পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তফসিল পেছানো এবং সুষ্ঠু-গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ তৈরীর দাবিতে কোথাও ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করতে দেয়নি পুলিশ। জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচিতে পুলিশ বাঁধা দেয়ায় নেতৃবৃন্দ বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট, হাউজ বিল্ডিং চত্ত্বর এমনকি দলীয় কার্যালয়ের সামনে কর্মসুচি পালন করতে চাইলে তাতেও বাঁধা দেয় পুলিশ। বাঁধার কারণে অবশেষে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রতিবাদ সভা করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম। বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মুফতি কেফায়েতুল্লাহ কাশফি, আলহাজ্ব আব্দুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম, আলহাজ্ব আলতাফ হোসেন, আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন, হাফেজ মাওলানা ছিদ্দিকুর রহমান, ছাত্রনেতা নূরুল করীম আকরাম, শ্রমিকনেতা ওমর ফারুক, নাযীর আহমদ শিবলি, মুফতি ফরিদুল ইসলাম প্রমুখ।
প্রতিবাদ সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, তফসিল না পেছালে এবং সব দলের অংশগ্রহণে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন না হলে রাজনৈতিক সঙ্কট আরো বাড়বে। তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী বার বার বলেছিলেন সব দল তাদের কার্যক্রম নির্বিঘ্নে করতে পারবে। কিন্তু সরকার আজকের মানববন্ধনে বাধা দিয়ে প্রতারণা করেছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, সকল দলকে আস্থায় না নিয়ে তফসিল ঘোষণা প্রহসন। তারা চলমান সংসদ ভেঙ্গে দিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের দাবি জানান।
সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বলেন, ইসি ভোট চুরির ব্যবস্থা করে সরকারকে ক্ষমতায় আনতে তড়িঘরি করে তফসিল ঘোষণা করেছে। এ তফসিল বাতিল করতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।