পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা বিশেষায়িত হাসপাতালে করার জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে দাবি জানাবে দলটির সিনিয়র নেতারা। রোববার ৯ সেপ্টেম্বর সকালে রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এ কথা জানান।
এরআগে মহিলা দলের ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সংগঠনটির নেত্রীদের নিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পন করেন খন্দকার মোশাররফ।
আজ বিকেল ৩ টায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে স্বাক্ষাৎ করবেন। এবিষয়ে তিনি বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে আমরা প্রথম দাবি জানাবো যে, অবিলম্বে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে বিশেষায়িত হাসপাতালে স্থানান্তরিত করে চিকিৎসা করানো হোক।
খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে তার উন্নত চিকিৎসার করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, বেগম জিয়াকে মুক্তি দিয়ে আমাদের সুযোগ দেওয়া হোক। তাকে আমরা বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা করাবো। চিকিৎসা করে তাকে সুস্থ করে তার বিচার করুন। এতে আমাদের কোন আপত্তি নাই।
মুক্তি বেগম জিয়াকে নিয়ে বিএনপি নির্বাচনে যাবে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ সরকারের অধিনে, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করে, সংসদ ভেঙে দিয়ে এবং সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে। বেগম জিয়াকে নিয়ে আমরা সেই নির্বাচনে যাবো।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সারাদেশে নতুন করে গণগ্রেপ্তার শুরু হয়েছে। আমাদের কোন আন্দোলন-কর্মসূচি নেই এবং রাজপথে কোন কর্মী নাই। কিন্তু এখন কেনো গণগ্রেপ্তার চলছে? উদ্দেশ্য হচ্ছে, বেগম জিয়াকে জেলে রেখে, আমাদেরকে আদালতের কাঠগড়ায় রেখে এবং বিএনপি ও ২০ দলকে বাইরে রেখে সরকার নির্বাচন করতে চায়।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে বিএনপির এই স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আমরা আদায় করবো। বেগম জিয়াকে মুক্ত করে নির্বাচনে যাবো। যতই ষড়যন্ত্র তারা করুক। এবার তারা (সরকার) পার পাবে না।
এসময় মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হেলেন জেরিন খানসহ সংগঠনটির নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।