নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
![img_img-1719626916](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678440025_nnn.jpg)
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
এশিয়া কাপ জয়ের স্মৃতিটা এখনো তরতাজা। সেই সুখস্মৃতি সঙ্গী করেই বাংলাদেশের মেয়েদের সামনে নতুন চ্যালেঞ্জ। সামনে নেদারল্যান্ডসে হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব। তার আগে গতকাল রাতেই তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি খেলতে আয়ারল্যান্ডের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছে এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নরা। যাওয়া আগে অধিনায়ক সালমা খাতুন শুনিয়ে গেলেন আশার বাণী।
২০১৪ সালে দেশের মাটিতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছিলেন সালমারা। তবে সেবার ছিল স্বাগতিক, এবার চ্যালেঞ্জটা আরও বড়। সালমা সেটা নিতে প্রস্তুত, ‘অবশ্যই আমরা আশাবাদী আমরা বিশ্বকাপ কোয়াইলিফাই করবো। মালয়েশিয়া থেকে আমরা একটা টুর্নামেন্ট খেলে এসেছি। এখানে ৪-৫ দিনের একটা ক্যাম্প করতে পেরেছি। যতটুকু করতে পেরেছি আমরাৃ আমাদের যে ল্যাকিংস ছিল ওই জায়গাটায় কাজ করেছি। ইমপ্রæভও করেছি। আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হয়ত একটু সময় লাগবে। সবকিছু মিলিয়ে মনে হয় আমরা ভাল করবো।’
এশিয়া কাপে জেতার পর দলের মানসিকতায় কতটা পরিবর্তন এসেছে সেটা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। সালমার জবাব, ‘অনেক পরিবর্তন আসছে। কারণ আমরা এশিয়া কাপ খেলে আসার পরে আমরা সবাই যার যার বাড়ি গিয়েছিলাম। প্রায় সাড়ে তিন মাস বাড়ি যাইনি কেউ। ঈদে বাড়ি যাওয়ার পর সবার মাইন্ড ফ্রেশ হয়ে গেছে। ঈদের পরেই আবার আমরা প্র্যাকটিসের ভেতর ঢুকে গেছি, ক্রিকেটের মধ্যে ঢুকে গেছি।’
রুমানা আহমেদের কন্ঠেও সেই আত্মবিশ্বাসের বিচ্ছুরণ, ‘আসলে আমরা বরাবরই বলে আসছে আমাদের টিমের উন্নতি কিন্তু হচ্ছে। কিন্তু তা দেখানোর জায়গা পাচ্ছি না। যখন জায়গা পাব অবশ্যই দেখিয়ে দিব। সাউথ আফ্রিকা সিরিজে হয়তো অত ভালো করতে পারিনি কিন্তু ওখান থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়ে আসছি। ওটার পাশাপাশি এশিয়া কাপ খেলেছি রেজাল্ট করতে পেরেছি। চ্যাম্পিয়ন হয়ে আসছি। আমাদের আত্মবিশ্বাস কিন্তু দিন দিন বাড়ছে। ব্যাক টু ব্যাক বাড়ছে। এশিয়া কাপের পর আত্মবিশ্বাস খুব ভালো আছে। আশা করি এটা ধরে রাখতে পারবো আমাদের পরবর্তী ট্যুরগুলোতে।’
গত কিছুদিনে সবকিছু বদলে যাওয়াতে নিজেদের দায়িত্বটা বেড়েছে সেটাও বললেন রুমানা, ‘এই সাফল্য সামনের দিনের জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।