রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় জাতীয় পার্টি দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন বসুরহাট পৌর মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর কমিটির সভাপতির নাম ঘোষণাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ বাঁধে। এতে সাতজন আহত হয়।
জানা যায়, গত রোববার সন্ধ্যায় কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ও বসুরহাট পৌরসভা জাতীয় পার্টির সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নোয়াখালী জেলা জাতীয় পার্টির সিনিয়র সহ-সভাপতি হাসান মঞ্জুর। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন নোয়াখালী জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক বোরহান উদ্দিন আহম্মেদ মিঠু। সম্মেলন উদ্বোধন করেন নজরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন নোয়াখালী জেলা জাতীয় পার্টির সহ-সভাপতি জিয়াউল হক জিয়া, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক মুন্সি আবদুল লতিফ মেম্বারের সভাপতিত্বে সম্মেলন যৌথভাবে পরিচালনা করেন সাইফুল ইসলাম স্বপন ও মাহবুব জামিল মাছুম।
সম্মেলন শেষে উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি হিসেবে ঘোষণা করা হয় আবদুল লতিফ মেম্বারকে। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করা হয় সাইফুল ইসলাম স্বপন। বসুরহাট পৌরসভার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মাহবুব জামিল মাছুম এর নাম ঘোষণা করা হয়। বসুরহাট পৌরসভার সভাপতি হিসেবে হাকিম শহিদ উল্যাহর নাম ঘোষণা করা মাত্রই অপর প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী নুরুল হক সবুজের সমর্থকেরা হাকিম শহিদ উল্যাহর সমর্থকদের ওপর হামলা চালায়।
এতে হাকিম শহিদ উল্যাহ গ্রুপের সাতজন সমর্থক আহত হয়। পরে কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। আহতদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে হাকিম শহিদ উল্যাহ জানান, জেলা কমিটি এবং উপজেলা কমিটি আমাকে পৌরসভা জাতীয় পার্টির সভাপতি হিসেবে দেখতে চায়। এতে অন্য একটি গ্রুপ আমার সমর্থকদের ওপর হামলা করে সাতজনকে আহত করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।