পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
১২৫ কোটি ভারতবাসীই স্বচ্ছ ভারতের স্বপ্ন বাস্তবায়িত করবেন। সোমবার রাজঘাটে মহাত্মা গাঁধীর ১৪৮-তম জন্মবার্ষিকীতে তাঁকে শ্রদ্ধা জানান, তারপর এক অনুষ্ঠানে এই অভিমত জানালেন নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, স্বচ্ছ ভারত অভিযান এক গণ আন্দোলনে পরিণত হয়েছে, স্বচ্ছ ভারত গড়ে তোলার লক্ষ্য পূরণ করবেন ১২৫ কোটি দেশবাসী, বাছাই করা কিছু নেতা, সরকারি কর্তারা নন। ২০১৪ সালে গাঁধী জয়ন্তীতে সূচনা হওয়া কেন্দ্রের মোদী সরকারের এই অভিযানের লক্ষ্য হল দেশব্যাপী শৌচাগার বানিয়ে ২০১৯ সালের মধ্যে ভারতকে সাফ করে খোলা স্থানে মলমূত্র ত্যাগ ও শৌচকর্মমুক্ত দেশ করে তোলা। মহাত্মা গাঁধীর ১৫০-তম জন্মবার্ষকী ২০১৯-এ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তবে সেজন্য আমরা কিন্তু ভয়ে পালিয়ে যাব না। সামনাসামনি চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করে জয়ী হব। স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচির তৃতীয় বর্ষপূর্তিতে আয়োজিত অন্ষ্ঠুানে এই অভিযান গঠনমুখী প্রতিযোগিতার মানসিকতা তৈরি করেছে, স্বচ্ছতা সংক্রান্ত ক্রমতালিকায় তার প্রতিফলন রয়েছে বলেও অভিমত জানান মোদী। মহাত্মা গাঁধীর সত্যাগ্রহ কর্মসূচির প্রসঙ্গ টেনে বলেন, সত্যাগ্রহীদের দৃঢ়তায় স্বচ্ছ ভারত অভিযান মানুষের আন্দোলন হয়ে উঠেছে। দেশবাসীকে এই উদ্যোগে যুক্ত হওয়ার ডাক দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক হাজার মহাত্মা গাঁধী, এক লক্ষ নরেন্দ্র মোদী, সব মুখ্যমন্ত্রী, সরকার একজোট হলেও স্বচ্ছ ভারতের স্বপ্ন সফল হবে না, যদি আমজনতা সামিল না হন। শুধু ১২৫ কোটি ভারতবাসীই সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন। পাশাপাশি স্বচ্ছতা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে রাজনীতি হওয়া উচিত নয় বলেও অভিমত জানান।
মোদী স্বচ্ছতাকে মহিলাদের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখারও পরামর্শ দেন। সেইসঙ্গে বলেন, মিডিয়া ও সমাজ স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচিকে সমর্থন করেছে বটে, তবে প্রত্যাশিত সাফল্য এসেছে কিনা, সেটাও ভাল করে খতিয়ে দেখার প্রয়োজন আছে। এবিপি আনন্দ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।