মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন চীনের মহাকাশ গবেষণাগার তিয়ানগং-১ চলতি সপ্তাহের মাঝামাঝি পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দশ মিটারের বেশি লম্বা নিষ্ক্রিয় এ মডিউলটির ওজন ৮ টনের বেশি। এটি পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে নিয়মিতভাবে পুনঃপ্রবেশ করা মনুষ্যনির্মিত বস্তুগুলোর তুলনায় অনেক বড়। ২০১৬ সালে গবেষণাগারটির সঙ্গে চীনা কর্তৃপক্ষের সব ধরনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পর থেকেই এটি অনিয়ন্ত্রিত অবস্থায় ছিল। চলতি সপ্তাহে স্পেস ল্যাবটি পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে পুনঃপ্রবেশ করতে যাচ্ছে বলে মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলোর বরাত দিয়ে জানিয়েছে বিবিসি। বিশ্লেষকরা বলছেন, তিয়ানগংয়ের বেশিরভাগ অংশই বায়ুমন্ডলে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে পুড়ে যাবে। এর অক্ষত কোনো অংশ জনবহুল এলাকায় পড়ার ঝুঁকিও খুবই কম। “পুনঃপ্রবেশের সময় তাপে মডিউলটির বেশিরভাগ অংশই পুড়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে; এরপরও যদি কোনো অংশ টিকে যায় তবে তা সমুদ্রে পড়ার সম্ভাবনাই বেশি,” বিবিসি নিউজকে এমনটাই বলেন যুক্তরাজ্য স্পেস এজেন্সির প্রধান প্রকৌশলী রিচার্ড ক্রোদের। ঠিক কোন সময়ে, পৃথিবীর কোন অংশ দিয়ে গবেষণাগারটি পুনঃপ্রবেশ করবে তা পরে জানা যাবে। ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির নেতৃত্বে ১৩টি মহাকাশ সংস্থা তিয়ানগংয়ের আচরণ ও পৃথিবীতে ফেরার পথ পর্যবেক্ষণ করছে। তিয়ানগংকে মহাশূন্য থেকে অনিয়ন্ত্রিত অবস্থায় পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা ৫০তম বৃহদায়তন বস্তু বলছে বিবিসি। সম্মিলিতভাবে ইন্টার এজেন্সি স্পেস ডেব্রিস কোঅর্ডিনেশন কমিটি নামে পরিচিত এ সংস্থাগুলো গবেষণাগারটির বায়ুমন্ডলে প্রবেশের সম্ভাব্য সময় ও স্থান বিষয়ে পূর্বাভাস দেওয়ার চেষ্টা করছে। মডিউলটির ওপর কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রণ না থাকায় একেবারে শেষ মুহুর্তে ছাড়া তিয়ানগংয়ের গতিপথ নিয়ে কোনো ধরনের সুনির্দিষ্ট বিবৃতি দেওয়ার সম্ভাবনাও কম বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।