পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ভারতের শিলংয়ের আদালত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। বেআইনিভাবে ভারতে প্রবেশের অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে। শিলং থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সালাউদ্দিনের ব্যক্তিগত সহকারি মনির হোসেন।
শুক্রবার শিলং জেলা ও দায়রা আদালতের বিচারক তার বিরুদ্ধে আনা ফরেনার্স অ্যাক্টের মামলায় রায়ে বেকসুর খালাস দেন। একই সঙ্গে তাকে দ্রুত বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশও দিয়েছেন। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে সালাউদ্দিন আহমেদ জানান, ‘আমি ন্যায় বিচার পেয়েছি। আমি দ্রুত দেশে ফেরত যেতে চাই।’
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাতে উত্তরা থেকে নিখোঁজ হওয়ার প্রায় দুই মাস ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলংয়ের গলফ লিঙ্ক এলাকায় উদভ্রান্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় সালাহউদ্দিনকে। এ ঘটনায় অনুপ্রবেশের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা করে মেঘালয় পুলিশ। সিটি থানায় দায়ের করা ওই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয় তাকে। তবে শারীরিক অসুস্থতার কারণে শিলংয়ের বাইরে না যাওয়ার শর্তে তাকে জামিন দেয়া হয়। সালাউদ্দিন আহমেদ আপাতত সেখানেই একটি গেস্ট হাউস ভাড়া করে আছেন। অসুস্থতার জন্য তার চিকিৎসাও চলছে সেখানে।
প্রসঙ্গত, ১৯৯১-৯৬ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এপিএস ছিলেন সালাহ উদ্দিন। পরে তিনি চাকরি ছেড়ে কক্সবাজারের সংসদ সদস্য হন এবং ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। তার স্ত্রী হাসিনা আহমেদও সংসদ সদস্য ছিলেন। নির্বাচনের বর্ষপূর্তি ঘিরে ২০১৫ সালের শুরু থেকে বিএনপি-জামায়াত জোটের টানা অবরোধ-হরতালের মধ্যে সালাহ উদ্দিনের অন্তর্ধান নাটকীয়তার জন্ম দেয়। সে সময় তিনি ছিলেন দলের পাঁচ যুগ্ম মহাসচিবের একজন। সূত্র: নর্থ ইস্ট নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।