পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ছোট ভাইয়ের জানাজার নামাজ পড়াতে প্যারোলে মুক্তি পেতে পারেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও বিশিষ্ট মুফাসসিরে কুরআন কারাবন্দি মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। তার ছোট ভাই আলহাজ্জ্ব হুমায়ুন কবির সাঈদী (৫৬) আজ সোমবার সকালে ঢাকার ইব্রাহীম কার্ডিয়াক (বারডেম) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজেউন।)
তিনি গত ৫ দিন ধরে নিউমেনিয়া জ্বরে এবং হৃদরোগেও আক্রান্ত ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ মেয়ে ও ১ ছেলে রেখে গেছেন।
মাওলানা সাঈদীর ছেলে ইন্দুরকানী উপজেলা চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদী জানান, ‘আমার পিতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী কারাগারে থাকায় ছোট কাকার জানাজার নামাজ পড়াবার জন্য তাকে প্যারোলে মুক্তির জন্য সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে। তিনি প্যারোলে মুক্তি পেলে আগামীকাল মঙ্গলবার বাদ জোহর ঢাকায় মতিঝিল সরকারি বালক বিদ্যালয় মাঠে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে আমাদের গ্রামের বাড়ি পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলায় লাশ নিয়ে আসা হবে। সেখানে আমার পিতার প্রতিষ্ঠিত এস.ডি মদিনাতুল উলুম দাখিল মাদরাসা মাঠে বুধবার দ্বিতীয় জানাজা শেষে সাঈদখালীর পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।’
এর আগে ২০১১ সালের ২৭ অক্টোবর সাঈদীর মাতা গুলনাহার ইউসুফের মৃত্যুর পর এবং তার বড় ছেলে মাওলানা রাফিক বিন সাঈদী’র ২০১২ সালের ১৩ জুন মৃত্যুর পর তিনি প্যারোলে মুক্তি পেয়ে তিনি ২৮ অক্টোবর মায়ের এবং ১৪ জুন ছেলের জানাজার নামাজ পড়ান।
মাসুদ সাঈদী জানান, ‘সরকার অবশ্যই আমার আব্বাকে তার ছোট ভাইয়ের জানাজার নামাজ পড়াতে মানবিক কারণে প্যারোলে মুক্তি দেবে বলে আশা করছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।