তা বেশ খারাপ .
    Total Reply(0) Reply
  • ২৩ নভেম্বর, ২০১৮, ২:৪৯ এএম says : 0
    ঐ জোট একটি বাজে জনবিছিনন জোট তাই এরা ষাটটির বেশৗ আসন পাবে না নিশ্চিত এবং মহাজোট পাবা দুইশত বিশটি. ডঃকামাল হোসেন গংদের বলির মাঠা বানিয়ে পার পাওয়ার চিনতা মাএ.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিএনপি


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ