মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
কোনও ধর্ম পালন করেন না এমন ব্রিটেনবাসীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ৫২ শতাংশে উপনীত হয়েছে। এর পাশাপাশি যুক্তরাজ্যবাসীদের মধ্যে চার্চ অব ইংল্যান্ডের অনুসারীদের সংখ্যা রেকর্ড পরিমাণে কমে যাওয়ার ও তার বেশিরভাগ অনুসারীর এখন কোনও ধর্মের অনুসারী না হওয়ার তথ্য উঠে এসেছে একটি জরিপের ফলাফল থেকে। চার্চ অব ইংল্যান্ডের অনুসারী ছিলেন এমন ব্যক্তিদের অর্ধেকেরও বেশি এখন কোনও ধর্মের অনুসারী নন। এ প্রবণতা দেখা গেছে চার্চ অব স্কটল্যান্ডের ক্ষেত্রেও। শুক্রবার ‘ব্রিটিশ সোশ্যাল অ্যাটিচিউডের’ প্রকাশিত জরিপের ভিত্তিতে পাওয়া এই ফলাফলের কথা উল্লেখ করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মূলত ব্রিটিশ তরুণদের মধ্যে ধর্ম ত্যাগের প্রবণতা বেশি হলেও, সব বয়স গ্রুপের মধ্যেই ধর্ম ত্যাগের বিষয়টি বেড়েছে। জরিপের ফলাফলে দেখা গেছে, ১৫ বছর আগে ব্রিটেনবাসীদের মধ্যে যেখানে ৩১ শতাংশ নিজেদের চার্চ অব ইংল্যান্ডের অনুসারী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন সেখানে মাত্র ১৪ শতাংশ এখন চার্চ অব ইংল্যান্ডের অনুসারী। তাছাড়া ‘কোনও ধর্মের অনুসারী নন’ এমন ব্রিটেনবাসীর সংখ্যা ৪১ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৫২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ধর্মে ত্যাগের এমন ধারা শুধু যে চার্চ অব ইংল্যান্ডের অনুসারীদের ক্ষেত্রে দেখা গেছে এমন নয়, খ্রিস্টান ধর্মের অন্যান্য ধারার ক্ষেত্রেও এ প্রবণতা বিদ্যমান। চার্চ অব স্কটল্যান্ডের অনুসারীদের সংখ্যা ২০০২ সালে যেখানে ৩১ শতাংশ ছিল সেখানে এখন তা ১৮ শতাংশে নেমে এসেছে। ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর সোশ্যাল রিসার্চের’ পাবলিক অ্যাটিচিউড বিভাগের প্রধান রজার হার্ডিং মন্তব্য করেছেন, ‘জরিপ থেকে দেখতে পারছি, চার্চ অব ইংল্যান্ড ও চার্চ অব স্কটল্যান্ডের অনুসারীর সংখ্যা অব্যাহতভাবে কমছে। এটা বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে অনেক বেশি। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।