Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ছাত্রসমাজের লক্ষ্য ইসলামী কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা

স্টাফ রিপোর্টার : | প্রকাশের সময় : ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১২:০৩ এএম

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসমাজের উপদেষ্টা পরিষদের চেয়ারম্যান সাবেক সভাপতি বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ইসলামের ঐতিহ্যের আলোকে একটি কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই ইসলামী ছাত্রসমাজের লক্ষ্য। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে ইসলামী ছাত্রসমাজ যোগ্য ও নিবেদিতপ্রাণ জনবল তৈরি করছে। সংগঠনের ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
গতকাল সকালে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে তিনি বলেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক গণমুখী ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করার আন্দোলনে ইসলামী ছাত্রসমাজের রয়েছে সংগ্রামী অবদান। তাই ইসলামী ছাত্রসমাজ শুধু একটি নাম নয়, এটি একটি বিপ্লব, একটি ঈমানদীপ্ত ঐতিহ্যের স্মারক। সম্মেলনের পূর্বে সকাল ৯টায় জাতীয় মসজিদ বাইতুল মোকাররমের উত্তর গেট থেকে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালী নিয়ে সংগঠনের সাবেক বর্তমান নেতৃবৃন্দ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সম্মেলনে যোগ দেন। কেন্দ্রীয় সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মাসউদ খানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি মাওলানা আব্দুল খালেক নিজামী, বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা আব্দুল মাজেদ আতহারী, মাওলানা মঞ্জুরুল কাদের চৌধুরী, মাওলানা আবু তাহের খান, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, অধ্যাপক নজরুল ইসলাম চৌধুরী, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য মাওলানা হাফেজ ছালামাতুল্লাহ, মাওলানা নুরুল কবির হিলালী, মাওলানা ইয়াসিন হাবিব, মাওলানা মুসা বিন ইজহার, সাবেক নেতা হাফেজ নজরুল ইসলাম, হাফেজ আজিজুল হক, সাবেক সংগঠন সচিব মাওলানা শরীফুর রহমান, সাবেক অর্থ সচিব রাশেদুল ইসলাম, মাওলানা মুসাদ্দেকুল মাওলা, ছাত্র জমিয়ত সভাপতি তোফায়েল গাজালী, ছাত্রমজলিস সেক্রেটারী উবায়দুর রহমান, খেলাফত ছাত্র আন্দোলনের সহসভাপতি মুহাম্মদ আরাফাত। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মহাসচিব আতিকুর রহমান সিদ্দিকী।



 

Show all comments
  • Billal Hosen ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৯:৫৮ এএম says : 0
    আল্লাহ বলেন, “তোমরা তোমাদের পালনকর্তার ক্ষমা এবং জান্নাতের দিকে ছুটে যাও যার সীমানা হচ্ছে আসমান ও যমীন, যা তৈরী করা হয়েছে পরহেযগারদের জন্য।” (সুরাঃ৩, আয়াতঃ১৩৩)আল্লাহ বলেন, “আল্লাহ যাকে পথ প্রদর্শন করেন, সেই তো সঠিক পথ প্রাপ্ত এবং যাকে পথ ভ্রষ্ট করেন, তাদের জন্যে আপনি আল্লাহ ছাড়া কোন সাহায্যকারী পাবেন না। আমি কেয়ামতের দিন তাদের সমবেত করব তাদের মুখে ভর দিয়ে চলা অবস্থায়, অন্ধ অবস্থায়, মুক অবস্থায় এবং বধির অবস্থায়। তাদের আবাসস্থল জাহান্নাম। যখনই নির্বাপিত হওয়ার উপক্রম হবে আমি তখন তাদের জন্যে অগ্নি আরও বৃদ্ধি করে দিব।” (সুরাঃ১৭, আয়াতঃ৯৭)আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয়ই যে তার পালনকর্তার কাছে অপরাধী হয়ে আসে, তার জন্য রয়েছে জাহান্নাম। সেখানে সে মরবে না এবং বাঁচবেও না।” (সুরাঃ২০, আয়াতঃ৭৪)আল্লাহ বলেন, “যে ব্যক্তিকে তার পালনকর্তার আয়াতসমূহ দ্বারা উপদেশ দান করা হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় ,তার চেয়ে যালেম আর কে? আমি অপরাধীদেরকে শাস্তি দেব।” (সুরাঃ৩২, আয়াতঃ২২)
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ইসলামী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ