প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
রণবীর কাপুরের অভিনয়ে সঞ্জয় দত্ত’র জীবনী চলচ্চিত্র ‘সঞ্জু’ ব্যাপক সাফল্য এবং সমালোচকদের আনুকূল্য পাবার পর এখনও দর্শক আকর্ষণ করে চলছে। তবে, সমালোচকদের একটি অংশ চলচ্চিত্রটিকে সঞ্জয়ের ইমেজকে সাফ করার একটি চেষ্টা বলে চিহ্নিত করেছে। এই দিকটি মনে রেখেই নির্মাতা রাম গোপাল ভার্মা আরেকটি চলচ্চিত্র নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন। এই চলচ্চিত্রটিতে অভিনেতাটির টাডা (টেরোরিস্ট অ্যান্ড ডিসরাপ্টিভ অ্যাক্টিভিটিজ অ্যাক্ট) মামলার দিকটি প্রাধান্য পাবে। ১৯৯৩ সালে মুম্বাইয়ের বোমা বিস্ফোরণের ঘটনার পর অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রাখার কারণে এই আইনে সঞ্জয়কে গ্রেফ্তার করা হয়। কথিত আছে বোমা বিস্ফোরণের কথিত হোতা গ্যাংস্টার আবু সালেম এবং রিয়াজ সিদ্দিকির কাছ থেকে পারিবারিক প্রতিরক্ষার জন্য সঞ্জয় একটি স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রটি সংগ্রহ করেন। সেই সময় বেশ কয়েকটি হুমকির ফোন কল পেয়ে সঞ্জয় তার দুই বোন নম্রতা এবং প্রিয়া দত্ত’র নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে টাডা মামলাটি এক দশকেরও বেশি অব্যাহত থাকে।১৯৯৩ সালে সঞ্জয়কে একটি একে-৫৬ রাইফেলসহ গ্রেপ্তার করা হয়। ১৯৯৫ সালে তিনি জামিনে মুক্তি পান। তারপরই তার ১৮ মাস কারাবাসের রায় দেয়া হয়। এরপর তাকে বেশ কয়েকবার কারাবাস করতে হয়। শেষ পর্যন্ত তিনি আবার জামিনে মুক্ত হন। ২০১৩’র মার্চে উচ্চ আদালত টাডা আইনকে আমলে এনে তার কারাবাসের রায়কে কার্যকর করার হুকুম দেয়।সদাচরণ এবং ইতোমধ্যে কারাবাস করেছেন বলে কয়েকমাস সশ্রম কারাদÐ ভোগ করার পর ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সঞ্জয়কে মামলা থেকে রেহাই দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।