পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের সাথে সংলাপকালে নতুন মামলা এবং গ্রেফতার না করতে আশ্বাস দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর দেয়া সেই আশ্বাস বাস্তবে প্রতিফলিত হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বিএনপির নেতারা। দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জানান, রাজধানীতে ৬ নভেম্বর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জনসভার আগের দিন এবং এর পরের দুই দিনে সারাদেশে ৮ শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর একটি তালিকাও দিয়েছে বিএনপি।
দলটির পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, সমাবেশকে কেন্দ্র করে গত তিন দিন ধরে বিএনপি নেতাকর্মীদের চিরুনী অভিযান চালিয়ে ছেঁকে ধরা হয়েছে। জেলা-মহানগরের সভাপতি থেকে শুরু করে সাবেক এমপি কেউই সরকারের গ্রেফতার অভিযান থেকে রেহাই পাননি। এমনকি সমাবেশে আসা ও যাওয়ার পথে হাজারের অধিক নেতাকর্মী ও সাধারণ সমর্থকদের গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার করার পর প্রথমে টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয়া হবে এই কথা বলে দর কষাকষি করা হয়েছে। অনেক নেতাকর্মীদের কাছ থেকে টাকা নিয়েও ছাড়া হয়নি। এমনিকি ৩০০ থেকে ৩৫০ জনের বড় বড় গ্রুপ করে রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি তল্লাশী ও পুলিশী হানাতে হাজার হাজার নেতাকর্মী ঘরবাড়ী ও এলাকা ছাড়া হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। রুহুল কবির রিজভী বলেন, সংলাপ কি তাহলে চ‚ড়ান্ত আক্রমণের পূর্বে কিছুটা সময়ক্ষেপণ। তা না হলে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতার না করার অঙ্গীকার করার পরও এতো তান্ডব, এতো পাইকারী গ্রেফতার! সরকার কি তাহলে প্রতারণা ফাঁদ তৈরী করেছে? প্রধানমন্ত্রী অতিতের মতো বলেন একটা, কিন্তু কাজ করেন অন্যটা।
হাইকোর্টে গায়েবি মামলার আসামির ভিড়: গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে দেশজুড়ে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির নেতারা। এসব মামলায় লাখ লাখ আসামি করা হয়েছে। গায়েবি মামলার আসামিরা এখন জামিন নিতে প্রতিদিন বিভিন্ন কোর্টে ভিড় জমাচ্ছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে গিয়ে দেখা যায় কোর্ট চত্ত্বরে বিপুল সংখ্যক বিএনপির নেতাকর্মী। তারা ঢাকাসহ সারাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে হাইকোর্টে আসেন জামিন নিতে। যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার টিএস আইয়ুব জানান, অক্টোবর মাসে যশোরের অয়নগর ও বাঘারপাড়া উপজেলায় তিনটি পৃথক মামলায় বিএনপির ৩৫৭জনকে আসামি করা হয়েছে। তাদেরকে নিয়ে তিনি জামিন নিতে এসেছিলেন হাইকোর্টে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের জুলুম নির্যাতনের চিত্র দেখা যায় সারাদেশের কারগার ও কোর্টগুলোতে। অসুস্থ, বিদেশে থাকা, মৃত ব্যক্তিদের নামে গায়েবি মামলা দেয়া হয়েছে। সারাদেশের মতো তার উপজেলাগুলোতেও একই চিত্র। এজন্য তাদেরকে নিয়ে তিনি জামিন নিতে এসেছেন।
বিএনপির দেয়া গ্রেফতারের তালিকা: ৫ নভেম্বর থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত সারাদেশে বিএনপির ৮ শতাধিক নেতাকর্মী গ্রেফতার করা হয়েছে বলে দাবি করেছে দলটি। দলটির পক্ষ থেকে গ্রেফতারকৃতদের তালিকা দিয়ে বলা হয়, ৬ নভেম্বর জনসভার আগের দিন ও জনসভার পরের দুই দিন বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিরোধী দলীয় ৮ শতাধিক নেতাকর্মীকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতদের তালিকায় যারা রয়েছে- চট্টগ্রামের ডা. শাহাদাত হোসেন, শামসুল হক শামসু জাহাঙ্গীর নগর বিশ^বিদ্যালয়ের ছাত্রদল নেতা সোহেল রানা, নারায়ণগঞ্জ জেলার বিএনপি নেতা এ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন, যুবদল নেতা রিয়াদ হোসেন ও আতাউর রহমান, আবু হোসেন সরদার, মোহাম্মদ হোসেন কাজল, ফারুক আহমেদ, শাহীন, আশরাফুল, মোশারফ, আশিক, আউয়াল, আজাদ, মামুন, সাগর, মিজানুর রহমান, জাকির হোসেন শামীম, রাসেল, হযরত আলী, মনিরুজ্জামান মনির, মনির মেম্বার, এজাজ, রুহুল আমিন, রুবেল, বাবু, রনি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণে স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, বিএনপি নেতা আব্দুল আজিজ স্বপন, ফজলুল হক মনি, মামুন আহম্মেদ, আব্দুল আজিজ স্বপন, মো: রনি, আনোয়ার হোসেন আনু, সিদ্দিকুর রহমান বিটু, নিয়ামত উল্লাহ, জয়নাল আবেদিন রতন চেয়ারম্যান, বাদশা মিয়া, নাসরিন রশিদ পুতুল কমিশনার, নুরুল হুদা চৌধুরী, সুমন ভূইয়া, জাকির হোসেন, আলমগীর হোসেন, মোঃ হাসান, মোঃ টিংকু, আরমান হোসেন, সাজেদা, হায়দার ফরাজী মাসুম ফরাজী, বাদশা মিয়া, হাফিজুর রহমান হাফিজ, রুবেল, কালাচাঁদ, হাকিম, ফজলুল হক, মাসুদ, টিটু শিকদার, নুরু, রিয়াজ, বিল্লাল হোসেন, খলিল হোসেন, তপু, জনি, অপু, রাসেল, নাঈম, ইমন, মো: হক।
ঢাকা মহানগর উত্তরের আবুল কালাম আজাদ, নজরুল ইসলাম, জসিম, হৃদয়, মোস্তফা, হাসান, কামরুজ্জামান দুলাল, হাফিজুর রহমান, মো: জালাল, ডিএম নজরুল, সবুজ, আজাদ, সেলিম, শাকিল, জাহাঙ্গীর আলম, মো: জসিম, শিমুল আহমেদ, তোহা ইসলাম পুন্না, শামীম আহমেদ, মনিরুজ্জামান টগর, সাইফুল ইসলাম, শেখ জামাল, হযরত আলী, মো: শামীম, রিয়াদ, ফরিদ উদ্দিন ফরহাদ, মাসুম বাবুল, শহীদুল ইসলাম বিশ^াস, আব্দুল কাদির, মো: জোবায়ের, মজিবুল হক, রবি, আব্দুল কাইয়ুম সরকার তৃপ্তি, শিশির, তুষার, ফরহাদ ও আরিফ, মো: ওসমান, মোশারফ হোসেন বাবু, আলামীন, মাছুম, সাইদুল, মনির হোসেন, রমজান আলী, মো: সুমন, রাশেদ, মো: জসিম, মাকসুদ, রিপন, মো: রাসেল, ফরহাদ, হাবিব মিয়া, আ: রাজ্জাক, এস এম জালাল মো: নুরু এবং আলতাফ।
ঢাকা জেলায় আতিকুর রহমান, পারভেজ শামীম, রেজাউল, আলমাস, ফারুক, নুর আলম, রিপন, আলামিন, খলিল, হাবিব, আরিফ, কামরুল, আজাহার ইসলাম, টুটুল, ইমরান, হাসান, মেহেদী, ফয়সাল, তন্ময়, হারুন, বাবুল, ফারুক, আবুল, মোস্তফা, মিলন, সজল, মো: বাবুল, আলম মিয়া, শাহ আলম, সাকিব, কাউছার, রফিক, মো: মনির হোসেন, মো: কেনি, মো: রাজু, মো: শামীম, মো: বিল্লাল, মো: আনিস, মো: মাসুদ, মো: মাসুদ ও মো: টিটু শিকদার, আশরাফুল, রুবেল, সজিব, আলী আজগর, মো: শামীম, কাউছার, মেহেদী, নয়ন, আব্দুস সালাম, ইয়াসিন, মারফত আলী, সারোয়ার।
গাজীপুরে গাজী সালাউদ্দিন, ছাত্রদল ও যুবদলের আব্দুল্লাহ, বায়েজিদ, জাকির হোসেন, কামরুল ইসলাম, জমিরউদ্দিন নাহিদ, জিয়াউর রহমান জিয়া, হেলাল উদ্দিন, সাধন মাহমুদ তমিজ, আবু রায়হান, রিয়াজ উদ্দিন, এসএম শাহীন, শিবলু বকশী, হাজী আকরাম, ফিরোজ, ফারুক, আরিফ হোসেন ভ‚ঁইয়া, হেলাল উদ্দিন, নুরুল ইসলাম, শিপলু বকশী, এ্যাড. জামান, আব্দুল্লাহ, জাকির।
বগুড়ায় সাইফুল ইসলাম রনি, মোয়াজ্জেম হোসেন হিটলু, তিমির কান্তি রঞ্জন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আবু তাহের, নাজমুল হক নয়ন, আলমগীর হোসেন, আলহাজ¦ রেজাউল, যুবদল নেতা মাসুদ রানা মাসুদ, ইয়াকুব আলী রাঙা, শহীদুল ইসলাম পাশা, কাউছার, মঞ্জুরুল আলম বাপ্পী, শাহাদাৎ হোসেন, আসিফ, আলামিন, জিল্লুর রহমান, ফাহিম আহমেদ সুমন, রাকিব, হাবিবুল্লাহ মেজবাহ সৈকত, রাকিবুল ইসলাম শিপন, পিয়ার আহমেদ, নাহারুল ইসলাম, আনোয়ারুল ইসলাম, মকবুল হোসেন, সাজ্জাদুর রহমান চাঁদ, রেজাউল করিম দুলাল, চাঁদ মিয়া, আমজাদ হোসেন, ফিরোজ হোসেন, বাদশা মিয়া, শাহীদ আলম।
টাঙ্গাইলে আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, রনি, জুয়েল, মো: আলমগীর, জুলমান, ইকবাল, শফিকুর রহমান খান শফিক, মিয়াজ উদ্দিন, আব্দুল মালেক, রফিকুল ইসলাম, শাহীন, ইউসুফ, গোলাম হোসেন মো: শফিকুল, মোঃ মানিক মিয়া, আমিনুল ইসলাম, শামিম পারভেজ, আমির হামজা মাস্টার।
মুন্সিগঞ্জে সুলতান আহমেদ, ফারুক মাতব্বর, শাহীন মাতব্বর, মো: ফিটু, কাইয়ুম বেপারী, সেলিম রেজা, আমির হোসেন দোলন, ওয়াসিম আকরাম, ইয়াহিয়া, শেখ মোহাম্মদ মহসিন, নজরুল ইসলাম, জসিম উদ্দিন, ওয়াসিম শেখ, আব্দুর রহমান রানা, মোঃ দাদন, ফারুক মেম্বার, মহিবুর রহমান রিফাত, তুষার খান, রাসেল। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আবু হানিফ অলি, মোবারক হোসেন, শাহ আলম, আরিফ, লিটন, বায়েজিদ আহম্মেদ হেলাল, আল আমিন, আনোয়ার, ফরিদ আহমেদ, জিল মাস্টার, শাহেদ আলম, আহাদ মিয়া, মনির হোসেন, মামুন মিয়া, এলাহী মিয়া।
চাঁদপুরের মানিক, রেফায়েত উল্লাহ, ফেনীর কাজী ফটিক, নাটোরের আফজাল হোসেন, মিজানুর রহমান মিজান, রংপুরে আক্কাস আলী, মোঃ আলম, ইয়াসিন, সুমন, বরিশালের হোসেন মো: তুষার, তাইফুর রহমান কচি, শোনান মাহমুদ, খালিদ মাহমুদ, আসাদ হাওলাদার, সুনামগঞ্জের নুর আলী, কুষ্টিয়ার খোকন, কুতুব উদ্দিন, ওমর ফারুক, জিল্লুর রহমান, রবিউল, রাব্বি, বাগেরহাটের দুলু বিশ্বাস, জাহিদুর রহমান, মেহেরপুরের রাশেদুজ্জামান বাপ্পী, লিয়াকত সর্দার, আবদুস সালাম।
ময়মনসিংহের শাহজাহান, মনির, রুবেল, জসিম, পারভেজ, মজিবুর রহমান, এমরান হোসেন, মোতালেব, এমদাদ, বুলবুল, আমিনুল হক ভ‚ঁইয়া ইথেন, কামরুল ইসলাম সুমন, তোফায়েল আহমেদ, জামালপুরের এমরান হোসেন মানিক, মঞ্জুরুল আলম, বিপ্লব, রোকন, লিমন, নরসিংদীর তোফাজ্জল হোসেন, হারুন অর রশীদ, নাসির উদ্দিন, রাজিব, পটুয়াখালীর শাহজাদা রহমান, মানিকগঞ্জের তোজাম্মেল হোসেন তোজা আব্দুল কুদ্দুস খান মজলিশ মাখন, কিশোরগঞ্জের বাহার মিয়া, খসরুজ্জামান শরীফ, মোস্তাক আহমেদ শাহীন, পারভেজ, সজিব, জাকারিয়া ফারুক, মোঃ কাউছার, ভোলার মোঃ মহসিন, নাগর, মাদারীপুরের জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, দেলোয়ার হোসেন তানভীর মোড়ল, ওয়াদীয়ুল ইসলাম তৌহিদ, নিজাম বেপারী, জয়পুরহাটের মিজানুর রহমান মিজান, পাবনার রেজওয়ান খন্দকার, কক্সবাজারের মিজানুর রহমান চৌধুরী খোকন, বরগুনার জালাল আহম্মেদ ফকির, রাফিকুল ইসলাম, মকবুল আহম্মেদ, শাহিন মোল্লা, আনোয়ার হোসেন, জামাল হোসেন, সাইদুর রহমান খোকন, জামাল মিয়া, আরিফ হোসেন, রাসেদুল ইসলাম মাদুদ, কুমিল্লার শহিদুল্লাহ, আবুল বাশার, রহমান, ওলামা দলের মাওলানা নজরুল ইসলামকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
আসকের উদ্বেগ: রাজনৈতিক দলের কর্মসূচীকে কেন্দ্র করে গণগ্রেফতারের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। গতকাল আসকের নির্বাহী পরিচালক স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এ বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এতে উল্লেখ করা হয়, গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সরকারি কাজে বাঁধা দেয়া, ককটেল বিস্ফোরণসহ নাশকতা ঘটানো এবং নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগ এনে ঢালাওভাবে গ্রেফতার করছে।
গত ৭ নভেম্বর ঢাকা মহানগর এবং ঢাকার জেলা পুলিশ নাশকতার মামলায় ৪৩১ জনকে ঢাকার আদালতে হাজির করেছে। এদের মধ্যে প্রায় ৩১০ জনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আদালত। ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশকে কেন্দ্র করে এ গণগ্রেফতার করা হয়েছে বলে আশংকা করা হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ ধরনের ঘটনা সংবিধান স্বীকৃত গ্রেফতার ও আটক সংক্রান্ত রক্ষাকবচ (অনুচ্ছেদ ৩৩) এবং চলাচলের স্বাধীনতা (অনুচ্ছেদ ৩৬) এর সাথে সাংঘর্ষিক।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) মনে করে, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এরূপ আচরণ গণতন্ত্র ও ভিন্নমত প্রকাশের চর্চা এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় বিরূপ ধারণা তৈরি করবে। সেই সাথে সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করবে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) গণগ্রেফতারের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ প্রকাশ করছে। পাশাপাশি, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় এ ধরনের পদক্ষেপ নেয়া থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানাচ্ছে।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।