Inqilab Logo

বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪, ১৯ আষাঢ় ১৪৩১, ২৬ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

পর্দার আড়ালে জোটের হাওয়া

স্টালিন সরকার | প্রকাশের সময় : ২৬ আগস্ট, ২০১৮, ১২:০১ এএম

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল বিএনপির নেতারা নির্বাচন ইস্যুতে এখনো এলোমেলো কথা যুদ্ধে ব্যস্ত; তবে পর্দার আড়ালে নির্বাচনী জোট নিয়ে বিদেশীদের দৌঁড়ঝাপ শুরু হয়ে গেছে। জাতিসংঘ, কমনওয়েলথসহ আন্তর্জাতিক মহল চায় সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, কানাডা, ভারতসহ প্রভাবশালী দেশগুলো বাংলাদেশের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে দৌঁড়াদৌড়ি করছেন; তেমনি পর্দার আড়ালেও কেউ কেউ তৎপরতা চালাচ্ছেন। সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন চাইলেও যেসব দেশ চায় জনগণের ভোটে পছন্দের দল ক্ষমতায় আসুন; তারা গোপনে ওই সব দলের নির্বাচনী শক্তি বৃদ্ধির দূতিয়ালী করছে। অবশ্য রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক আতাউর রহমান মনে করেন কূটনীতিকদের ভুমিকা বড় করে দেখার প্রয়োজন নেই। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. নূরুল আমিন ব্যাপারী মনে করেন যারা ক্ষমতায় থাকে তাদের হাতে অনেক মেকানিজম করার সুযোগ থাকে। আওয়ামী লীগ নেতারা এখন ওয়ান ইলেভেনের পদধ্বনি শুনতে পাচ্ছেন। দেশে কখন কী হয় বলা মুশকিল।
সুত্র জানায়, ঢাকায় কর্মরত ভারতের হাই কমিশনার গত ২৪ আগষ্ট দুজন প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। সেখানে ব্যাক্তি জীবনে পরিচ্ছন্ন এবং দেশে স্বচ্ছ রাজনীতির ধারা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর ওই দুই নেতাকে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের বদলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৃহৎ জোট গঠনের প্রস্তাব দেয়া হয়। আবার ক্ষমতায় গেলে তাদের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানোর টোপও দেয়া হয়। তবে ওই দুই নেতা সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যা করেছেন বলেও জানা গেছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আন্তর্জাতিক মহলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভৌগলিক কারণে বাংলাদেশের গুরুত্ব বেশি। বিনিয়োগ ও ব্যাবসায়ীক স্বার্থেই ‘রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার’ জন্য জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরী। যার জন্য জাতিসংঘের মহাসচিব ও কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকা সফরে এসে সে বার্তা দিয়ে গেছেন। ঢাকায় কর্মরত বিদেশী রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনাররাও নানা পর্যায়ে দৌঁড়ঝাপ করছেন গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের প্রয়োজনে। অক্টোবরে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার বার্তা দিলেও সিইসি ক্ষমতাসীনদের প্রত্যাশা মতো ‘ইভিএম’ এবং ‘জাতীয় নির্বাচনে সেনাবাহিনী নয়’ বাগড়াম্বর করেছেন। এখন তিনি দুই ইস্যুতে ১৮০ ডিগ্রী ঘুরে গেছেন। মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা ব্লম বার্নিকাটের ‘সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন এবং নেবেল প্লেয়িং ফিল্ড’ এর দাবির দূতিয়ারী এখন ওপেন সিক্রেট। ১০ বছর আগেও চীন বিশ্বের দেশে দেশে শুধুই ব্যবসা করলেও এখন দেশটি সে অবস্থায় নেই। বাংলাদেশসহ বিশ্বের দেশে দেশে চীনের সব বিনিয়োগই হচ্ছে শর্ত নির্ভর। ঈদের আগের দিনও চীনের রাষ্ট্রদূত প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বাংলাদেশে আরো অধিক বিনিয়োগের বার্তা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে ব্যাতিক্রম শুধু ভারতের ব্যুরোক্রেসি।
সুত্র জানায়, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনে ভারতের কংগ্রেস সরকারের শাসনামলে দিল্লির ভূমিকা এবং ওই দেশের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং এর একটি দলকে ক্ষমতায় বসানোর প্রকাশ্যে দৌঁড়ঝাপের কাহিনী সবার জানা। কংগ্রেসের রাজনৈতিক প্রতিদ্ব›দ্বী বিজেপি এখন দিল্লির ক্ষমতায়। একটি দলের প্রতি কংগ্রেসের মতো বিজেপির প্রকাশ্য অবস্থান নেই। নরেন্দ্র দমোদর মোদী ঢাকা সফরে এবং দিল্লিতে বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যেকার সম্পর্ক হবে ‘পিপলস টু পিপলস’। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিজয় কেশব গোখলে ঢাকা সফর করে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন ভারতের বন্ধুত্ব বাংলাদেশের কোনো একটি দলের সঙ্গে নয়; দুই দেশের সম্পর্ক পিপলস টু পিপলস’। কিন্তু ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা ব্যুরোক্রেসি’র একটি অংশ, দিল্লি- কোলকাতার পলিটিক্যাল থিঙ্কট্র্যাঙ্ক এবং বুদ্ধিজীবীদের একটি অংশ কংগ্রেস ঘেষা হওয়ায় বিজেপি সরকারের সময়ও তারা ভিতরে ভিতরে আওয়ামী লীগের প্রতি দূর্বল। এবার প্রকাশ্যে সমর্থন করার সুযোগ না থাকায় গোপনে গোপনে নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে দূতিয়ালী চালিয়ে যাচ্ছেন।
সুত্র জানায় ঢাকায় কর্মরত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা যুক্তফ্রন্টের চেয়ারম্যান (বি চৌধুরীর বিকল্পধারা-আ স ম রবের জাসদ- মাহমুদুর রহমান মান্নার নাগরিক ঐক্য) অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী ও ঐক্য প্রক্রিয়ার আহবায়ক গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে দেখা করেছেন। প্রবীণ দুই নেতাকেই বিএনপির সঙ্গে বৃহৎ ঐক্যজোটে না গিয়ে নির্বাচন উপলক্ষ্যে আওয়ামী লীগের ব্যানারে বৃহৎ মোর্চা গঠনের প্রস্তাব দেয়া হয়। সুত্রের দাবি পৃথক পৃথক বৈঠকে দুই নেতাকে ‘প্রেসিডেন্ট পদ’ দেয়ার প্রস্তাব এমনকি দলের অন্যান্য নেতাদের মন্ত্রীত্ব এবং প্রত্যাশা অনুযায়ী সংসদীয় আসন ছেড়ে দেয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়। পরিচ্ছন্ন রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত দুই নেতাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৃহৎ ঐক্যের প্রস্তাব এবং পদপদবির প্রলোভন সবিনয়ে প্রত্যাখ্যান করেছেন। সুত্রের দাবি নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন, ১০ বছর ক্ষমতায় থাকায় আওয়ামী লীগের যে গণবিচ্ছিন্নতা তাতে ওই দলের সঙ্গে নির্বাচন জোট গঠন বা তাদের পক্ষ্যে অবস্থান নেয়া রাজনৈতিক আত্মহত্যার নামান্তর। এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন ব্যাপারী বলেন, বাংলাদেশে নির্বাচন এলেই বিদেশী কূটনীতিকদের তৎপরতা বেড়ে যায়। অন্য কোনো দেশে এই চিত্র দেখা যায় না। কারণ ভোট এলেই আমরা বিদেশীদের দিকে তাকিয়ে থাকি। বিশেষ করে ভারতের দিকে। তবে ভারত ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারীর মতো ভূমিকায় এবার অবতীর্ণ হবে বলে মনে হয় না। ‘কোটা সংস্কার’ ও ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ দাবিতে ছাত্র আন্দোলন দিল্লি দেখেছে। এতে তারা বুঝে গেছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের ওপর জনগণের ক্ষোভ না থাকলে এতো বড় আন্দোলন হতে পারে না। এ জন্য প্রকাশে তারা সরকারি দলের পক্ষ্যে গেলে সেটাতে বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ভারত বিরোধী ক্ষোভ আরো বাড়বে। পাল্লা যেদিকে ভারী সেদিকেই তারা ঝুকে পড়বে। ক্ষমতাসীনদের বিকল্প হিসেবে হয়তো বি চৌধুরী ও ড. কামাল হোসেনকে ভাবছে। বি চৌধুরীর ‘ভারসাম্যের রাজনীতির’ ডাক এবং মাহী চৌধুরীর দেড়শ আসন দাবি তারই ইংগিত। বিদেশীদের ইংগিতে হয়তো ড. কামাল হোসেন ও বি চৌধুরী এগিয়ে যেতে পারেন। তারা যে সমাবেশের ডাক দিয়েছেন তাকে সভাপতিত্ব করবেন কামাল হোসেন আর প্রধান অতিথি থাকবেন বি চৌধুরী। দিল্লির চিন্তাভাবনা এটা হতেই পারে। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চিন্তাভাবনা ভিন্ন। তারা মনে করেছিল সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষায় ৫ জানুয়ারির বিতর্কিত ভোটের পর ৬ মাসের মধ্যেই আবার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের আয়োজন করা হবে। সেটা না হওয়ায় এখন তারা চাইবে সব দলের অংশগ্রহণে নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য ভোট। তাদের এই চাওয়ার দিকেই তাকিয়ে রয়েছে বিএনপি। আবার আওয়ামী লীগ নেতারা এখন ওয়ান ইলেভেনের পদধ্বনি শুনতে পাচ্ছেন। যারা ক্ষমতায় থাকে তাদের হাতে অনেক মেকানিজম করার সুযোগ থাকে। দেশে কখন কী হয় বলা মুশকিল।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইস্যুতে পর্দার আড়ালেই দিল্লি ইতোমধ্যেই জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক প্রেসিডেন্ট এইচ এম এরশাদকে ‘নাচের পুতুলে’ পরিণত করেছে। জাতীয় সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির এই চেয়ারম্যান কার্যত মাষ্টার রোলের চাকরির মতোই দিল্লির ‘পে-রোলে’ যেন বাংলাদেশে রাজনীতি করছেন। তাদের ইংগিতেই বলছেন বিএনপি নির্বাচনে এলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঐক্য; না এলে তিনশ আসনে প্রার্থী দেবেন। নিজ দলের রাজনীতির সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা তার নেই। ভারত নিজ দেশের সংখ্যালঘু মুসলিমদের সঙ্গে আগ্রাসী আচরণ এবং আসামে মুসলিমদের ‘রাখাইনের রোহিঙ্গা মুসলিমদের পরিণতি’ ভোগের নীল নকশা করলেও আওয়ামী লীগের পক্ষ্যে রাজনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে ‘শাপলা চত্বর খ্যাত’ হেফাজতে ইসলাম থেকে শুরু করে বাংলাদেশের ইসলামী ধারার দলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে। ইসলামী দলগুলো যাতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে বৃহৎ ঐক্য করে সে জন্যই প্রচেষ্টা। আর কিছু ইসলামী দলও কিছু পাওয়ার প্রত্যাশায় নিজস্ব আদর্শ নীতি নৈতিকতা ভুলে দিল্লির দিকে তাকিয়ে রয়েছেন।
এদিকে ভারত থেকে প্রকাশিত সাউথ এশিয়া মনিটরে চন্দন নন্দী ২৮ জুন সংখ্যায় এক প্রতিবেদনে লিখেছেন, ‘ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা ব্যুরোক্রাসির সূত্রগুলো সাউথ এশিয়া মনিটরকে জানিয়েছে, শেখ হাসিনার দিল্লি সফরের সময় বা সা¤প্রতিক পশ্চিমবঙ্গ সফরের সময় ভারতের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও শেখ হাসিনার মধ্য প্রকাশ্যে যত সুসম্পর্কই দেখা যাক না কেন, ‘‘সমস্ত পথই খোলা রাখা হবে”। আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ খুব ভালো করেই জানেন যে বাংলাদেশে তাদের অভ্যন্তরীণ নীতির কারণে নির্বাচনে স্বাচ্ছন্দ্যে পার হয়ে যাওয়াটা অত সহজ হবে না এবং তাদের অবশ্যই ভারতের সাহায্য লাগবে। শেখ হাসিনার দল অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও বিবাদে বিপর্যস্ত। স¤প্রতি অভ্যস্তরীণ কোন্দলে জড়িত দলের বিভিন্ন অংশকে (দলে এ রকম অংশ রয়েছে অনেক) সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেছেন, দলবিরোধী কর্মকান্ড শক্ত হাতে দমন করা হবে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং তার কিছু ঘনিষ্ঠ সহযোগিরা এ ব্যাপারে অবগত রয়েছেন যে, টানা ১০ বছর ক্ষমতায় থাকার কারণে একটা জোরালো ‘এন্টি-ইনকমবেন্সি ফ্যাক্টর’ তৈরি হয়েছে। এই সময়কালে যে সব উন্নয়ন কর্মকান্ড ও অন্যান্য পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে এবং এগুলোর কারণে যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতি হয়েছে, সেগুলোর চেয়েও এই ফ্যাক্টর ভোটারদের উপর বেশি প্রভাব ফেলবে। যদিও বিষয়টি পুর্ণ মাত্রায় প্রকাশ হয়নি, কিন্তু যখনই রাজনৈতিক প্রতিদ্ব›দ্বীদের উপর দমন চালানো হয়েছে, তখনই জনতার ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ দেখা গেছে। এ প্রসঙ্গে প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক আতাউর রহমান বলেন, বাংলাদেশের রাজনীতি ও নির্বাচনে বিদেশী কূটনীতিকদের ভূমিকা গৌণ। আমি মনে করি কূটনীতিকদের ভুমিকা বড় করে দেখার প্রয়োজন নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত জনগণের ভোটের নিশ্চয়তা নিশ্চিত করতে দায়িত্বশীল আচরণ করা। সরকার ও বিরোধী দলসহ সব দলের সৎ ইচ্ছা না থাকলে সেটা সম্ভব নয়। কূটনীতিকরা সবাই চায় গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। পর্দার আড়ালে তারা কাজ করেন। ভোটের মাধ্যমে যে দল ক্ষমতায় এলে তাদের সুবিধা বেশি তাদের পক্ষে তারা গোপনে কাজ করতে পারেন। তবে সার্বিক ভাবে কূটনীতিক ও আন্তর্জাতিক মহল মনের করে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হলেই ভাল। তবে এটা তো ঠিক যে কোনো একটা ধারা চালু হলে সেটা উল্টানো কঠিন।



 

Show all comments
  • Ratul ২৬ আগস্ট, ২০১৮, ১০:৩৬ এএম says : 0
    Nirbason mane nirdarito boson . Jemon : kola pute na kat pat , tatee kapor tatee vat.এখানে আপনি আপনার মন্তব্য করতে পারেন
    Total Reply(0) Reply
  • Talib ২৬ আগস্ট, ২০১৮, ১০:৪২ এএম says : 0
    Doa kore koumi madrasa k somman din valo hobe obosso na dle kuno sufol pawa jabe na.এখানে আপনি আপনার মন্তব্য করতে পারেন
    Total Reply(0) Reply
  • Talib ২৬ আগস্ট, ২০১৮, ১০:৪৯ এএম says : 0
    Doa kore koumi madrasa k somman din valo hobe obosso na dle kuno sufol pawa jabe na.এখানে আপনি আপনার মন্তব্য করতে পারেন
    Total Reply(0) Reply
  • আলম ২৬ আগস্ট, ২০১৮, ১১:৩৬ এএম says : 0
    আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রেখে নির্বাচন এগিয়ে বিএনপি'র কোন লাভ হবে না
    Total Reply(0) Reply
  • Harum ২৬ আগস্ট, ২০১৮, ১১:৩৮ এএম says : 0
    ডঃ কামাল হোসেন ও বি চৌধুরী আ স ম আবদুর রব মাহমুদুর রহমান মান্না কাদের সিদ্দিকী এরা সকলেই কাগুজে নেতা এখন বাংলাদেশের কোন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদেও এরা নিজ নিজ দলের ব্যানারে ও মার্কা নিয়ে জয়লাভ করতে পারবে না যদি না বৃহত্তম কোন রাজনৈতিক দলের প্রশ্রয় থাকে ফলে তাদেরকে এত বড় করে দেখার কিছু নেই হাসিনা যেমন বলেছেন জিরো প্লাস জিরো প্লাস জিরো= জিরো। বিএনপিকে তার 20 দলীয় জোটকে শক্তিশালী করে ধরে রাখতে হবে অন্যরা আসলে তাদের নিজের তাগিদেই আসবে।
    Total Reply(0) Reply
  • কামাল ২৬ আগস্ট, ২০১৮, ১১:৪০ এএম says : 0
    ভারত বুঝতে পেরেছে আওয়ামী লীগকে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় নিয়ে আসা খুবই কঠিন কাজ নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ যদি ক্ষমতায় না আসতে পারে তারা একটি বিকল্প আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে চায় কিন্তু যেহেতু আওয়ামী লীগ বা ডঃ কামাল হোসেন বি চৌধুরীদের নিজেদের ক্ষমতায় সম্ভব নয় তাই বিএনপির সাথে জোট করে বিএনপি'র ঘাড়ে চড়ে তাদেরকে ক্ষমতায় বসাতে চায় ভারতের বি-টিম হিসেবে।
    Total Reply(1) Reply
    • Nannu chowhan ২৬ আগস্ট, ২০১৮, ৩:১৪ পিএম says : 4
      Shei asha varotio kolpona hoyei thakbe BNP jonogoner dol BNP sara varot jahai koruk sheta hobe wrong theology,ar Jodi chinta kore 1914 shaler nirbachon,shetao eaibar marattok rokomer vool...
  • Billal Hosen ২৯ আগস্ট, ২০১৮, ৩:৪৮ পিএম says : 0
    In my opinion, a person with good morals needs. The Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) will be ideal.
    Total Reply(0) Reply
  • ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮, ৬:১৮ এএম says : 0
    বি এন পি নিবাচনে থেকে সরে যাওয়ার সম্ভবনা শতভাগ তাই বি এন পির সুবিধাবাদী নেতা কমিরা চলে যাছেচ আওয়ামৗলৗগ এবং জাতীয় পাটৗর জোটে.
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জোট

২২ ডিসেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ