যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
মানুষের জীবনে হেঁচকি খুবই পরিচিত একটি সমস্যা। এটা নিয়ে প্রায়ই অনেককে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। চিকিৎসকদের মতে, হেঁচকির কোনও বিশেষ একটি কারণ নেই। নানা কারণেই হেঁচকি উঠতে পারে।
অনেক সময় খাবার পেটে যাওয়ার পর বা দ্রুত খাওয়ার চেষ্টা করলে হেঁচকি উঠতে পারে। আবার গরম ও মশলাদার খাবার খেলে অথবা গরম খাবারের সঙ্গে ঠান্ড পানি খেলেও হেঁচকি ওঠার প্রবণতা বাড়ে। কারও কারও আবার দীর্ঘক্ষণ কাঁদলে কিংবা হাসলেও হেঁচকি উঠে। এছাড়া বড় ধরনের কোনও অসুখ হলেও হেঁচকির প্রবণতা দেখা দেয়।
সাধারণত বড় কোনও অসুখ ছাড়া পানি খেলেই অনেকসময় হেঁচকি কমে যায়। তবে এটা ছাড়া আরও কিছু উপায়ে হেঁচকি সমস্যা দূর করা যায়। যেমনঃ
১. হেঁচকি শুরু হলে এক চামচ চিনি খেতে পারেন। এটা তাৎক্ষণিক হেঁচকি দ‚র করতে সাহায্য করে। চিনির সুগার হেঁচকি কমাতে কার্যকর।
২. হেঁচকি সারাতে ঘাড়ে গরম তেল দিয়ে ভালভাবে মালিশ করতে পারেন।
৩. লম্বা শ্বাস নিয়ে ভিতরে অনেকক্ষণ ধরে রাখুন। এ সময় নাক বন্ধ রাখুন। ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়–ন। কয়েকবার এটা করলে হেঁচকি কমবে।
৪. দুই কানে আঙুল ঢুকিয়ে কিছুক্ষণ শ্বাস চেপে রাখুন। এই পদ্ধতি হেঁচকি কমাতে সাহায্য করে।
৫. সামান্য গরম পানিতে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন হেঁচকি বন্ধের জন্য।
৬. হেঁচকি উঠলে এক চামচ ভিনেগার খেতে পারেন। এর টক স্বাদ হেঁচকি সারাতে সহায়তা করে।
সূত্র : আনন্দবাজার, রিডার্স ডাইজেস্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।