পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
ইনকিলাব ডেস্ক : নিজ ভূমিতে ইসরাইলিদের শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের অধিকার আছে, সউদী যুবরাজের এ মন্তব্যের পর তার বাবা বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের প্রতি সউদী আরবের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ফোন করে ইসরাইল-ফিলিস্তিন শান্তি প্রক্রিয়া এগিয়ে নেয়ার বিষয়েও গুরুত্বারোপ করেন বাদশাহ সালমান। গত শুক্রবার ইসরাইল-গাজা সীমান্তে ফিলিস্তিনিদের এক বিক্ষোভ সমাবেশে ইসরাইলি নিরাপত্তা বাহিনী গুলিতে ১৬ ফিলিস্তিনি নিহত হওয়ার পর ট্রাম্পকে এ ফোন কলটি করলেন সালমান। গত মঙ্গলবার আরও একজন নিহত হওয়ার পর নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা ১৭ জনে দাঁড়িয়েছে। ওই দিনই সউদী আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ এর খবরে বলা হয়, “ফিলিস্তিনি ইস্যুতে এবং জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনে ফিলিস্তিনি জনগণের বৈধ অধিকারের বিষয়ে সউদী আরবের অবস্থানে দৃঢ় আছেন বাদশাহ সালমান।” সউদী আরবের পক্ষ থেকে এ বিবৃতি আসার পর ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস বাদশাহ সালমানের প্রশংসা করে ফিলিস্তিনিদের সমর্থন দেওয়ার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। ফিলিস্তিনের সরকারি বার্তা সংস্থা ডবিøউএএফএ-তে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে আব্বাস, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের বিষয়ে ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার জন্য সউদী আরবের প্রশংসা করেন। তবে ডবিøউএএফএ-র ওই প্রতিবেদনে সউদী যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের মন্তব্যের বিষয়ে কোনো কিছু বলা হয়নি। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।