পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পঞ্চায়েত হাবিব : উন্নয়ন আর উৎপাদনে বিদ্যুৎ অপরিহার্য। বর্তমান সরকারের শাসনামলে রেন্টাল-কুইক রেন্টালসহ নানামুখী উদ্যোগে বিদ্যুৎ উৎপাদন বেড়েছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় সেটা এখনো অপ্রতুল। তাছাড়া বিদ্যুৎ সেক্টরে অনিয়ম, দুর্নীতি, ঘুষ ওপেন সিক্রেট। গ্রাহকদের হয়নারি, বিদ্যুৎ বিল দিতে বিলম্ব, মিটার দেখে বিল না দেয়াসহ নানা অনিয়ম বিদ্যুৎ সেক্টরে নিয়মে পরিণত হয়েছে। আর বিতরণ কোম্পানির অসাধু কর্মকর্তাদের সহায়তায় বিদ্যুৎ চুরি স্বাভাবিক ঘটনায় পরিণত হয়ে গেছে। এ অবস্থায় গত ২২ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে বিদ্যুৎ সেক্টরে অনিয়ম ঠেকাতে জরিমানার সঙ্গে ‘কারাদÐের বিধান রেখে’ নতুন আইন পাস করা হয়েছে। এই আইন কার্যকর হলে গ্রাহক সুবিধার বদলে গ্রাহক হয়রানি ও বিতরণ কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছাচারিতা আরো বাড়বে; গ্রাহকদের লঘুপাপে গুরুদÐ দেয়া বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিদ্যুৎ আইনে শাস্তির ক্ষেত্রে জরিমানার সঙ্গে কারাদÐের বিধান সংযোজন করায় সাধারণ জনগণ ও গ্রাহকরা হয়রানির শিকার হতে পারেন বলে আশঙ্কা করছেন সাধারণ গ্রহণ ও ভুক্তভোগীরা। উভয় দÐ দেয়ার বিধান যুক্ত হলে গ্রাহক হয়রানি আরো লাগামহীন হয়ে উঠতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে এসে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি আবাসিক গ্রাহকদের শাস্তির ক্ষেত্রে এই বিধান যুক্ত করতে সুপারিশ করেছে। এতে করে বিদ্যুৎ বিল ২০১৮ তে আবাসিক গ্রাহকের বিদ্যুৎ চুরির ক্ষেত্রে জরিমানার সঙ্গে কারাদÐ কিংবা উভয় দÐ দেয়ার ধারাযুক্ত করা হয়েছে। এ নতুন আইন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে একটি প্রবিধানমালা রাখার দাবি জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা। চলতি বছরে ২২ জানুয়ারি ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও সংস্কার সাধন ও মানসম্মত সেবা নিশ্চিত ও বিদ্যুৎ চুরি এবং এ সংক্রান্ত অপরাধে সুনির্দিষ্ট দÐসহ প্রয়োজনীয় বিধানের প্রস্তাব করে জাতীয় সংসদে বিদ্যুৎ বিল-২০১৮ পাস করা হয়েছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ইনকিলাবকে বলেন, বর্তমান সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনে যুগান্তকারী উদ্যোগ নিয়েছে। দেশ উন্নয়নে জন্য এখন বিদ্যুৎ খাত সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এ অবস্থায় পুরনো আইনটির পরিবর্তন সময়ের দাবি। পুরনো আইনটির সীমাবদ্ধতা ও ফাঁকফোকর রয়েছে। এর সুযোগ নিয়ে অনেকেই দুর্নীতি ও অপব্যবহার করে থাকে। এসব বন্ধ করার জন্যও নতুন আইন। তবে জনগণ যাতে হয়রানির শিকার না হয় সে বিষয়গুলো দেয়া হচ্ছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. তাজুল ইসলাম এমপি ইনকিলাবকে বলেন, ১৯১০ সালের বিদ্যুৎ আইন রহিত করে নতুন করে এ বিল আনা হয়। এর ফলে বিলে বিদ্যমান আইন রহিত করার বিধান করা হয়েছে। বিলে বিদ্যুৎ চুরি, কৃত্রিম পদ্ধতি স্থাপন, বিদ্যুৎ অপচয়, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি চুরি অপসারণ বা বিনষ্ট, চুরির মালামাল দখলে রাখা, মিটার, পূর্ত কর্মে প্রতিবন্ধকতা ও অননুমোদিত ব্যবহার, বিদ্যুৎ স্থাপনার অনিষ্ট সাধনসহ অন্যান্য অপরাধের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট দÐ প্রদানের বিধান করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ যাতে হয়রানির শিকার না হয় সে জন্য আমরা অনেক সুপারিশ করেছি। তার পর মানুষ আগের চেয়ে এখন সচেতন হয়েছে। প্রতিবাদ করা শিখেছে। আগামীতে তা আরো বৃদ্ধি পাবে। মিটার চুরি ও জনগণের হয়রানির বিষয়টি আমরা আবারো আলোচনা করবে।
মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯১০ সালের ১৮ মার্চ প্রণীত একটি আইন দিয়ে চলছিল বাংলাদেশের বিদ্যুৎ বিভাগ। গত ১০০ বছরে এ সেবা খাতের নতুন নতুন বিভাগ পরিচালনায় ৭টি পৃথক আইন করা হয়েছে। বর্তমান সরকার এ খাতের জন্য একটি পরিপূর্ণ আইন করার প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করে পুরনো আইনের আদলে নতুন আইন করার উদ্যোগ নেয়া হয়। ব্রিটিশ শাসনামলে করা আগের আইনটি ছিল ইংরেজিতে। এবার এটিকে বাংলায় করা হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন কিছু ধারাও সংযোজন করা হচ্ছে। গত বছর ৮ আগস্ট এআইনের খসড়া মন্ত্রিপরিষদের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বিদ্যুৎ আইনে ৮টি অধ্যায় এবং ৭৬টি ধারা রয়েছে। আইনে বলা আছে, বিদ্যুৎকেন্দ্রে নাশকতা করলে ১০ বছরের সশ্রম কারাদÐ অথবা ১০ কোটি টাকা জরিমানা, অথবা উভয় দÐে দÐিত করার বিধান রাখা হয়েছে। নাশকতার উদ্দেশে কেউ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, উপকেন্দ্র, বিদ্যুৎ লাইন, খুঁটি ও সঞ্চালন যন্ত্রপাতিতে কোনও বস্তু নিক্ষেপ করলে ৬ মাসের কারাদÐ দেয়া হবে। একইসঙ্গে এ ধরনের অপরাধে কেউ প্ররোচনা ও সহায়তা দিলে তার বিরুদ্ধেও ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে অন্তর্ঘাতমূলক মামলা ও শাস্তি হবে। সরকারি কর্মচারী বেসরকারি সংস্থা, কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের বেলায়ও একই আইন প্রযোজ্য হবে। নতুন করা বিদ্যুৎ আইনে আরো বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে গ্রাহককে সর্বোচ্চ সেবা প্রদান, গুণগত মানের বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং দীর্ঘমেয়াদী জ্বালানি নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে সরকার বিদ্যুৎ খাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও পুনর্বণ্টন করতে পারবে। বিদ্যুৎ খাতে স্বচ্ছতা ও গতিশীলতা আনতে সরকার ইচ্ছা করলে উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণের জন্য এক বা একাধিক বিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ বোর্ড বা হোল্ডিং কোম্পানি গঠন করতে পারবে। নতুন বিদ্যুৎ আইনের আওতায় বিদ্যুতের চুরি শনাক্ত ও রোধে এবং বিদ্যুতের অপব্যবহার প্রতিরোধে দেশে কর্মরত বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে বিদ্যুৎ গোয়েন্দা সেল গঠন করার বিধান রাখা হয়েছে। বিদ্যুৎ আইনের ১২ পৃষ্ঠায় অপরাধ এবং দÐ বিষয়ক সপ্তম অধ্যায়ে ধারা-১-এ বলা হয়েছে, কোনও গ্রাহক বিদ্যুৎ চুরি করলে অনধিক তিন বছরের কারাদÐ অথবা চুরি করা বিদ্যুতের দ্বিগুণ বা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হবে অথবা উভয় দÐে দÐিত করা হবে। ধারা-২-এ বলা হয়েছে, শিল্প বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ চুরির ক্ষেত্রে অনধিক তিন বছরের কারাদÐ অথবা চুরি করা বিদ্যুতের দ্বিগুণ বা ৫ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দÐে দÐিত করা হবে। কোনও বিদ্যুৎ চোরকে নিরাপত্তা দেয়া আইনের কাজ নয়। তবে বৃহৎ পরিসরে যেন কানও গ্রাহক হয়রানির শিকার না হয়, সেই দিকটিও আইন প্রণেতাদের খেয়াল রাখতে হবে। এখনও বিতরণ ব্যবস্থার পুরো নিয়ন্ত্রণ বিতরণ কোম্পানির কাছে। এসব কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রায়ই গ্রাহক হয়রানির করা হচ্ছে এমন অভিযোগ ওঠে।
এদিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর ধানমন্ডি ও রামপুরা বনশ্রীতে বিভিন্ন গ্রাহকের সঙ্গে যোগসাজশ করে ডিপিডিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৩০ লাখ ইউনিটের বেশি বিদ্যুৎ চুরি করেছে। ডিপিডিসির তদন্তই বলছে তাদের অফিসে সার্ভার থেকে বিদ্যুৎ ব্যবহারের তথ্য ফেলে দিয়ে এই চুরি করা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, একজনের বিদ্যুৎ বিল অন্যের কাঁধে চাপিয়ে মূল বিদ্যুৎ বিল আদায় ঠিক রাখা হয়। বিতরণ কোম্পানির প্রতিনিধিরা এসব করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়। কিন্তু গ্রাহকের কিছু করার থাকে না। এ ক্ষেত্রে তাদের শাস্তির বিষয়টি আইনে স্পষ্ট করা হয়নি। এমনকি গ্রাহক হয়রানির শিকার হলেও মামলা করার পথ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এজন্য আইনে উভয় দÐ শব্দের স্থলে যেকোনও দÐ দেয়ার পক্ষে ছিল বিদ্যুৎ বিভাগ। মোহাম্মদপুর লালমাটিয়া এলাকার বাসিন্দার কামরুল হাসান ইনকিলাবকে বলেন, আমার বাসাসহ প্রতিটি বাসার মালিক নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের কিছু অসাধু কর্মকর্তার কাছে। প্রথমে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে মিটার নষ্ট হলে টাকা দিয়ে পাওয়া যায় না। আবার প্রতিমাসে বিদ্যুৎ বিলের সাথে মিটার চার্জ নিচ্ছে। অথচ মিটার নেয়ার সময় এককালীন মিটার চার্জ নেয়া হয়েছে।
বিদ্যুৎ আইন প্রণয়ন কমিটিতে থাকা একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইনকিলাবকে বলেন, আমরা বলেছিলাম এতে গ্রাহক হয়রানির মাত্রা বাড়তে পারে। বিশেষ করে আবাসিক গ্রাহকের ক্ষেত্রে এই হয়রানি বাড়বে বলে সংসদীয় কমিটির বৈঠকে উপস্থাপন করার পরও আমাদের কথা শোনা হয়নি। আমার নিজের এ ধরনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। আমার এক আত্মীয়কে এমন বিদ্যুৎ চুরির অভিযোগে ফাঁসিয়ে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু পরে দেখা গেছে, যাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে তার কোনও দোষই নেই। কিন্তু এভাবে কেউ একবার হয়রানির শিকার হলে তো আর কিছু করার নেই। আইনের ১৬ পৃষ্ঠায় ৪৮-এর ২ উপধারায় বলা হয়েছে, অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী কোনও ব্যক্তি এই আইনের অধীনে তার বিরুদ্ধে গৃহীত কোনও কার্যক্রম সম্পর্কে কোনও দেওয়ানি বা ফৌজদারি আদালতে মামলা দায়ের করতে পারবে না। ৪৯-এর ২ উপধারায় মামলার বিচারের ক্ষেত্রে (ক)-তে বলা হয়েছে, আইনের অধীনে অপরাধ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বিচার করবেন। (খ)-তে বলা হয়েছে, প্রথম শ্রেণির জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আইনে বর্ণিত যেকোনও অপরাধের জন্য অর্থদÐ আরোপ করতে পারবেন। এদিকে বিদ্যুৎ চুরি, মিটার টেম্পারিংসহ বিভিন্ন কারণে সর্বোচ্চ শাস্তি আছে এক থেকে তিন বছরের জেল অথবা সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা জরিমানা। অবৈধ ট্রান্সমিশনের জন্য পাঁচ থেকে ১০ বছর জেল অথবা প্রতিদিন এক হাজার টাকা জরিমানা। ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত সরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বেড়েছে ৬২ শতাংশ। অপরদিকে বেসরকারি খাতে বেড়েছে ১৬৯ শতাংশ।
কনজুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) জ্বালানি উপদেষ্টা শামসুল আলম ইনকিলাবকে বলেন, বিদ্যুৎ চুরি করলে শাস্তি তো পেতেই হবে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ভোক্তা প্রতিনিধিদের তদন্ত থাকা দরকার। ভোক্তা সংস্থার প্রতিনিধিদের মাধ্যমে যাচাই করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। গ্রাহক একা চুরি করে না, বিতরণ কোম্পানির কেউ না কেউ এর সঙ্গে জড়িত থাকে। এ ধরনের আইন বাস্তবায়নের জন্য একটি নীতিমালা থাকা দরকার। এ নীতিমালার ওপর নির্ভর করে আদালতে মামলা করা যেতে পারে। বিচারিক আদালতে আইন প্রয়োগের প্রক্রিয়াটা কী হবে, সেটা পরিষ্কার করতে হবে। অপরাধ না করে কেউ যেন শাস্তি না পায়, সেজন্য একটা প্রবিধানমালা থাকা দরকার। ভোক্তা পর্যায়ে এই আইনের কারণে ভোক্তারা যদি ভোগাস্তিতর শিকার হন, তাহলে প্রয়োজনে আইন সংশোধন করা যেতে পারে।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও পাওয়ার সেলের সাবেক মহাপরিচালক বি ডি রহমত উল্লাহ ইনকিলাবকে বলেন, এ আইন বাস্তবায়ন করতে হলে যাচাই-বাচাই করতে হবে। একজন গ্রাহকের পক্ষে একা বিদ্যুৎ চুরি করা সম্ভব নয়। এর সঙ্গে অবশ্যই সংশ্লিষ্টরা জড়িত থাকে। অন্যদিকে এই আইনের মাধ্যমে অনেক গ্রাহকের লঘু পাপে গুরুদÐ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। আইন তার নিজের গতিতে চলবে। কিন্তু আইনটি সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগের জন্য নীতিমালা থাকা দরকার। তা না হলে এই আইনের মাধ্যমে নিরপরাধ ব্যক্তিও হয়তো শাস্তি পাবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।