নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সনাথ জয়াসুরিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর নড়েচড়ে বসে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। তারপর থেকেই লঙ্কান ক্রিকেটে দুর্নীতির মূল কতটা গভীরে তা উন্মোচনের চেষ্টায় নেমেছে বিশ্ব ক্রিকেটের অবিভাবক সংস্থাটি। আইসিসির দুর্নীতিবিরোধী ইউনিটের (এসিইউ) মহাব্যবস্থাপক অ্যালেক্স মার্শাল এই তদন্তে নেমে জানিয়েছেন চাঞ্চল্যকর এক তথ্য- ক্রিকেট দুর্নীতিতে যুক্ত বেশির ভাগ বাজিকরই নাকি ভারতীয়!
জয়াসুরিয়ার বিরুদ্ধে আইসিসির দুর্নীতিবিরোধী আইনের দুটি ধারা ভাঙার অভিযোগ উঠেছিল। এসিইউর মহাব্যবস্থাপক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, লঙ্কান ক্রিকেটে চলমান এই তদন্ত থেকে হয়তো আরও বড় বড় নাম বেরিয়ে আসতে পারে।
সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলতে গিয়েই ভারতীয় বাজিকরদের প্রসঙ্গ তুলেছেন অ্যালেক্স মার্শাল। চলতি শ্রীলঙ্কা-ইংল্যান্ড ওয়ানডে সিরিজে বাজিকরদের ভূমিকা নিয়ে মার্শাল বলেন, ‘শ্রীলঙ্কায় বেশির ভাগই (বাজিকর) স্থানীয় ও ভারতীয়। তবে বিশ্বের বেশির ভাগ জায়গায় ভারতীয় বাজিকরই বেশি।’ মার্শালের এই উক্তি ভারতীয় সমর্থকদের মধ্যে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। এর আগে দিনই পাকিস্তানের সাবেক লেগ স্পিনার কানেরিয়া স্বীকার করেছেন, ভারতীয় বাজিকর অনু ভাটের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে তিনি ম্যাচ পাতিয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের মতে, ২০০০ সালের দিকে ম্যাচ পাতানো বিতর্ক মাথাচাড়া দিয়ে উঠলে খেলোয়াড়-সংশ্লিষ্ট বেশির ভাগ বাজিকর ভারতীয় বংশোদ্ভূত বলে আলোচনা হয়েছে। মার্শাল জানিয়েছেন, আইসিসি এই মুহূর্তে ‘১২ থেকে ২০ জন সক্রিয় দুর্নীতিবাজ’-এর ওপর নজর রাখছে। এর মধ্যে ছয়জন গুরুতর সন্দেহভাজন। ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটারদের তাদের সম্পর্কে জানানো হয়েছে, ‘আমরা তাদের ৬ জনের ব্যাপারে জানিয়েছি। সম্ভবত ১২ থেকে ২০ জন এর সঙ্গে জড়িত। খেলোয়াড়দের শুধু পুরুষ বাজিকরদের ছবি দেখানো হয়েছে। তবে কিছু সংখ্যক নারীও এর সঙ্গে জড়িত।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।