Inqilab Logo

শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সংলাপ সংযোগ

স্টালিন সরকার | প্রকাশের সময় : ২৯ জুলাই, ২০১৮, ১২:৩৮ এএম

শ্রাবণের গুড়িগুড়ি বৃষ্টির মধ্যেই দেশের রাজনীতির বাতাসে লেগেছে পরিবর্তনের হাওয়া। কাকঁভেজা বৃষ্টির দিনে যেন রাজনৈতিক অঙ্গনে বরফ গলতে শুরু করেছে। বিদেশীদের অব্যাহত চাপ এবং নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘনিয়ে আসায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এখন ‘সংলাপ ইস্যু’য় অনেকটা নমনীয়। সব দলের অংশ গ্রহণে নির্বাচনের ব্যাপারে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক মহল কঠোর অবস্থানে। বার্নিকাটের দৌঁড়ঝাপ আর দিল্লির ‘সব দলের অংশগ্রহণ এবং জনগণের ভোটে নির্বাচন’ বার্তা নির্বাচনের নামে জনগণকে ক্ষমতাসীনদের বায়স্কোপ দেখানোর স্বপ্ন চূড়মার করে দিয়েছে। বাধ্য হয়েই সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের পথে হাটতে শুরু করেছে ক্ষমতাসীনরা। নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও পর্যবেক্ষকরা বলছেন, নেতাদের এই পরিবর্তন গণতন্ত্রের জন্য শুভ বার্তা। যুদ্ধক্ষেত্রেও সংলাপ হয়। সংলাপই সকল সমস্যার সমাধান দিতে পারে।
নির্বাচনী ইস্যুতে বছরের পর বছর ধরে বিএনপি, ডান-বামদলসহ দেশের বেশির ভাগ দল, সুশীল সমাজ গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখার প্রয়োজনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সংলাপের তাগিদ দিয়ে আসছেন। নির্বাচনকালীন সরকার পদ্ধতি নিয়েই তারা মূলত সংলাপ চায়। জাতিসংঘের মহাসচিবসহ দাতাদেশ, সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সংলাপের মাধ্যমে সব দলের অংশগ্রহণের ক্ষেত্র প্রস্তুতের উপদেশ দেয়। বিশ্বের দেশে দেশে বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে সেমিনার-সিম্পোজিয়াম-বিতর্কের আয়োজন করা হয়। কিন্তু সবার দাবি-আবেদন-উপদেশ-অনুরোধ হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়ে বিএনপির সঙ্গে নির্বাচন ইস্যুতে ‘কোনো সংলাপ নয়’ শক্ত অবস্থান নেয় ক্ষমতাসীন দল। অবশেষে ২৭ জুলাই আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির সঙ্গে নির্বাচন ইস্যুতে সংলাপে বসার প্রয়োজন নেই; তবে টেলিফোনে কথাবার্তা হতে পারে। ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্য ‘নিছক কথার কথা’ নয়। পরিস্থিতিই তাকে এই পথ বাতলে দিয়েছে। প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংলাপের জন্য আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ফোন পেলে ফিরতি কল করবো। এলডিপির সভাপতি কর্ণেল (অব) অলি আহমদ বলেছেন, আমরা সংলাপের অপেক্ষায় রয়েছি।
বিএনপিসহ সকল দলের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের টেলিসংলাপের ইচ্ছা প্রকাশ পায় মূলত প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদার সঙ্গে ঢাকায় কর্মরত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা ব্লম বার্নিকাটের বৈঠকের পর। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও বাংলাদেশের গণতন্ত্র চর্চা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান তুলে ধরে মার্শা বার্নিকাট সিইসিকে বলেছেন, ‘আমি এখানে যেটা বলি, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের হয়েই বলি। আমার কোনও মন্তব্যে কারও দ্বিমত থাকলে তিনি এটা নিয়ে কথা বলতেই পারেন। মত প্রকাশ এবং সমালোচনা বিতর্ক গণতন্ত্রে সৌন্দয্য। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের স্থানীয় ও জাতীয় সকল নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক দেখতে চায়। বার্নিকাটের এই বক্তব্যে প্রকাশ ঘটে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগী এবং বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর দেশটি চায় বাংলাদেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার হোক; মানুষ ভোটের অধিকার ফিরে পাবে। গত সাপ্তাহে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ দিল্লি গিয়েছিলেন। তাকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে মোদী সরকার চায় বাংলাদেশে জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার। চীনের প্রভাব এবং পরিবর্তিত বিশ্ব রাজনীতির কারণে বাংলাদেশে নির্বাচন ইস্যুতে ওয়াশিংটন ও দিল্লি এখন একাট্ট। ভারতের বিগত কংগ্রেস ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারী প্রতিবেশি দেশের নির্বাচনের সময় যে ভুল পথে পা বাড়িয়েছিল তার প্রায়চিত্র দলটি করেছে নিজ দেশে নির্বাচনে ভরাডুবির মধ্যদিয়ে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ ইস্যুতে কথাবার্তা বলছেন। গত সাপ্তাহে ২৪ জুলাই তিনি হঠাৎ করে পুরানা পল্টনস্থ সিপিবির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। সেখানে তাকে স্বাগত জানালেও রাজনীতি নিয়ে কোনো কথাবার্তা বলার সুযোগ পাননি। বাংলা ভিশনের টকশোতে সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেছেন, ওবায়দুল কাদের এসেছিলেন সৌজন্য সাক্ষাতের জন্য। অফিসে এলে স্বাগত জানাই। তার সঙ্গে নির্বাচন বা অন্য কোনো বিষয়ে আমাদের কথা হয়নি। আমি তাকে বলেছি নির্বাচন নিয়ে দেশে প্রহসন তৈরি করা হয়েছে। এই প্রহসন রুখে দাঁড়াতেই আমরা ৮ দলীয় জোট গঠন করেছি। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এই দেশের মানুষের মধ্যে যে আকাঙ্খা তৈরি হয়েছিল সে আকাঙ্খা ফিরিয়ে আনতে আর একটা গণঅভ্যুত্থান ও গণজোয়ারের প্রয়োজন। সেই গণজোয়ার সৃষ্টির উদ্দেশ্যেই আমরা বাম দলগুলো মিলে জোট গঠন করেছি। অতপর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে ব্যাক্তিগত কুশল বিনিময় হয়। পরের দিন ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সচিবালয়ে দেখা করেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি আবদুল কাদের সিদ্দিকী ও বিএনএফের ব্যারিষ্টার নাজমূল হুদা। ইতোমধ্যেই নাজমূল হুদা কয়েক দিন আগে ১৪ দলীয় জোটে যোগদানের আবেদন করেন। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ২৭ জুলাই কয়েকটি দলের নেতার সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগ করেন। তিনি এলডিপি সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ বীর বিক্রম, জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, বাসদের সাধারণ সম্পাদক কমরেড খালেকুজ্জামানের সঙ্গে মোবাইলে একাধিকবার কথা বলেন। এলডিপি সভাপতি কর্ণেল (অব) অলি আহমেদকে ফোন করলে তিনি টেলিসংলাপে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে বলেছেন চলমান সংকট নিরসনে এলডিপি যে কোনো স্থানে যে কোনো সময় সংলাপে প্রস্তুত। এলডিপির যুগ্ম-মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম জানান, ওবায়দুল কাদের ২৭ জুলাই সন্ধ্যায় এলডিপি নেতা অলি আহমেদকে ফোন করেন। এ প্রসঙ্গে সুজনের সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, বহুদিন থেকেই আমরা সংলাপের কথা বলে আসছি। এটা খুবই ভাল উদ্যোগ। স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমদ মনে করেন দেরিতে হলেও সংলাপের প্রসঙ্গে ক্ষমতাসীনদের বরফ গলায় অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য শুভ বার্তা। সুজনের সভাপতি এম হাফিজ উদ্দিন বলেছেন, আলোচনায় বসলে সমাধাণের পথ বের হয়ে আসবে। নির্বাচনে সব দল যাতে সমান ভাবে প্রচারণা চালাতে পারে সে ক্ষেত্র তৈরি ছাড়া নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব নয়। নির্বাচন কমিশনকে নিরপেক্ষ হতে হবে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম বলেন, এই মুহূর্তে কার্যকর সংলাপের প্রশ্নে বা কার্যকর উদ্যোগের প্রশ্নে অবশ্যই ওবায়দুল কাদেরকে টেলিফোন করতে হবে অথবা চিঠি দিতে হবে। বিএনপির মহাসচিব চিঠি দিলে লাভ নেই। আওয়ামী লীগ যদি বলে বিএনপিকে ফোন করতে হবে তার অর্থ হচ্ছে সংলাপকে পাশ কাটিয়ে যাওয়া। মির্জা ফখরুল টেলিফোন করলে কিছু হবে না। যদি ওবায়দুল কাদের ফোন করেন, যে আসেন আমরা বসি তখন হয়ত মহাসচিব বলতে পারেন অব্যশই বসবো, কোথায় বসবো, কখন বসবো, সময় ও স্থানটা বলেন। আলোচনা করলেই আস্তে আস্তে সমস্যার সমাধান হয়।
অক্টোবরে দেশের রাজনীতির চিত্র পাল্টে যাবে মন্তব্য করে শুক্রবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক কোনো সংলাপের সম্ভাবনা নেই। ভোটের মাত্র তিন মাস বাকি। এই তিন মাসের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হবে। এর মধ্যে বিএনপির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক কোনো সংলাপের প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। তাই বলে সবই কি আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমিত থাকবে? আমরা কি কথাবার্তা বলবো না? টেলিফোনে কথা বলতে অসুবিধা কী? আমি বলেছি, বিএনপির সেক্রেটারি জেনারেল (মূলত মহাসচিব) কখনো আমাকে কোনো বিষয়ে ফোন করেননি। প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আলোচনা যে কোনোভাবেই হতে পারে। টেলিফোনে হোক বা কোথাও এক সঙ্গে বসে হোক, আমরা রাজি আছি আলোচনার জন্য। দেখা যাক, তারা যদি টেলিফোন করে আমরা তাদের ফোন ব্যাক করব। অপেক্ষায় থাকলাম, আমাদের ফোন খোলা আছে। আমরা বারবারই আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছি। বিএনপি একটি নির্বাচনমুখী ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। তাই আলোচনার মাধ্যমে সংকট সমাধানে বিশ্বাসী। আলোচনার মাধ্যমে সব সমস্যার সমাধান বের করা সম্ভব। ক্ষমতাসীন দল যদি আলোচনা করতে চায় আমরা সবসময় প্রস্তুত আছি। ##



 

Show all comments
  • Kazi Shahabuddin ২৯ জুলাই, ২০১৮, ৪:১৬ এএম says : 0
    আসা করি আলোচনা মধ্যেমে একটি সমাধান হবে , মানুষ ফিরে পাবে ভোটের অধিকার, ফিরে পাবে হারানো গণতন্ত্র , চুরি ডাকাতি হানাহানি মারামারি নিপাত যাক গণতন্ত্র মুক্তি। পাক।
    Total Reply(0) Reply
  • Mosarof Sumon ২৯ জুলাই, ২০১৮, ৪:১৭ এএম says : 0
    দেশের,মানুষ, সব,সময় জেন,ও ভালো থাকে, তার জন্য সংলাপ দরকার, আপনারা সব দল,যদি মিলেমিশে সংলাপ করেন,আপনারা,ও ভালো থাকেন,আমরা জেন,ও,ভালো বাভে,থাকতে, পারি,
    Total Reply(0) Reply
  • MD Salauddin ২৯ জুলাই, ২০১৮, ৪:১৮ এএম says : 0
    সবার সামনে টকশো করুন
    Total Reply(0) Reply
  • অনামিকা ২৯ জুলাই, ২০১৮, ৪:৩৫ এএম says : 0
    দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির ক্ষেত্রে সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে মতের বিরোধিতা থাকলেও দেশের স্বার্থে পারস্পরিক সমঝোতা থাকা অত্যন্ত জরুরী।
    Total Reply(0) Reply
  • ইমরান ২৯ জুলাই, ২০১৮, ৪:৩৫ এএম says : 0
    রাজনীতি তো বটেই যে কোনো সংঘাত, সমস্যায় কথা বলার বিকল্প নেই। পরস্পর বিরোধী পক্ষের মধ্যে যদি বছরের পর বছর ধরে হিংসা, প্রতিহিংসা, পারস্পরিক দোষারোপ ও সংঘাত লেগে থাকে, তাতে কোনো দিনই শান্তি আসে না।
    Total Reply(0) Reply
  • উজ্জল ২৯ জুলাই, ২০১৮, ৪:৩৭ এএম says : 0
    বিরোধী দলগুলো ক্ষমতাসীন দল বা সরকারের সমালোচনা ও বিরোধিতা করতেই পারে। তার মানে এই নয়, বিরোধী দলের কথা উড়িয়ে দিতে হবে। বরং ক্ষমতাসীন দলের মূল দায়িত্ব বিরোধী দলগুলোর সাথে আলাপ বা সংলাপের মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তির উদ্যোগ নেয়া। তাকেই সবার আগে হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • পাপিয়া মনি ২৯ জুলাই, ২০১৮, ৪:৩৮ এএম says : 0
    নির্বাচনকে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এবং অন্যান্য দলের মধ্যে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনা ও সংলাপ হওয়া আবশ্যক।
    Total Reply(0) Reply
  • HABIB ২৯ জুলাই, ২০১৮, ১১:৪৮ এএম says : 0
    সংলাপ হওয়া প্রয়োজন। গণতন্ত্র তার সৌন্দর্য ফিরে পাক। যারা গণতন্ত্র নষ্ট করেছে , মানবাধিকার ও ভোটাধিকার নষ্ট করেছে তাদের বিচার হোক।
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Omar Faruq ২৯ জুলাই, ২০১৮, ১২:২৯ পিএম says : 0
    যে কোন মুক্ত স্থানে সংলাপে বসুন এবং ওই সংলাপের অনুষ্ঠানটি সরাসরি লাইভ প্রচার করলে জনগন বুঝতে পারবে অসলে কোথায় গলদ রয়েছে। এমনকি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোন দল কতটুকু ছাড় দিয়েছে একটি অবাদ, সুষ্ঠ্য, নিরপেক্ষ, শান্তাতিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য জনগন তা সহজেই বুঝতে পাবরে। একটি কথা মনে রাখতে হবে যে, শুধু মাত্র লোক দেখানে সংলাপ করলে হবেনা। সালিশ মানি কিন্তু তালগাছটি আমার এই জাতীয় সংলাপ যেন না হয়।
    Total Reply(0) Reply
  • MD Abu Taher ২৯ জুলাই, ২০১৮, ১:২৪ পিএম says : 0
    জনাব আবদুল জলিল জনাব মন্নান ভূইয়ার মত সংলাপ হবে না তো ? অনেক সংলাপ হলো কিন্তু ফলাফল শূন্য , আমরা সাধারণ জনগণ কিন্তু শান্তি চাই।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সংলাপ

২৭ জানুয়ারি, ২০২২
৬ নভেম্বর, ২০১৮
২৯ জুলাই, ২০১৮

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ