প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কয়েক ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর আদালত এলাকা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে তার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। ব্যাপকভাবে ইট-পাথর বর্ষণে তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন।
সম্মিলিত পেশাজীবি পরিষদ কুষ্টিয়ার সদস্য সচিব এ্যাডভোকেট শামীম উল হাসান অপু জানান, মানহানির একটি মামলায় জামিন নিতে রবিবার কুষ্টিয়া সদর জুডিশিয়াল ম্যাজেস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করেন মাহমুদুর রহমান। উভয় পক্ষের শুনানির পর বিচারক এম এম মোর্শেদে জামিন আদেশ দেন।
দুপুর ১টার দিকে তিনি সঙ্গীদের সাথে আদালত থেকে বের হওয়ার মুহূর্তে আদালত ভবনের প্রতিটি প্রবেশ দ্বারে ছাত্রীলীগের নেতাকর্মীরা আটকে দেয়। এসময় তিনি পুনরায় আদালতের এজলাসে আশ্রয় নেন। দীর্ঘ সময় একই পরিবেশ বিরাজ করায় তিনি আদালতকে বিষয়টি জানান। পরে লিখিতভাবে পুলিশ প্রেটেকশনের জন্য তিনি আবেদন করেন।
এসময় আদালতে মাহমুদুর রহমানের আইনজীবী কুষ্টিয়া ব্যারের সিনিয়র আইনজীবি প্রিন্সিপাল আমিরুল ইসলাম, বিএফইউজে মহাসচিব এম আব্দুল্লাহ, কুষ্টিয়া জেলা
বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমীসহ অনেকে তার সাথে ছিলেন।