পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ত্রাণের চাল আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা ২০ মামলায় সাবেক এমপি ও হুইপ শহিদুল হক জামালের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে বরিশালের বিশেষ আদালত। মামলার চার্জ গঠনের দিন অনুপস্থিত থাকায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারীর নির্দেশ দেন বিজ্ঞ বিচারক মো. মিজানুর রহমান।
শহিদুল হক জামাল বিএনপি’র মনোনয়ন নিয়ে একাধিকবার বরিশালের বানারীপাড়া ও পিরোজপুরের নেসারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত সংসদীয় আসনে একাধিকবার এমপি নির্বাচিত হন। সর্বশেষ ২০০১-এর নির্বাচনে বিজয়ী হবার পরে তিনি হুইপ-এর দায়িত্ব পালন করলেও ১/১১ পরবর্তী সময়ে সংস্কারপন্থীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ২০০৭-এ তাকে বিএনপি থেকে বহিস্কার করা হয়। ১৯৯২ থেকে ’৯৬ পর্যন্ত তিনি রেড ক্রিসেন্ট-এর চেয়ারম্যান ছিলেন। আদালতে আত্মসমর্পন না করলে শহিদুল হক জামালের অনুপস্থিতিতে মামলার বিচার কাজ শুরু হতে পারে । পরবর্তীতে স্বাক্ষ্য প্রমান গ্রহনের মাধ্যমে রায় ঘোষনাও হতে পারে।
এমপি থাকাকালে ৩শ মেট্রিক টন ত্রানের চাল আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৯ সালের ২৫ জুন পৃথক ২০টি মামলা দায়ের করে দুদকের তৎকালীন উপ-পরিচালক আবদুর রহিম জোয়ার্দার। ২০০৬-০৭ অর্থ বছরে ঈদের আগে ওই চাল উত্তোলন করে দুঃস্থদের মধ্যে বিতরণ না করার অভিযোগে মামলাগুলো দায়ের করা হয়।
এসব মামলায় তৎকালীন সময়ে চাখার ইউপি চেয়ারম্যান ইদ্রিস সরকারসহ আরও ১৯ জনকে আসামী করা হয়েছে। মোট ২০ মামলার প্রতিটিতেই প্রধান আসামী সাবেক এমপি শহিদুল হক জামাল। ২০১২ সালের জুনে দুদক আদালতে মামলার চার্জশীট দিলেও শহিদুল হক জামাল ২০১৪ সালের ২৮ জানুয়ারী উচ্চ আদালত থেকে জামিন লাভ করেন। দীর্ঘদিন পরে চার্জ গঠনের দিন আদালতে অনুপস্থিত থাকায় তার বিরুদ্ধে এ গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী করা হল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।