পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রফিকুল ইসলাম সেলিম : আপনজন হারানোর কান্না। অভিভাবক হারানোর শূন্যতা। শ্রমজীবী, দিনমজুর থেকে এমপি, মন্ত্রী সবার চোখে অশ্রæ। লাখো মানুষের এমন কান্না আর ভালবাসায় চিরবিদায় জানানো হলো এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীকে। চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী গতকাল (শুক্রবার) ভোরে নগরীর মেহেদীবাগের একটি হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাইহে রাজেউন)। ঐতিহাসিক লালদীঘি ময়দানে লাখ লাখ শোকার্ত মানুষের অংশগ্রহণে নামাজে জানাজা শেষে নগরীর চশমা হিলের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় চাটগাঁর গণমানুষের এ প্রিয় নেতাকে। চট্টলবীর মহিউদ্দিন চৌধুরীর ইন্তেকালে অভিভাবক হারানোর শোকে আচ্ছন্ন পুরো চট্টগ্রাম। তার ষোলশহরস্থ মেয়র গলির চশমা হিলের বাসভবনে নেতাকর্মীদের কান্না আর আহাজারি থামছে না। লালদীঘি ময়দানের স্মরণকালের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ নামাজে জানাজা এবং দাফনে লাখো মানুষের অশ্রæ আর আহাজারিতে ভারী হয়ে উঠে চাটগাঁর বাতাস। শোকের ছায়া নেমে এসেছে বৃহত্তর চট্টগ্রামসহ সারাদেশে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রেসিডেন্ট মোঃ আবদুল হামিদ এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের মহিউদ্দিন চৌধুরীর কফিনে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।
৭৪ বছরের বর্ণাঢ্য জীবনে মহিউদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রামের মেয়র ছিলেন ১৭ বছর। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের এ বীরসেনানী দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পাশাপাশি চট্টগ্রামের স্বার্থে ছিলেন আপোসহীন এক লড়াকু সৈনিক। আমৃত্যু চট্টগ্রামের মাটি ও মানুষের পাশে থাকা এ নেতা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন চট্টগ্রামের মাটিতেই। তাকে হারিয়ে কাঁদছে পুরো চট্টগ্রাম। দলমত নির্বিশেষে সবার কাছে তিনি ছিলেন গ্রহণযোগ্য এক নেতা। ঢাকা ও সিঙ্গাপুরে টানা এক মাস চিকিৎসা শেষে চট্টগ্রামে ফিরে আসতে ব্যাকুল মহিউদ্দিন চৌধুরীকে তিনদিন আগে নিয়ে আসা হয় নিজ বাড়িতে। মাত্র দু’দিন না যেতেই ফের তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভর্তি করা হয় নগরীর মেহেদীবাগের একটি হাসপাতালে। সন্ধ্যার পর সেখানে তাকে লাইফ সাপোর্ট দেয়া হয়। ভোর রাত ৪টায় হাসপাতালের লবিতে দাঁড়িয়ে মহিউদ্দিন চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ পুত্র মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল তার পিতার ইন্তেকালের খবর জানান। এ খবরে হাসপাতালে রাতভর অপেক্ষমান হাজার হাজার নেতাকর্মী কান্নায় ভেঙে পড়েন।
মুহূর্তেই চট্টলবীর মহিউদ্দিন চৌধুরীর ইন্তেকালের খবর ছড়িয়ে পড়ে চট্টগ্রামসহ সারাদেশে। শোকার্ত হাজার হাজার মানুষ ছুটতে থাকেন তার বাসভবন চশমা হিলে। ঢাকা থেকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা ছুটে আসেন চট্টগ্রামে। দলমত নির্বিশেষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা ছুটে যান চশমা হিলের বাসায়। দুপুর পর্যন্ত চশমা হিলকে ঘিরেই ছিল লাখো মানুষের ভিড়। জুমার পর মহিউদ্দিন চৌধুরীর কফিন নিয়ে যাওয়া হয় তার দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক কার্যালয় দারুল ফজল মার্কেটস্থ নগর আওয়ামী লীগ কার্যালয় চত্বরে। লাখো জনতার ভিড় ঠেলে চশমা হিলের বাসা থেকে দারুল ফজল মার্কেট পর্যন্ত পৌঁছতে এক ঘণ্টা পার হয়ে যায়। সেখানে জনগণের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে কফিন নিয়ে যাওয়া হয় লালদীঘি ময়দানে। বাদ আসর নামাজে জানাজার সময় নির্ধারণ করা হলেও জুমার নামাজের পর থেকে লালদীঘি ময়দানমুখী মানুষের স্রোত নামে। মহানগরীর বিভিন্ন মসজিদে জুমার নামাজ শেষে মুসল্লিরা লালদীঘি ময়দানমুখী হন। আসরের আজানের আগেই লালদীঘি ময়দানকে ঘিরে আন্দরকিল্লা মোড়, বোস ব্রাদার্স, নিউমার্কেট, ফিরিঙ্গিবাজার পর্যন্ত প্রায় ৫ বর্গকিলোমিটার এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়। ভিড় এড়াতে জুমার আগে এসব সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয় পুলিশ। বিকেল সোয়া ৪টায় নামাজে জানাজায় ইমামতি করেন মাওলানা আনিসুজ্জামান।
জানাজার পূর্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন মহিউদ্দিন চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ পুত্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তিনি আগত জনতার প্রতি তার পরিবারের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানান। জানাজায় লাখো মানুষের অংশগ্রহণ প্রমাণ করে তিনি চট্টগ্রামবাসীর কত আপন ছিলেন। তিনি মহিউদ্দিন চৌধুরীর জীবদ্দশায় যদি কোন ভুল করে থাকেন অথবা কারো মনে যদি কোন কষ্ট দিয়ে থাকেন তার জন্য পিতার পক্ষ থেকে ক্ষমা চান। তিনি সবাইকে তার পিতাকে ক্ষমা করে দেয়ার আহŸান জানান। শোকাহত নওফেলের এ বক্তব্যের সময় লালদীঘি ময়দান জুড়ে কান্নার রোল উঠে। মহিউদ্দিন চৌধুরীর মাগফিরাত কামনায় মোনাজাত চলাকালে অসংখ্য মানুষ কান্নায় ভেঙে পড়েন। নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও অঝোরে কাঁদতে দেখা যায়। জানাজায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, পেশাজীবী নেতৃবৃন্দের পাশাপাশি সাধারণ মানুষ বিশেষত শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষের অংশগ্রহণ ছিল চোখের পড়ার মতো।
জানাজার পূর্বে বক্তব্য রাখেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। বীর মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন চৌধুরীর কফিনে জাতীয় পতাকা আচ্ছাদিত করা হয়। জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ও জেলা পুলিশের একটি চৌকস দল এ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা গার্ড অব অনার প্রদান করেন।
নামাজে জানাজায় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি, পানি সম্পদ মন্ত্রী ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, সাবেক মেয়র এম মনজুর আলম, ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, নগর বিএনপির সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির নেতা ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রী ডা. আফছারুল আমীন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ ছালাম, সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমদ, সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরীসহ চট্টগ্রামের আরও অনেকে অংশ নেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে ওবায়দুল কাদের ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ মহিউদ্দিন চৌধুরীর কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এছাড়া বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। সেখান থেকে কফিন মহিউদ্দিন চৌধুরীর চশমা হিলের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। চশমা হিলের পারিবারিক কবরস্থানে পিতা হোসেন আহমদ চৌধুরীর কবরের পাশে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তার দাফন সম্পন্ন হয়। চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চট্টলবীর খ্যাত গণমানুষের নেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী।
বিভিন্ন মহলের শোক
মহিউদ্দিন চৌধুরীর ইন্তেকালে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গভীর শোক প্রকাশ করেন। গতকাল এক বিবৃতিতে তিনি জানান, মহিউদ্দিন চৌধুরী আজীবন গণমানুষের কল্যাণে কাজ করে গেছেন। তিনি মহিউদ্দিন চৌধুরীর আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। গভীর শোক প্রকাশ করা হয়েছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে। বিএনপি নেতারা গতকাল এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অগ্রসৈনিক এ বর্ষীয়ান নেতার ইন্তেকালে রাজনীতিতে এক শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। তারা মহিউদ্দিন চৌধুরীর আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। বিবৃতিদাতারা হলেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান এম মোরশেদ খান, আবদুল্লাহ আল নোমান ও মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দীন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা গোলাম আকবর খন্দকার, সাবেক হুইপ সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম, নগর সভাপতি ডাঃ শাহাদাত হোসেন, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক, মাহবুবুর রহমান শামীম, নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর। গভীর শোক প্রকাশ করেন গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মোহসীন মন্টু বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পাটির সভাপতি কমরেড মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমও সাধারণ সম্পাদক কমরেড মো: শাহ আলম, । গভীর শোক ও শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. হারুনুর রশীদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি, দপ্তর সম্পাদক কাজী আনিসুর রহমান। এছাড়া সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, সংসদ সদস্য এমএ লতিফ, সাবেক মেয়র এম মনজুর আলম ও মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম, মেট্রোপলিটন চেম্বার সভাপতি খলিলুর রহমান, উইমেন চেম্বার সভাপতি মনোয়ারা হাকিম আলী, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব সভাপতি কলিম সরওয়ার ও সাধারণ সম্পাদক শুকলাল দাশ, চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী পৃথক বিবৃতিতে সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর ইন্তেকালে শোক প্রকাশ করেছেন। বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ,আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাষ্ট ও জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়ার শুভাকাক্সক্ষী মহিউদ্দিন চৌধুরীর ইন্তেকালে আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তাহের শাহ, সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাসেম শাহ ও সৈয়্যদ মুহাম্মদ হামেদ শাহ গভীর শোক প্রকাশ করেন। গতকাল বাদ জুমা ঢাকার মোহাম্মদপুরস্থ মসজিদ-এ-তৈয়্যবিয়ায় জুমার নামাজ শেষে তার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করেন আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তাহের শাহ। এছাড়া আনজুমান ট্রাষ্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মহসিন, ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু মোহাম্মদ তবিবুল আলম, সেক্রেটারী জেনারেল মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, এডিশনাল জেনারেল সেক্রেটারী মোহাম্মদ সামশুদ্দিন, জয়েন্ট জেনারেল সেক্রেটারী মোহাম্মদ সিরাজুল হক, এ্যাসিসটেন্ট জেনারেল সেক্রেটারী এসএম গিয়াস উদ্দিন শাকের, ফাইন্যান্স সেক্রেটারী মোহাম্মদ সিরাজুল হক, প্রেস এন্ড পাবলিকেশন সেক্রেটারী প্রফেসর কাজী শামসুর রহমান, কেন্দ্রীয় গাউসিয়া কমিটির চেয়ারম্যান পেয়ার মোহাম্মদ, জামেয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া আলিয়ার চেয়ারম্যান প্রফেসর মোহাম্মদ দিদারুল ইসলাম, অধ্যক্ষ মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ অছিয়র রহমান প্রমুখ গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং শোক-সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। গভীর শোক প্রকাশ করেছে চট্টগ্রামের কাগতিয়া আলীয়া দরবার শরীফ ও মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ। মাইজভাÐার দরবারের সাজ্জাদানশীন মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ, এডভোকেট কাজী মহসিন চৌধুরী, কবীর চৌধুরী, মোহাম্মদ আলমগীর খান, বোরহান উদ্দীন, কাজী মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ অপর এক বিবৃতিতে মহিউদ্দিন চৌধুরীর ইন্তেকালে শোক প্রকাশ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।