Inqilab Logo

শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আমি জড়িত না

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৬ নভেম্বর, ২০১৮, ১২:০৩ এএম

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যবসায়ী আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, আমার ছেলে, নাতি-নাতনি সবাই বাংলাদেশে। তাহলে কেন আমি বিদেশে অর্থপাচার করব? কার জন্য আমি অর্থপাচার করব?। আমার যা আছে সব বাংলাদেশে আছে। ওই অভিযোগের সাথে আমি অবশ্যই জড়িত না। এটা আমার জন্য নতুন কিছু না। দুদক আগেও তদন্ত করেছে। এখনো তদন্ত করছে। আমার পরিবারের সদস্যের তদন্ত করছে, তারাও এসেছে, আমরা আসতেই থাকব। কোনো অসুবিধা নেই। যতবার ডাকা হবে ততবার আসব। ঋণ জালিয়াতি ও মুদ্রা পাচারের অভিযোগে গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত সাত ঘণ্টা দুদকের উপপরিচালক ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা সামছুল আলম তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনি এ কথা বলেন।

অর্থপাচারের অভিযোগের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি নিজেই বিদেশ থেকে পাচার হয়ে বাংলাদেশে এসেছি। আমি এমন বাংলাদেশি যে ১২ বছর বিদেশে পড়ালেখা করে চাকরি করে ব্যবসা করে নিজের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলাদেশে ফিরে এসেছি। বিএনপি নেতা বলেন, দুদক বলেছে, আমি সন্দেহজনক লেনদেন করেছি, সন্দেহজনক লেনদেন করে থাকলে এটার ব্যাংক স্টেটমেন্ট আছে। থাকলে তো ব্যাংক স্টেটমেন্টেই থাকবে। আমি তো আর নগদ লেনদেন করি না বা নগদ লেনদেনের ব্যবসা করি না। তিনি বলেন, বাংলাদেশে এখন অনেক জিনিসেরই ভিত্তি থাকে না। তারপরও জিনিসের ভিত্তি হয়। কয়েকদিন আগে অনেক মামলা হয়েছে। পুলিশ মারার মামলা, বিস্ফোরক মামলা, কেউ কেউ গায়েবি মামলা বলে। বাংলাদেশে কোনটার ভিত্তি আছে আর কোনটার ভিত্তি নেই। বাংলাদেশ সম্ভাবনার কটি দেশ, সব সম্ভবের দেশে পরিণত হয়েছে। এগুলো ওভারকামের বিষয়। যেটা সত্য সেটাই প্রমাণিত হবে। ব্যবসায়ী মিন্টুকে দুদকে তলব করে গত ৩১ অক্টোবর তার মাল্টিমোড গ্রুপের অ্যাংকর টাওয়ারের অফিসের ঠিকানায় নোটিস দেয় দুদক।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিএনপি


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ