পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আইনানুগভাবে জিরো টরারেন্স নীতিতে মাদক অভিযান সফল হতে পারে। ইসলামী ঐক্যজোট আয়োজিত ইফতার মাহফিলে ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী বলেছেন, মাহে রমজানে যদি প্রতিটি মুসলমানের মধ্যে আল্লাহভীতি তৈরী হয় তবে দেশ দুর্নীতি, শোষণ এবং জুলুমমুক্ত হয়ে ইনসাফ, মানবিক মর্যাদা, সাম্য, সমৃদ্ধ ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতী ফয়জুল্লাহ বলেন, ইসলামী ঐক্যজোট সব সময় দিশারীর ভূমিকা পালন করে। কারণ ইসলামী ঐক্যজোট দেশের শীর্ষ উলামায়ে কেরামের সাথে পরামর্শক্রমে সঠিক এবং সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। সেই হিসেবেই ইসলামী ঐক্যজোট আগামী নির্বাচনে স্বকীয় অবস্থানে বজায় রেখে নিজস্ব মিনার প্রতীকে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়ার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে।
তিনি বলেন, দেশব্যাপী মাদকের বিরুদ্ধে সরকার পারিচালিত অভিযান সফল হবে যখন আইনানুগভাবে মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা হবে। মরণনেশা মাদক ব্যাবসার সাথে যেসব রাঘব বোয়াল জড়িত তাদের চিহিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তিনি বলেন, অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাঈলের পক্ষাবলম্বন করে জেরুজালেমকে ইসরাঈলের রাজধানী ঘোষণা ও সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস স্থানান্তর করে ডোনাল্ড ট্রাম্প ফিলিস্তিনিদের লাশের মিছিলকে দীর্ঘায়িত করেছেন। আমরা এই বর্বরতার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
জোটের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, জেরুজালেম মুসলমানদের পবিত্র ভূমি। এই ভূমি ইহুদীদের থেকে দখলমুক্ত করতে সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। নিরীহ ফিলিস্তিনিদের হত্যার দায়ে জাতিসংঘ, ওআইসিসহ বিশ্ব সংস্থা ও বিশ্ব সম্প্রদায়কে ইসরাঈলের বিরুদ্ধে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
আজ রাজধানীর হোটেল ইম্পেরিয়ালের কনভেনশন হলে ইসলামী ঐক্যজোট আয়োজিত ইফতার মাহফিলে জোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীর মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর রহ. ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতী ফয়জুল্লাহ, ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী, ফরায়েজী আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা আব্দুল্লাহ মোঃ হাসান, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমীর ড. ইসা শাহেদী, এনপিপি’র চেয়ারম্যান শেখ সালাউদ্দিন সালু, মুসলিম লীগের মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, ইসলামী ঐক্যজোটের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুর রশিদ মজুমদার, মাওলানা আবু তাহের জিহাদী, মাওলানা যুবায়ের আহমদ, মাওলানা জসিমউদ্দিন, মাওলানা অধ্যাপক এহতেশাম সারওয়ার, যুগ্ম মহাসচিব মুফতী মোঃ তৈয়্যেব হোসাইন, মাওলানা আবুল কাশেম,মাওলানা শেখ লোকমান হোসাইন, মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াছেল, ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক এটিএম হেমায়েত উদ্দিন, মাওলানা মঈনউদ্দিন রুহি, সাংগঠনিক সচিব মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন,সহকারী মহাসচিব মাওলানা ফারুক আহমদ, মাওলানা আলতাফ হোসাইন, মাওলানা গাজী ইয়াকুব, পীরজাদা সৈয়দ মোঃ আহসান, মাওলানা একেএম আশরাফুল হক, মাওলানা রিয়াজতুল্লাহ, মাওলানা আনছারুল হক ইমরান, মুফতী এনামুল হাসান, মাওলানা শহিদুল ইসলাম ইনসাফি, মাওলানা মেহেদী হাসান, ছাত্রনেতা আবুল হাসিম, নুরুজ্জামান প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।