মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
চীনকে মোকাবেলার জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনী মাউন্টেন স্ট্রাইক কোর গঠনের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে সেই পরিকল্পনা হিমাগারে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। পাঁচ বছর আগে নিরাপত্তা বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটি ৬০,০০০ কোটি রুপি ব্যয়ে ৯০,০০০ সেনা নিয়ে নতুন এই বাহিনী গড়ে তোলার অনুমোদন দিয়েছিল। গত বছর ভারতীয় ও চীনা সেনারা ভুটানের কাছে দোকলামে তিন দেশের সংযোগ পয়েন্টে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছিল। ওই ঘটনার এক বছর পর এই সিদ্ধান্ত আসলো। কিন্তু চলতি বছরের এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং উহানে অনানুষ্ঠানিক সম্মেলনে মিলিত হন। সেখানে সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমন এবং দুই দেশের মধ্যে আস্থা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। তবে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন মূলত আর্থিক সঙ্কটের কারণেই নতুন নিয়োগের মাধ্যমে ব্যাটালিয়ন গড়ার পদক্ষেপ বন্ধ করা হলো। ওই কর্মকর্তা বলেন, “আমাদের জন্য পরবর্তী করণীয় হলো সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা। আমাদের যা আছে, তার সর্বোচ্চ ব্যাবহার করা। এখন থেকে এই কথাটা আপনি বহুবার শুনবেন। যদি বন্দুক বা গুলি সরবরাহ করতে না পারি আমরা, তাহলে নতুন সেনা নিয়োগ করে কি হবে?” ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের মন্ত্রিসভায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী ছিলেন এ. কে অ্যান্টনি। সে সময় সিসিএস এই বাহিনী গঠনের প্রস্তাব অনুমোদন দেয়। এটা নিয়ে বহু বছর ধরেই কাজ চলছিল। এক কর্মকর্তা এই বাহিনী গঠনের ব্যাপারে তার ব্যাখ্যা দ্য প্রিন্টের কাছে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, অফিসার ক্যাডারের একটা অংশ এমএসসি গঠনের ব্যাপারে আগ্রহী হয়েছিল। কারণ এতে ব্রিগেডিয়ার, মেজর জেনারল এবং লেফটেন্যান্ট জেনারেলের পদ সৃষ্টি হবে। এই ধরণের যুক্তি থেকে মনে হয় বাহিনীর অভিযান চালানোর ক্ষমতার চেয়ে কিছু ব্যক্তির ক্যারিয়ারের বিবেচনা বড় হয়ে উঠেছিল। মাউন্টেন স্ট্রাইক কুর বা ১৭ কোরের হেডকোয়ার্টার হলো রাঁচিতে। এর ডিভিশনাল হেডকোয়ার্টারগুলো হলো পানাগড়, পশ্চিম বঙ্গ, পাঠানকোট ও পাঞ্জাবে। বাহিনীর সাথে অ্যাভিয়েশান, আর্টিলারি, আর্মার্ড ব্রিগেডকে সমন্বিত করার পরিকল্পনা ছিল। সাউথ এশিয়ান মনিটর।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।