পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
সা¤প্রতিক কালের সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্পে বসতবাড়ি হারিয়েছে ইন্দোনেশিয়ার ৭০ হাজারেরও বেশি মানুষ। এসব মানুষ খাদ্য, চিকিৎসা ও সুপেয় পানির অভাবে ভুগছে। কর্তৃপক্ষ তাদের জন্য অস্থায়ী আশ্রয়ের ব্যবস্থা করলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা নিতান্তই কম। রোববার ইন্দোনেশিয়ার লম্বক ও গিলি দ্বীপে সা¤প্রতিক কালের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্প আঘাত হানে। ৬.৯ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে শতাধিক মানুষ নিহত হয়। আহত হয় আরো ২৩৬ জন। ধসে পড়ে দ্বীপের বড় বড় ভবনগুলো। অবকাশ যাপনের জন্য সুপরিচিত গিলি দ্বীপের পর্যটকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। পরে ধীরে ধীরে তাদেরকে নিরাপদে সরিয়ে আনা হয়। এর আগের সপ্তাহেও সেখানে আরেকটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। তখন ১৭ জন নিহত হয়। পরপর দুই দফা বিধ্বংসী ভূমিকম্পে ওই অঞ্চলের মানুষ এখন আতঙ্কের মধ্যে দিন পার করছে। বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে লম্বক দ্বীপের হাজার হাজার বাড়ি ধসে পড়েছে। কর্তৃপক্ষ আরো চিকিৎসাকর্মী ও ত্রাণ সহায়তা পাঠানোর অনুরোধ করেছে। বুধবার দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এজেন্সির মুখপাত্র সুতোপো পুরো নুগ্রোহ বলেন, আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারে তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। কিন্তু এখনো অনেক জটিলতা রয়েছে। প্রতিদিনই হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে। এখন পর্যন্ত ৭০ হাজারেরও বেশি মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে। এএফপি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।