Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সৈয়দপুরে মানসিক ও মাদকাসক্ত রোগীদের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

| প্রকাশের সময় : ২ মার্চ, ২০১৮, ১২:০০ এএম

সৈয়দপুর (নীলফামারী) উপজেলা সংবাদদাতা : সৈয়দপুরে মানসিক ও মাদকাসক্ত রোগীদের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। রংপুর মেডিক্যাল কলেজের মানসিক রোগ বিভাগ ও সৈয়দপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উদ্যোগে এই ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়। সৈয়দপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের হলরুমে গতকাল ক্যাম্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি নীলফামারী সিভিল সার্জন ডা. রনজিৎ কুমার বর্মন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোখছেদুল মোমিন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. বজলুর রশীদ, নীলফামারী আধুনিক সদর হাসাপাতালের শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ এবং বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন (বিএমএ) ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) সৈয়দপুর উপজেলা জেলা শাখার সহ-সভাপতি ডা. মুহাম্মদ এনামুল হক।
এতে বিশেষজ্ঞ আলোচক ছিলেন রংপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মানসিক রোগ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধান ডা. জ্যোর্তিময় রায়। এর আগে মাদকাসক্তি বিষয়ক পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন রংপুর প্রাইম মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. খন্দকার আনজুমান আরা বেগম (শিলা)।
সৈয়দপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা এবং মানসিক ও মাদকাসক্ত রোগীদের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প সমন্বয়ক ডা. আলহাজ্ব মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্ব স্বাগত বক্তব্য দেন রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের এম. ডি মেডিসিন জুনিয়র কনসালটেন্ট ডা. মো. আভিলুজ্জামান।
মানসিক ও মাদকাসক্ত রোগীদের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্পে আগত ৭১ জন রোগীকে চিকিৎসা সেবা ও বিনামূল্যে ওষুধপত্র দেয়া হয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: মানসিক

৩ ডিসেম্বর, ২০২১
২২ আগস্ট, ২০২১
বিয়ের পর থেকেই দেখে আসছি আমার স্বামী তার পরিবারের কথায় আমাকে মিথ্যা অপবাদ দেয়, অযথা সন্দেহ করে, আজ ১২ বছর পেরিয়ে গেলেও কোনো পরিবর্তন হয়নি, বরং বেড়েছে। সে নিজে নামাজ পড়ে না কিন্তু আমার নামাজ নিয়ে খোটা দেয়। গালমন্দ করে, বাচ্চাদের নামাজ, আরবি শিখাতে গেলেও টিটকারি করে। আমাকে বাবার বাড়ি যেতে দেয় না, কিন্তু সে নিজে যায়। আজেবাজে বন্ধুদের সাথে বেশি মিশে কিন্তু আমাকে কোনো আত্মীয় বা বান্ধবীর বাসায় যেতে দেয় না। সংসারে কোনো উন্নতি নেই, কিন্তু এগুলা নিয়ে কিছু বলতে গেলে বাপ মা তুলে গালি দেয়। লোভী বলে, ভাতের খোটা দেয়। আমার নামাজ হয় না বলে তিরস্কার করে, চরিত্র তুলে কথা বলে। প্রতি ঈদ বা দাওয়াত এর আগে হটাৎ ছোটো খাটো জিনিস নিয়ে ঝগড়া শুরু করে এবং পরবর্তী তিন চার মাস পর্যন্ত মুখ কালো করে থাকে ও আলাদা ঘরে ঘুমায়। সে একদিন রাগ করে কুরআন পর্যন্ত ছিঁড়ে ফেলেছে। আমি একজন শিক্ষিত মেয়ে কিন্তু চাকরিও করতে দেয় না। এই মানসিক অত্যাচার এর মধ্যে থাকতে থাকতে আমি বাচ্চাদের নিয়ে অতিষ্ট হয়ে গেছি। কিন্তু সে সংসার ভাঙতে চায় না। এমতাবস্থায় আমি তাকে ডিভোর্স দিতে চাই, নিজে বাঁচার জন্য, গুনাহ হবে কি?

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ