Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আন্দোলনেই মুক্ত করতে হবে খালেদা জিয়াকে

প্রতীকী অনশনে বিএনপি নেতৃবৃন্দ

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ১২:০১ এএম

নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন পরিচালনার ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ সামরিক বাহিনীর হাতে দেয়ার দাবি জানিয়েছে বিএনপি। দলটির বুদ্ধিজীবী ও নেতারা বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে যে গণতন্ত্রের জন্ম হয়েছিল তা আজকে ভূলন্ঠিত। এর চিহ্ন নেই। গণতন্ত্রকে উদ্ধারে আগামী নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ। যে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ সেনাবাহিনীর হাতে থাকতে হবে। যাতে ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে। তারা বলেন, দেশ থেকে আইনের শাসন, অধিকার, সামাজিক নিরাপত্তাবোধ সবই হারিয়েছে। এসব ফেরাতে হলে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে হবে। কিন্তু সরকারের ইন্ধনে ও প্রভাবে নিম্ন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেটরা জামিন বিলম্বিত করছে। সরকার চায় না বেগম খালেদা জিয়া জামিনে মুক্তি পাক। আইনি প্রক্রিয়ায় তার মুক্তি আর সম্ভবপর নয়। রাজপথে আন্দোলনেই তাকে মুক্ত করতে হবে। হাতে আর মাসখানেক সময় আছে। রাজপথের আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে হবে।
গতকাল (বুধবার) দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসা ও মুক্তির দাবিতে আয়োজিত প্রতীকী অনশনে তারা এসব কথা বলেন। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনের সামনে মাদুর বিছিয়ে বসে এই অনশন চলে। ঢাকা মহানগরসহ অঙ্গসংগঠনের কয়েক হাজার নেতা-কর্মী এ কর্মস‚চিতে অংশ নেন।
১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর জনসভা, ১০ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনের মতো অনশন কর্মসূচি ঘিরেও নেতাকর্মীদের উপস্থিতি ছিল ব্যাপক সংখ্যক। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ি সকাল ১০টা থেকে কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সকাল ৯টারও অনেক আগে থেকে নেতকার্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, রমনা পার্ক, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনসহ এর আশপাশের এলাকায় জড়ো হতে থাকেন। ৯টার পর থেকেই মিলনায়তনের সামনের এলাকায় লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়। রাজধানীর বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি সম্বলিত ফেস্টুন, ব্যানার হাতে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে অনশন কর্মসূচিতে যোগ দেন। এদিকে কর্মসূচি থেকে ফেরার পথে রাজধানীসহ সারাদেশে আড়াই শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী
দুই ঘণ্টার নির্ধারিত প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালনের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর এমাজউদ্দিন আহমেদ বেলা ১২টায় অনশনস্থলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের পানি পান করিয়ে অনশন ভাঙান। একই সময়ে ঢাকা ছাড়াও সারাদেশে মহানগর ও জেলা সদরে একযোগে এই প্রতীক অনশন কর্মস‚চি চলে। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সাথে সাথে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দুই ঘণ্টা অনশন কর্মসূচি পালন করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি দীর্ঘ প্রায় সাড়ে সাত মাস ধরে কার্যালয়ে অবস্থান করায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে আসতে পারেননি। তবে দলের সহ-দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, মুনির হোসেনসহ কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়ে অনশন কর্মসূচি পালন করেন।
অনশন কর্মসূচিতে প্রফেসর ড. এমাজউদ্দিন আহমেদ বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এবং জনগণ তাদের সীমাহীন ত্যাগ তিতীক্ষার মধ্য দিয়ে যে গণতন্ত্রের জন্ম দিয়েছিল সেই গণতন্ত্র আজকে ভেস্তে গেছে। এর কোন চিহ্ন এখন নেই। এই গণতন্ত্রকে উদ্ধার করতে হলে আগামী নির্বাচন জরুরী পদক্ষেপ। এটিকে অর্থপূর্ণ করতে হলে নির্বাচনের আগে সংসদ ভেঙে দিতে হবে, বিএনপির ৭৮ হাজার মামলায় ২০ লাখ আসামী রয়েছে তাদের মামলা প্রত্যাহার এবং সর্বোপরি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রীসহ সকল নেতাকর্মীদের মামলা প্রত্যাহার এবং মুক্তি দিতে হবে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, খালেদা জিয়া কারাগারে অত্যন্ত অসুস্থ। অবিলম্বে তার পছন্দমত বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। অসুস্থ ব্যক্তিকে কোনভাবেই বিচারের আওতায় আনা যায় না। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ঐক্য হয়েছে জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, গণতন্ত্র আজকে আওয়ামী সরকারের বাক্সে বন্দি। বাংলাদেশের সকল জনগণ, বিএনপি, ২০ দল এবং এর বাইরেও অনেক রাজনৈতিক দল সকলে ঐক্যমত হয়েছে। এদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে। তবে খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়া দেশে গণতন্ত্র মুক্তি পাবে না।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন একটি নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হতে হবে এ বিষয়ে দেশের জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলো একমত।বন্ধু রাষ্ট্রগুলোও একই কথা বলছে। তেব দেশনেত্রী ও বিএনপিকে ছাড়া দেশে কোন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে না।
সরকার ৫ জানুয়ারির মতো নির্বাচনের ষড়যন্ত্র করছে অভিযোগ করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, সরকার আবারও নীল নকশা করছে। তবে জনগণের সাথে বার বার প্রতারণা করা যায় না। এই সরকার যতই ষড়যন্ত্র করুক ৫ জানুয়ারির পুনরাবৃত্তি হবে না। সারাদেশ ঐক্যবদ্ধ, আগামী নির্বাচন হতে হবে সংসদ ভেঙে দিয়ে। তফসিল ঘোষণার আগে সংসদ ভেঙে দিতে হবে, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন এবং সেনাবাহিনী মোতায়েন করতে হবে।
পুলিশ ও প্রশাসনকে উদ্দেশ্য করে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, জনগণের উপর এভাবে নির্যাতন করবেন না। পুলিশ বাহিনী ও সরকারের কর্মকর্তারা প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আওয়ামী লীগের কর্মকর্তা-কর্মচারী নন। আওয়ামী লীগের নির্দেশিত পথে আর নির্যাতন, গ্রেফতার করবেন না। কারণ প্রশাসনের যারা এখন আওয়ামী লীগের কথায় কাজ করছেন আপনাদেরকে ভবিষ্যতেও কাজ করতে হবে। তাই যাদের সময় শেষ তাদের কথা মত নির্যাতন চালাবেন না।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, খালেদা জিয়াকে ‘মুক্ত করে’ নির্বাচনে যেতে চাইলে হাতে আর মাসখানেক সময় আছে। রাজপথের আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে হবে। সময় খুব বেশি দেরি নাই, এমন কর্মসূচি দেয়া হবে যে কর্মসূচির মাধ্যমে এই সরকারের নৌকা ভেসে যাবে। চলমান আন্দোলন বেগবান হবে, চূড়ান্ত পর্যায়ে যাবে যেদিন এই সরকারের পতন হবে। এবার রাস্তায় নামলে বিজয় ছাড়া কেউ রাস্তায় ফিরে যাবো না।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আমাদের মধ্যে যদি কেউ মনে করে শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, কেউ যদি আড়ালে আবডালে নির্বাচনে যাওয়ার চিন্তা করে তাদেরকে সমুচিত জবাব দেয়া হবে। ১/১১’র সময় যারা বেঈমানী করেছিল তারা হয়তো এখন অনেকই ভাল কিন্তু আবার নতুন করে যদি কেউ বেঈমানী করতে চায় রাজপথে নেমে তাদের সমুচিত জবাব দেয়া হবে।
আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মোহাম্মদ শাহজাহান, ডা এজেডএম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, জয়নুল আবদীন ফারুক, আবুল খায়ের ভূইয়া, মিজানুর রহমান মিনু, আব্দুস সালাম, হাবিবুর রহমান হাবিব, আতাউর রহমান ঢালী, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, এমরান সালেহ প্রিন্স, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বাশার, নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, শিরিন সুলতানা, স্বেচ্ছাসেবক দলের মোস্তাফিজুর রহমান, ছাত্রদলের রাজিব আহসান, যুবদলের মোস্তাফিজুর রহমান বাদরু। ২০ দলীয় জোট নেতাদের মধ্যে লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জামায়াতের নায়েবে আমির মিয়া গোলাম পরোয়ার, জাগপার সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যান এড. আজহারুল ইসলাম, কল্যাণ পার্টির সহ-সভাপতি সাহিদুর রহমান তামান্না প্রমুখ।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করেছে রাজশাহী মহানগর বিএনপি। অনশনে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক, মহানগর বিএনপি’র সভাপতি ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। প্রধান অতিথি ছিলেন, বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়ত শাহিন শওকত খালেদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির ত্রাণ ও পূণর্বাসন বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন, বাগামারা আসনের সাবেক এমপি আব্দুল গফুর ও রাজশাহী মহানগর বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠন এবং সাংগঠনিক ৩৭টি ওয়ার্ডের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ময়মনসিংহ ব্যুরো জানায়, ময়মনসিংহে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালন করেছে দক্ষিণ জেলা বিএনপি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। নগরীর নতুন বাজারস্থ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে দক্ষিন জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক প্রতিমন্ত্রী একেএম মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আবু ওয়াহাব আকন্দের সঞ্চালনায় প্রতীকী অনশন পালিত হয়। এ সময় বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর মাহমুদ আলম, শহর বিএনপিসাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী, জেলা বিএনপির যুগ্ন সম্পাদক কাজী রানাসহ প্রমুখ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা জানান, জেলা বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরামের সভাপতি এডঃ শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতীকী অনশন করেছে জেলা বিএনপি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরাম।
ফরিদপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, ফরিদপুরে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা প্রতিকি অনশন বিক্ষোভ সমাবেশ করে। এই খন্ডকালীন সমাবেশ পুলিশি বাধার সম্মুখীন হয়।
গাজীপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, গাজীপুরে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। গাজীপুর মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মো: সোহরাব উদ্দিনের নেতৃত্বে প্রতীকী কর্মসুচিতে বিএনপি নেতা আহমদ আলী রুশদী, মাহবুবুল আলম গোলাপ, মঞ্জুর মোর্শেদ প্রিন্স, আশরাফ হোসেন টুলু, সাখাওয়াত হোসেন সেলিম, বশির আহমেদ বাচ্চু, হুমায়ন কবির রাজু, প্রমুখ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জয়পুরহাট জেলা সংসাদদাতা জানান, জয়পুরহাটে প্রতীকী অনশন কর্মসুচী চলাকলীন সময়ে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মমতাজ উদ্দীন মন্ডল, উপজেলা চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান, সাধারন সম্পাদক নাফিজুর রহমান পলাশসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
টাঙ্গাইল জেলা সংবাদদাতা জানান, দুই ঘন্টাব্যাপী প্রতীকী অনশন কর্মসূচী পালন করেছে টাঙ্গাইল জেলা বিএনপি। এসময় বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সভাপতি কৃষিবিদ সামছুল আলম তোফা, সিনিয়র সহ-সভাপতি ছাইদুল হক ছাদু, সহ-সভাপতি আতাউর রহমান জিন্নাহসহ নের্তৃবৃন্দ, প্রমুখ।
সৈয়দপুর (নীলফামারী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, নীলফামারীর সৈয়দপুরে প্রতীকী অনশন করেছেন জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা। প্রতীকী অনশন সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন সরকার সভাপতি আব্দুল গফুর সরকারকে জুস খাইয়ে প্রতীকী অনশন ভাঙলেন।



 

Show all comments
  • বৃষ্টি ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ২:২৯ এএম says : 0
    আন্দোলন কী মুখে মুখে করবেন ?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিএনপি


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ