উত্তর : সঠিক পথে টাকা পাঠালে দেশের উন্নতি হয়। এ বিষয়ে প্রবাসীদের উৎসাহিত করার জন্য যা কিছু দেওয়া হয়, তা সরকারের দায় দায়িত্বেই দেওয়া হয়। এটি কোনো সুদ নয়, এটিা উৎসাহমূলক প্রণোদনা। অতএব হালাল হওয়ারই কথা। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।[email protected]...
উত্তর : তাদের জন্য আপনার কষ্ট হওয়াটা আপনার ভালো মানুষির চিহ্ন। এটি সন্তান হিসাবে, ভাই হিসাবে, পরিবারের সদস্য হিসাবে আপনার প্রশংসনীয় অনুভূতি। এটুকুর জন্য ইনশাআল্লাহ আপনি সম্পর্ক ছেদের গুনাহ থেকে রক্ষা পেয়ে যাবেন। যথাসম্ভব তাদের সহায়তা করতে থাকুন। আপনার পক্ষ...
উত্তর : পর পুরুষের সামনে নারীর সর্বাঙ্গ সতর। নিরাপদ পরিবেশে, নেককারদের সমাজে, যারা দৃষ্টিতে হেফাজতের ব্যাপারে একশ ভাগ শরীয়ত মেনে চলেন, সেখানে প্রয়োজনে নারী হাতের তালু পায়ের পাতা ও নিজের প্রয়োজন পরিমাণ চোখ খোলা রাখতে পারে। যেসব পুরুষের সামনে নারীর...
উত্তর : ব্যাক্তিগতভাবে তার গুনাহ হবে না। তবে, হারামমিশ্রিত খেলায় অংশগ্রহণ করে খেলাটিকে সফল করার দায় তাকে নিতে হবে। এ হিসাবে গুনাহের ভাগ তার খাতায়ও এসে যায়। সতর্কতার জন্য এমন খেলায় অংশ না নেওয়ায় শ্রেয়। ব্যায়ামের জন্য আলাদা কোনো উপায়...
উত্তর : পর্দা লঙ্ঘন, অন্যায়, অনিয়ম, দেখা শোনা ও যোগাযোগ না থাকলে সম্পূর্ণ নির্দোষ ও পবিত্র পরিবেশে নির্দিষ্ট কোনো মেয়েকে বিয়ে করার জন্য আল্লাহর তাওফিক কামনা করে দোয়া করা যায়। এজন্য নফল নামাজও পড়া যায়। অবশ্য দোয়ার ক্ষেত্রে আল্লাহ আমার...
উত্তর : যিনি তার নিকটবর্তী ব্যক্তি যার আজান-ইকামত শুদ্ধ আছে তার কর্তব্য হলো কৌশল ও ভালোবাসার সাথে এ মুয়াজ্জিনের আজান-ইকামত শুদ্ধ করে দেওয়া। তার পাশাপাশি সমাজের অন্যসব জানা শোনা মানুষের ওপরও এ দায়িত্ব বর্তায়। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান...
উত্তর : বিয়ের কথা পাকাপাকি করে রাখা যায়। বিয়ে ঠিক করে রেখে দেরী করলে ছেলে মেয়ে একে অপরের বিষয়ে আলোচনা ও স্মরণ ইত্যাদিতে তেমন কোনো সমস্যা নেই। তবে, বিয়ের আগে যৌন ভাবনা কিংবা কামনাপূর্ণ চিন্তা বেগানা নারী পুরুষের মতোই মনের...
উত্তর : এমন অবস্থায় সর্বোচ্চ ধৈর্য অবলম্বন করে স্বামীকে সংশোধনের চেষ্টা করা। পিতা মাতা ও মুরব্বীদের গোচনে আনবে। বিশ্বাস না করলে বিশ্বাস করার মতো স্বাক্ষী প্রমাণ পেশ করবে। সব চেষ্টা বিফল হলে এবং মহিলাদের পক্ষে ঘর সংসার করা আদৌ সম্ভব...
উত্তর : ফজরের সুন্নত সীমাহীন গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এটিরও কাজা করতে হয়। জাগ্রহ হওয়ার পর যখনই ফজর পড়বে তখন সুন্নতসহই পড়বে। ঘুমের কারণে ফজর ছুটে গেলে যখনই সজাগ হবে, তখনই পড়ে নিতে হয়। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান...
উত্তর : যিনি নেসাব পরিমাণ অর্থের মালিক তার পক্ষ থেকে কোরবানী করা ওয়াজিব। যদি তার নামে কোরবানী করা না হয়ে থাকে তাহলে ওয়াজিব আদায় হবে না। অনেকে না বুঝে সামাজিক কারণে কিংবা শোভনীয় মনে করে পিতা মাতা বা অন্য কারও...
উত্তর : করা যাবে না। কেউ করলে কিংবা কেউ এটি বিশ্বাস করলে তাদের মারাত্মক কবীরা গুনাহ হবে। ক্ষেত্রবিশেষে এমন কাজে ৪০ দিনের ইবাদত কবুল না হওয়ার কথাও হাদীসে বলা হয়েছে। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল...
উত্তর : লোনটি সুদভিত্তিক কিংবা লেনদেনটি সুদী হলে বাড়ী করা যাবে না। শরীয়াহসম্মত জায়েজ পদ্ধতিতে টাকা নিলে বাড়ী করা জায়েজ হবে। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল...
উত্তর : জামাতে নামাজের গুরুত্ব হিসাবে তাদের উচিত এমন ইমামের পেছনেও নামাজ পড়া। নামাজ শুদ্ধ হয় এমন যে কোনো নেককার বা ফাসেক ব্যক্তির ইমামতি ইমাম আবু হানিফা রহ. এর মতে জায়েজ। যদি এরচেয়েও মারাত্মক কোনো সমস্যা ইমামের মধ্যে পাওয়া যায়,...
উত্তর : মা-বাবার জন্য ওয়ারিশ হিসাবে অগ্রিম বণ্টন করার ক্ষেত্রে শরীয়তসম্মত উপায়ে বণ্টন করা জরুরী। এ ক্ষেত্রে কারও অধিকার ক্ষুন্ন করা, কমবেশী করা, কাউকে বঞ্চিত করা শরীয়তের বরখেলাপ করার শামিল। তবে, যদি এটি অগ্রিম ওয়ারিশ বণ্টননামা না হয়, তাদের খুশিমতো...
উত্তর : দিনের বেলা সুযোগমতো পড়ে নেবেন। এজন্য বিশেষ কোনো বিধান নেই। উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভীসূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।[email protected] ...