নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশ্বকাপ শব্দটা অন্যরকম। এটা সবসময়ই উজ্জীবিত করে কিশোর, তরুণসহ ক্রীড়ামোদীদের। সেই কাঙ্ক্ষিত বিশ্বকাপ ট্রফিটি ঢাকা ও সিলেট হয়ে আজ শনিবার চট্টগ্রামে এসেছে। সকালের ফ্লাইটে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সরাসরি এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে নিয়ে আসা হয় স্বপ্নের বিশ্বকাপ ট্রফি। এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমন্যাশিয়াম সংলগ্ন টেনিস কোর্টে লালগালিচায় সাজানো মঞ্চে ট্রফিটি সাড়ে ১০টা থেকে আধা ঘণ্টা পর্যন্ত ইউনিসেফের আয়োজনে নগরীর সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের জন্য রাখা হয়। এসব শিশুরা আনন্দের মধ্যদিয়ে ট্রফিটি দেখার পর ফটোসেশনে অংশ নেয়। দুপুর সাড়ে ১২টায় সিটি মেয়র ও সিজেকেএস সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন ট্রফিটি দেখতে আসেন। এর আগে সকাল ১১টায় আসেন চট্টগ্রামের জাতীয় দলের সাবেক দুই খেলোয়াড় নাফিস ইকবাল ও আফতাব আহমেদ। এ দুই খেলোয়াড় ফটোসেশনে অংশ নেন। এছাড়া জাতীয় দলের সাবেক দুই খেলোয়াড় নুরুল আবেদীন নোবেল ও শহীদুর রহমান ট্রফির সামনে হাজির হন। একে একে আসেন বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি ও বিসিবি মিডিয়া কমিটির আহ্বায়ক আলহাজ আলী আব্বাস, সিজেকেএস’র বিভিন্ন কর্মকর্তা, ক্রীড়া সংগঠকসহ অন্যান্য ক্রীড়ামোদীরা। সকাল ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সকলের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয় ট্রফিটি। দর্শকরা লাইনে দাঁড়িয়ে ট্রফি দেখেন এবং ছবিও তোলেন। ট্রফি দেখতে এবং ছবি তুলতে আসা সবাইকে উৎফুল্ল দেখা যায়। তাদের মধ্যে অধিকাংশ ছিল চট্টগ্রামের বিভিন্ন একাডেমীর ছাত্র। বেলা বাড়ার সাথে সাথে দর্শকদের ভিড় বাড়তে থাকে। এভাবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দর্শকরা কাঙ্ক্ষিত ট্রফিটি দেখেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।