পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
সাধারণ বীমা কোম্পানিগুলোর মোট সম্পদের অন্তত সাড়ে ১২ শতাংশ সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের বাধ্যবাধকতা রেখে ‘বীমাকারীর সম্পদ বিনিয়োগ ও সংরক্ষণ প্রবিধানমালা- ২০১৭’ চূড়ান্ত করেছে সরকার। কিন্তু নন-লাইফ বীমা কোম্পানিগুলো সরকারি সিকিউরিটিজে এ পরিমাণ সম্পদ বিনিয়োগ করতে রাজি নয়। তাদের দাবি এ পরিমাণ সম্পদ বিনিয়োগ করলে নন-লাইফ বীমা ব্যবসা পরিচালনা চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক বিভাগ জানিয়েছে, বীমা শিল্পের স্থিতিশীলতাসহ অন্যান্য বিবেচনায় সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের যে অত্যাবশ্যক হার নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই অযৌক্তিক নয়। ‘সাড়ে ১২ শতাংশ বিনিয়োগ করলে নন-লাইফ বীমা ব্যবসা পরিচালনা বাধাগ্রস্ত হবে’-এ যুক্তি দেখিয়ে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান মো. আবদুল করিম বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) কাছে একটি চিঠি দিয়েছে। আইডিআরএ ওই চিঠি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. ইউনুসুর রহমানের কাছে পাঠিয়েছে। এ বিষয়ে তিনি (ইউনুসুর রহমান) আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মানিক চন্দ্র দে’কে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রæত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
চিঠিতে বলা হয়েছে, নন-লাইফ বীমাকারীর সম্পদ বিনিয়োগ ও সংরক্ষণ প্রবিধানমালা-২০১৭ এর ৪ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, মোট সম্পদের কমপক্ষে ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ সরকারি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করতে হবে। বিষয়টি নন-লাইফ বীমা কোম্পানিগুলোর পক্ষে পরিপালন করা সম্ভব নয়। এটি বাস্তবায়িত হলে নন-লাইফ বীমা ব্যবসা পরিচালনা বাধাগ্রস্ত হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।