নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
ক্রাইস্টচার্চ টেস্টের চতুর্থ দিন শেষে একটু আশাহত হতেই পারে ইংল্যান্ড। প্রথমত, পুরো ২৩ ওভার বোলিং করেও জিত রাভাল ও টিম লাথামকে টলাতে না পারা, দ্বিতীয়ত বৈরী আবহাওয়া। আলোক স্বল্পতার কারণে দিনের খেলা কম হয়েছে ২৪ ওভার। তবুও ম্যাচের পাল্লা ইংলিশদের পক্ষেই আছে। জিততে হলে শেষ দিনে ৩৪০ রান করতে হবে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডকে, ইংলিশদের দরকার ১০ উইকেট।
হ্যাগলি ওভালে ৩ উইকেটে ২০২ রান নিয়ে দিন শুরু করা ইংল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে ৯ উইকেটে ৩৫২ রান তুলে। নিউজিল্যান্ডের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৮২ রান। মাটি কামড়ে উইকেটে থেকে ইংলিশদের হতাশ করেন দুই কিউই ওপেনার রাভাল ও লাথাম। ২৩ ওভারে মাত্র ৪২ রান করতে পারা কিন্তু সেই কথাই বলে।
শুরুটা করেছিলেন অধিনায়ক জো রুট ৩০ ও ১৯ রান নিয়ে ডেভিড মালান। দুজনেই আউট হন ফিফটি পূর্ণ করেই। বাকিরা শুরু করেও বেশিদুর এগুতে পারেননি কলিন ডি গ্র্যান্ডহোমের কারণে। কিউই মিডিয়াম পেসার ৯৪ রানে নেন ৪ উইকেট। নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে জনি বেয়ারস্টো ৩৬ রান করে আউট হওয়ার পর ইনিংস ঘোষণা করে সফরকারীরা। সব মিলে চতুর্থ দিনে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫০ রান যোগ করে ইংল্যান্ড।
১৯৯৯ সালের পর থেকে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কোন টেস্ট সিরিজ জেতেনি নিউজিল্যান্ড। ঘরের মাঠের হিসাব করলে যেতে হবে আরো পেছনে, ১৯৮৩/৮৪ মৌসুমে। একদিকে প্রতিপক্ষের মাঠে টানা ১৩ ম্যাচ জয়ক্ষরা, আরেক দিকে সিরিজ হার এড়াতে তাই ব্রড-অ্যান্ডারসনদের আজ ভালোকিছুই করতে হবে। তবে সফরকারীদের হতাশ করতে পারে দিনের আলো। খেলাও আগেভাগে শুরু করা যাচ্ছে না শিশিরের কারণে।
ইংল্যান্ড : ৩০৭ ও ১০৬.৪ ওভারে ৩৫২/৯ ডিক্লে. (কুক ১৪, স্টোনম্যান ৬০, ভিন্স ৭৬, রুট ৫৪, মালান ৫৩, বেয়ারস্টো ৩৬; বোল্ট ২/৮৯, সাউদি ১/৬৫, গ্র্যান্ডহোম ৪/৯৪, ওয়েগনার ২/৫১)। নিউজিল্যান্ড : ২৭৮ ও (লক্ষ্য ৩৮২) ২৩ ওভারে ৪২/০ (লাথাম ২৫*, রাভাল ১৭*; অ্যান্ডারসন ০/৯, ব্রড ০/১৬, উড ০/১৩, লিচ ০/৪, রুট ০/০)। *চতুর্থ দিন শেষে
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।