Inqilab Logo

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে শুরু করেছেন খুলনার উপকূলের মানুষ

খুলনা ব্যুরো | প্রকাশের সময় : ২৪ অক্টোবর, ২০২২, ৪:৩৪ পিএম



সময় যত বাড়ছে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাব ততোই বাড়ছে। তীব্র হচ্ছে বাতাসের গতিবেগ। বাড়ছে জোয়ারের পানির চাপ। সেই সঙ্গে বাড়ছে উপকূলীয় এলাকার মানুষের দুশ্চিন্তাও। ঘূর্ণিঝড় থেকে উপকূলীয় মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাইক্লোন শেল্টারে পাঠানো হচ্ছে বৃদ্ধ ও শিশুদের। চলছে স্বেচ্ছাসেবীদের মাইকিং। খুলনার উপকূলীয় উপজেলা কয়রার সবচেয়ে ভাঙ্গন প্রবণ এলাকা দক্ষিণ বেদকাশী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আসান আলী জানান, সিত্রাং উপকূলীয় মানুষের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। ইউনিয়নের আংটিহারা, চরামুখা, জোড়সিং ও গোলখালী এলাকা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এসব এলাকার বয়স্ক ও শিশুদেরকে সাইক্লোন শেল্টারে পাঠানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, রোববার (২৩ অক্টোবর) দিবাগত রাত থেকে এলাকায় ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এখন এলাকাবাসীকে দ্রুত সাইক্লোন শেল্টারে আশ্রয় নিতে বলা হচ্ছে। কোস্টগার্ড পশ্চিম জোনের অপারেশন অফিসার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জামান জানান, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সাগর উত্তাল রয়েছে। বর্তমানে বাতাসের গতিবেগ রয়েছে ঘন্টায় ২০ থেকে ২৫ নটিক্যাল মাইল। সুন্দরবন এলাকার মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সবাইকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
খুলনা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ মো. আমিরুল আজাদ বলেন, ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: উপকূলের মানুষ
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ