বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
স্টাফ রিপোর্টার : বিজ্ঞানমনস্ক হয়েও ভাষাতত্ত¡, ধর্মতত্ত¡ ও সাহিত্য জগতের অন্যতম পুরোধা ছিলেন মোহাম্মদ ফেরদাউস খান। একুশে পদকপ্রাপ্ত বরেণ্য এ শিক্ষাবিদ সমাজ নিয়ে যেমন গবেষণা করেছেন, তেমনি নিয়োজিত ছিলেন শিশুতোষ গ্রন্থ রচনায়। গান-কবিতা, নাটিকা, ছড়া ও অনুবাদ সাহিত্যের পাশাপাশি আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ রচনার ক্ষেত্রেও তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। তার রচিত গ্রন্থের সংখ্যা ৫০টি।
ফেরদাউস খান স্মরণে বৃহস্পতিবার ধানমন্ডির ট্রাষ্ট ট্রেনিং রুমে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় উপস্থিত বক্তারা এসব কথা বলেন।
গ্রিন ইউনিভার্টির প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. মো. ফৈয়াজ খানের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ও গবেষক এম শমসের আলী, বাংলা একাডেমির সাবেক পরিচালক প্রফেসর মুনসুর মুসা, কেইপিজেড’র সভাপতি জাহাঙ্গীর সাদত, বুয়েটের সাবেক অধ্যাপক এম রিজওয়ান খান, সরকারী টিসার্স ট্রেনিং কলেজ ও এনটিআরসির সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ইখলাস উদ্দীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। স্মরণ সভায় জানানো হয়, ১৯৪৪ সালে ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজে বিজ্ঞানের শিক্ষক পদে যোগদানের মাধ্যমে ফেরদাউস খানের কর্মজীবন শুরু হয়। পরে তিনি চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষকতা করেন। এছাড়াও কর্মজীবনে তিনি ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, অতিরিক্ত সচিব এবং স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের শিক্ষা কমিশন কুদরত-ই-খুদা শিক্ষা কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শিক্ষাক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য মোহাম্মাদ ফেরদাউস ১৯৬৬ সালে তমগায়ে কায়েদে আযম, ১৯৭০ সালে সিতারায়ে খেদমত, বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ এবং ১৯৮০ সালে একুশে পদক লাভ করে করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।