পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আফ্রিকার মালিতে ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বিস্ফোরণে নিহত চার বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর জানাজা ঢাকা সেনানিবাসে অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১৬ মার্চ) সকাল ৯টায় ঢাকা সেনানিবাসের ১৩ এমপি ইউনিটের ‘চপার্স ডেন’-এ তাদের জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে তাদের লাশ তাদের গ্রামের বাড়িতে পাঠানো হয়েছে।
নিহতরা হলেন— ওয়ারেন্ট অফিসার আবুল কালাম, পিরোজপুর (৩৭ এডি রেজি. আর্টি.), ল্যান্স করপোরাল আকতার, ময়মনসিংহ (৯ ফিল্ড রেজি. আর্টি.), সৈনিক রায়হান, পাবনা (৩২ ইস্ট বেঙ্গল) ও সৈনিক (পাচক) জামাল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ (৩২ ইস্ট বেঙ্গল)।
শান্তিরক্ষী বাহিনীর নিহত চার সদস্যের প্রতি তিন বাহিনীর প্রধান ও মিনুসমা মিশনের শ্রদ্ধা
জানাজায় তিন বাহিনীর প্রধানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সেনা সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন মিনুসমা ডেপুটি ফোর্স কমান্ডার মেজর জেনারেল আমাদু কেনে। জানাজা শেষে নিহতদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তিন বাহিনীর প্রধান ও মেজর জেনারেল আমাদু কেনে। জানাজা ও শ্রদ্ধা জানানো শেষে ঢাকা সেনানিবাস থেকে সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে তাদের গ্রামের বাড়িতে লাশ পাঠানো হয়েছে। বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টারে করে তাদের লাশ নিয়ে যাওয়া হয়।
নিহতদের শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন মিনুসমা ডেপুটি ফোর্স কমান্ডার মেজর জেনারেল আমাদু কেনে
নিহতদের শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন মিনুসমা ডেপুটি ফোর্স কমান্ডার মেজর জেনারেল আমাদু কেনে
এর আগে, ১৫ মার্চ সন্ধ্যায় নিহতদের লাশ দেশে পৌঁছায়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আফ্রিকার মালিতে স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টা) দোয়েঞ্জা নামক স্থানে সন্ত্রাসীদের পুঁতে রাখা শক্তিশালী আইইডি’এর ভয়াবহ বিস্ফোরণে চার জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত ও চার জন আহত হন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।