বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
চট্টগ্রাম ব্যুরো: নগরীতে পৃথক দু’টি অগ্নিকান্ডে দুই শতাধিক বসতঘর ও একটি আসবাবপত্রের দোকান পুড়ে গেছে। গতকাল ভোরে ও রোববার রাতে নগরীর মিয়াখান নগর এবং এ কে খান মোড়ে এ দু’টি অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিস চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, ভোর পৌনে ৫টায় বাকলিয়া থানার মিয়াখান নগর এলাকায় দু’টি কলোনীতে অগ্নিকান্ডে ঘটনা ঘটে।আগুনে তিনজনের মালিকানাধীন ছোট বড় মোট ২০৭টি কাঁচা ও টিনের তৈরী বসতঘর পুড়ে যায়। যেখানে নিম্ন আয়ের লোকজন বাস করতেন।লোকজন ঘর থেকে বের হতে পারলেও সহায়-সম্বল কিছুই বাচাতে পারেনি। সব হারিয়ে এখন খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছেন দুই শতাধিক পরিবারের কয়েকশ সদস্য। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আগুনে অন্তত ১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। নগরীর লামার বাজার, নন্দনকানন ও চন্দনপুরা ফায়ার স্টেশনের ৮টি গাড়ি সকাল ৭টায় আগুন নেভাতে সক্ষম হয়।
এদিকে দুই দিনের ব্যবধানে এ কে খান গেইট এলাকায় আবারও ফার্নিচারের দোকানে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। রোববার রাতে ‘মেটালিয়ন’ নামে একটি ফার্নিচারের শো-রুমে এ আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের উপ-পরিচালক আব্দুল মান্নান জানান, শুক্রবার যে স্থানে আগুন লেগেছিল তার থেকে আধা কিলোমিটারের মধ্যে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।আগ্রাবাদ, বন্দর ও নন্দনকানন ফায়ার স্টেশনের আটটি গাড়ি গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে বলে জানান তিনি। তবে এ অগ্নিকান্ডের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতি তদন্ত সাপেক্ষে নিরূপণ করার কথা জানান ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তা মান্নান। উল্লেখ্য, শুক্রবার সকালে সিটি গেইট এলাকায় অগ্নিকান্ডে ২৩টি ফার্নিচার দোকান ও ১০টি বসতঘর পুড়ে যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।