যেভাবে মাছ ভাজলে ভেঙে যাবে না
বাঙালির প্রতিদিনের খাবারে মাছ তো থাকেই। এটি সব খাবারের মধ্যে পুষ্টির অন্যতম উৎস। তাড়াহুড়ো করে
দেখতে সুন্দরী নারীর আঙুলের মতোই আকর্ষণীয়। তাইতো এর ইংরেজি নাম ‘লেডিস ফিঙ্গার’। বাংলায় নাম ঢেঁড়সের কথা। ঢেঁড়স খুবই পরিচিত একটি সবজি। এটি দেখতে যতটা সুন্দর, স্বাস্থ্যের জন্যও ততটাই উপকারী। খুব কম ফ্যাট থাকায় ওজন কমানোর ডায়েটে এই সবজি রাখার পরামর্শ দেন পুষ্টিবিদরা।
১০০ গ্রাম ঢেঁড়সে ফ্যাটের পরিমাণ মাত্র ০.১৯ গ্রাম। শুধু কম ফ্যাট বলেই নয়, ১০০ গ্রাম ঢেঁড়স থেকে মেলে অনেকটা ক্যালোরিও। তাই লো ফ্যাট ডায়েট’-এ ঢেঁড়সের বিশেষ ভূমিকা অস্বীকার করা যায় না। শুধু ওজন নিয়ন্ত্রণই নয়, এই সবজি খাওয়ার উপযোগিতা আরও অনেক।
ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে ঠাসা ঢেঁড়সে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। ফাইবারের প্রাচুর্য দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভরিয়ে রাখে। সহজে ক্ষুধা পায় না। এটি রক্তে সুগারের মাত্রাও দ্রুত গতিতে বাড়িয়ে তোলে না।
এই সবজির গ্লাইসেমিক সূচক কম। তাই রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ‘আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন’-এর মত অনুযায়ী, হাই ক্যালোরি, লো ফ্যাটের এই সবজি ডায়াবেটিকদের জন্য খুবই উপকারী।
ঢেঁড়সের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো এটি হজম ক্ষমতা বাড়ায়। পাকস্থলির সুস্থতা বাড়াতেও এটি খুব কার্যকর। সূত্র : স্টাইলক্রেজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।