পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শাহজালাল বিমানবন্দরে দুবাই ফেরত এক যাত্রীর কাছ থেকে ১ টি স্বর্ণের চাকতি আটক করে শুল্ক গোয়েন্দারা। ওই যাত্রী এলইডি লাইটের ভিতরে লুকায়িত অবস্থায় ১টি স্বর্ণ-চাকতি প্রায় ২৪৮ গ্রাম সোনা বহন করেছিলেন। আটক যাত্রীর নাম মাহাবুবুল আলম, পিতা আব্দুল গফুর। ফেনীর ছাগলনাইয়ায় তার বাড়ি। পাসপোর্ট নাম্বার-ইক০৯১২৯৪১। অন্য দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক নারীযাত্রীর কাছ থেকে আড়াই লাখ সৌদি রিয়াল জব্দ করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। সূত্র জানায়, গত বুধবার দিবাগত ১১টা ২০ মিনিটে একটি ফ্লাইটযোগে শাহজালালে অবতরণ করেন মাহাবুবুল আলম। গোপন সংবাদ থাকায় গ্রিন চ্যানেল অতিক্রমকালে শুল্ক গোয়েন্দার দল তাকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদের প্রাথমিক পর্যায়ে তিনি বারবার অস্বীকার করেন যে তার কাছে কোন স্বর্ণ নেই। পরবর্তীতে তার সাথে থাকা এলইডি লাইট ভেঙ্গে স্বর্ণের চাকতিটি বের করা হয়। এরপর বিমানবন্দরের বিভিন্ন সংস্থার উপস্থিতিতে চার্জার এলইডি এর ভিতর থেকে চাকতিটি বের করে ওজন করে ২৪৮ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও তার পরিহিত প্যান্টের পকেট থেকে ৪টি স্বর্ণের চুড়ি উদ্ধার করা হয় যার ওজন ৯৯ গ্রাম। জিজ্ঞাসাবাদে যাত্রী জানান, তিনি একজন দোকান মালিক। উদ্ধারকৃত স্বর্ণের মূল্য প্রায় ১৭লাখ ৩৫হাজার টাকা। আটক যাত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ঘটনায় শুল্ক আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এক নারীযাত্রীর কাছ থেকে আড়াই লাখ সৌদি রিয়াল জব্দ করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। খাদিজা বেগম নামে ওই যাত্রীর বাড়ি গাজীপুরে। তিনি নিজ শরীরে বিশেষ কায়দায় সৌদি রিয়ালগুলো লুকিয়ে নিয়ে এসেছিলেন। যা নিয়ে যাচ্ছিলেন চট্টগ্রামে। গতকাল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুল্ক গোয়েন্দা গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে শাহজালালের ডমেস্টিক টার্মিনালে ওই নারীযাত্রীকে চ্যালেঞ্জ করে। আরএক্স-০৭৮৬ ফ্লাইটে করে চট্টগ্রাম যাওয়ার কথা ছিল ওই নারীযাত্রীর। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তাকে নজরদারিতে রাখা হয়। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ডমেস্টেক চেকইন কাউন্টারে তাকে চ্যালেঞ্জ করা হয়। কিন্তু তিনি বৈদেশিক মুদ্রা থাকার বিষয়টি অস্বীকার করেন। এরপর তাকে শাহজালালের কাস্টমস হলে নিয়ে এসে তল্লাশি করা হয়। এতে করে তার কাছে ২ লাখ ৪৯ হাজার মূল্যমানের ওই সৌদি রিয়াল মুদ্রা পাওয়া যায়। এসব মুদ্রা তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় বিশেষভাবে লুকায়িত ছিল। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি এসব মুদ্রার স্বপক্ষে কোনো দলিলাদি দেখাতে পারেননি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।