পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পদ্মাসেতুর চতুর্থ স্প্যান (সুপার স্ট্রাকচার) ‘৭ই’ ৪০ ও ৪১ নম্বর পিলারের উপর বসানো হয়েছে। এর মাধ্যমে দৃশ্যমান হলো পদ্মাসেতুর ৬শ’ মিটার কাঠামো।
এর আগে ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০ নম্বর পিলারে তিনটি ধূসর রংয়ের স্প্যান বসানোর মাধ্যমে ৪৫০ মিটার কাঠামো দৃশ্যমান হয়েছে সেতুতে।
রোববার (১৩ মে) সকালে স্প্যানটি বসানো হয়। এর আগে শনিবার (১২ মে) বিকেল ৩টার দিকে জাজিরা প্রান্তের ৪২ নম্বর পিলারের কাছে পৌঁছায় স্প্যান বহনকারী ক্রেন।
মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ের মাওয়া কুমারভোগ কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে তিন হাজার ৬শ’ টন ধারণ ক্ষমতার “তিয়ান ই” ক্রেনে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্য ও তিন হাজার ১৪০ টন ওজনের স্প্যানটি আনা হয়।
এরপর পঞ্চম স্প্যানটি জোড়া দেওয়া গেলে প্রথমবারের মতো জাজিরা পাড়ের সঙ্গে সংযুক্ত হবে পদ্মাসেতু।
সূত্র জানিয়েছে, পদ্মাসেতুর ২২ পিলারের নকশা জটিলতা ইতোমধ্যেই কেটে গিয়েছে। স্প্যানগুলো পানি থেকে ১২০ ফুটের বেশি উচ্চতায় বসানো হবে।
গত বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর বসানো হয় প্রথম স্প্যানটি। এর প্রায় ৪ মাস পর চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারি দ্বিতীয় স্প্যানটি বসে। এর মাত্র দেড় মাস পর ১১ মার্চ শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ধূসর রঙের তৃতীয় স্প্যানটি বসানো হয়। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সেতুতে ৪২ পিলারের ওপর বসবে ৪১টি স্প্যান। পদ্মা বহুমুখী সেতুর মূল আকৃতি হবে দোতলা। কংক্রিট ও স্টিল দিয়ে নির্মিত হচ্ছে এ সেতুর কাঠামো এবং সেতুর মোট পিলারের সংখ্যা ৪২টি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।