পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো চতুমুর্খী সিন্ডিকেটের কবলে পড়েছে দেশের চামড়ার বাজার। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চামড়া ক্রয়কারী ক্ষুদ্র মৌসুমি ব্যবসায়ী এবং চামড়া থেকে প্রাপ্ত অর্থের ভাগিদার হতদরিদ্র মানুষ, এতিম ও মিসকিন। প্রতিবছর চামড়ার মোট চাহিদার সিংহভাগের জোগান আসে কোরবানি ঈদে। একই সঙ্গে দেশের হতদরিদ্র মানুষ, এতিম ও মিসকিনদের সারা বছরের অর্থের জোগানও আসে কোরবানীর ঈদের চামড়া থেকে প্রাপ্ত সহায়তার মাধ্যমে। বিপুল সংখ্যক মাদ্রাসা ছাত্র ঈদের চামড়ার টাকায় সারাবছর বিনা খরচে লেখা-পড়া করে। কিন্তু চতুমুর্খী সিন্ডিকেটের কারণে এসব মাদ্রাসা ছাত্র, এতিম ও মিসকিনরা তাদের ন্যয্য হক থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। ঈদকে কেন্দ্র করে ছোটদের হক বঞ্চিত করে মুনাফালোভীরা যেন আরও হৃষ্টপুষ্ট হয়েছেন। সূত্র মতে, হাজারিবাগের ট্যানারিগুলো সাভারে স্থানান্তরের প্রক্রিয়া চলায় এবং ছোট ট্যানারিগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এবার চামড়া কেনার চাহিদা কমে গেছে। আর এ কারণে কাঁচা চামড়ার দামও ছিলো কম। সংশ্লিষ্টরা জানান, সাভারে সব কারখানা চালু না হওয়া, আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা কমে যাওয়া, লবণের দাম ২৫ টাকার বেশি থাকা, ছোট কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং অনেক ট্যানারিতে এখনও গত বছরের চামড়া জমা থাকায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
কোরবানির ঈদের দিন ঘুরে ঘুরে কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করে ‘ভালো দাম’ না পেয়ে বিপাকে পড়েছেন মৌসুমী চামড়া বিক্রেতারা। কোরবানির চামড়া নিয়ে চতুর্মুখী সংকট দেখা দিয়েছে। মৌসুমি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, গতবারের মতো এবারও চামড়া কিনে মাথায় হাত তাদের। যে দরে কিনেছেন, সেই দরে বিক্রি করতে পারছেন না। মৌসুমি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আড়তদাররা যে চামড়া কিনে থাকেন, তাদের অভিযোগ- ট্যানারি মালিকরা চামড়ার দাম কমিয়ে নির্ধারণ করেছেন। লোকসানের ভয়ে তারাও বেশি দামে চামড়া কিনতে পারছেন না। আবার রাজধানীর পোস্তা ও হাজারীবাগের চামড়া ব্যবসায়ীরা বলছেন, লবণের মূল্য বৃদ্ধির কারণে প্রতি পিস চামড়ায় তাদের এক-তৃতীয়াংশ ব্যয় বেড়েছে। তাই ব্যবসায়ীরাও চামড়া কিনে ভবিষ্যতে কতটা লাভের মুখ দেখবেন এ নিয়ে শঙ্কায় আছেন। উপরন্তু তাদের হাতে গতবারের কেনা প্রায় আরও ৩০ শতাংশ চামড়া মজুদ রয়ে গেছে। এছাড়া হাজারীবাগ থেকে সাভারে ট্যানারি স্থানান্তরের তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো পুরোপুরি প্রস্তুত নয় সাভারের ট্যানারিগুলো। প্রায় অর্ধেক ট্যানারি এখনো চালুই করা সম্ভব হয়নি। তারপর আবার ট্যানারীগুলোতে মিলেনি গ্যাস। ফলে চামড়া ক্রাশড ও ফিনিশড প্রক্রিয়া নিয়ে কিছুটা সংশয় আছে। এছাড়া পুরোপুরি চালু হয়নি সিইটিপি। একই সঙ্গে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনায়ও নেই আধুনিক সুবিধা। অপরদিকে আছে শিল্প এলাকার সড়কের বেহালদশা। আর তাই এবারের সংগ্রহ করা চামড়া নিয়ে কিছুটা উদ্বিগ্ন ছিলো ব্যবসায়ীরা। তাই চামড়া কেনার বিষয়ে কিছুটা আগ্রহও কম তাদের। আর এ অবস্থায় বেশি দামে বিক্রির আশায় পাঁচার হয়ে যেতে পারে চামড়া। যদিও পাঁচারের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এদিকে ট্যানার্স এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, সাভারের ট্যানারিগুলোর ক্যাপাসিটি অনেক বেশি। প্রত্যেকটা ট্যানারি দ্বিগুণ থেকে চারগুণ উৎপাদন করতে পারে। দেশে যে চামড়া হবে তা সংরক্ষনের মতো সুযোগ রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এদিকে চলতি মৌসুমে সবমিলিয়ে ৭৫ লাখ পিস চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। তবে বাড়তি চামড়া আসবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ট্যানারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহিন আহমেদ। গতকাল সোমবার ধানমন্ডিতে সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের এ কথা জানানো হয়। সমিতির নেতারা জানান, প্রতিবছর সাধারণত লক্ষ্যের চেয়ে গড়ে ১০ শতাংশ চামড়া বেশি সংগ্রহ হয়। কিন্তু এবার পশু কোরবানি কম হওয়ায় এই বাড়তি চামড়া সংগ্রহ হবে না।
এ বছর অন্যান্য মৌসুমের চেয়ে বেশি চামড়া পাচারের আশংকা প্রকাশ করেন শাহিন আহমেদ। তা ঠেকাতে আগামী ১ মাস সীমান্তে কড়া নজরদারির অনুরোধ জানান তিনি। সংবাদ সম্মেলনে শাহিন আহমেদ বলেন, সাভারের চামড়া শিল্পনগরীতে ট্যানারি স্থানান্তরে অনেক মালিকেরই প্রচুর পরিমানে অর্থ খরচ করতে হয়েছে। যার ফলে এ বছর চামড়া কেনায় তাদের বিনিয়োগ করতে হচ্ছে ধীরগতিতে। এমন অবস্থায় কিছু কিছু সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচারের আশংকা রয়েছে। এদিকে, সাভার শিল্প নগরীতে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা না থাকায় রপ্তানি আদেশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলেও জানানো হয়।
অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ খাত চামড়া শিল্প। অসংখ্যা জুতা, ব্যাগ, বেল্ট ও দর্শনীয় সরঞ্জামাদি তৈরির কারখানা। রফতানি আয় অর্জনের ক্ষেত্রে তৈরি পোশাক শিল্পের পরই এ খাতের অবস্থান। বছরের পর বছর এ খাতের রফতানি আয় বাড়ছে। এসেছে বহুমাত্রিকতা ও বৈচিত্র্যতা। বিদেশে স¤প্রসারিত হয়েছে চামড়া শিল্পের বাজার। কিন্তু চামড়া উৎপাদনকারী কৃষক, প্রান্তজন, এতিম ও মিসকিন বাড়তি রফতানি আয়ের ন্যায়সঙ্গত হিস্যা পাচ্ছে না।
ঈদের পরদিন গত রোববার ঢাকার হাজারীবাগে গিয়ে দেখা যায়, গরুর চামড়া সরকার নির্ধারিত দামে প্রতি বর্গফুট ৫০ থেকে ৫৫ টাকায় বিক্রি হলেও ছাগলের চামড়া ফুট হিসেবে বিক্রি না করে আকার ভেদে ৩০ থেকে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মৌসুমি বিক্রেতারা বলছেন, হাজারীবাগের ট্যানারি মালিকরা এবার চামড়া কিনতে খুব একটা আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। সরকার ছাগলের চামড়ার জন্য প্রতি বর্গফুট ২০ টাকা দাম নির্ধারণ করে দেওয়ায় প্রতিটি চামড়ার জন্য ১০০ থেকে ১২০ টাকা পাওয়ার কথা। কিন্তু ট্যানারি মালিকরা পুরো চামড়ার জন্য ৩০ থেকে ৫০টাকার বেশি দিতে চাইছেন না।
সূত্র মতে, বিশ্ব বাজারে চামড়ার দাম কমে যাওয়া এবং দেশে লবনের দাম বাড়ায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে সভা করে এবার কোরবানির ঈদের চামড়ার দাম কমিয়ে নির্ধারণ করে দিয়েছিল চামড়া খাত সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলো। অথচ তিন বছর আগে ২০১৩ সালে ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা ও খাসির চামড়ার দাম ছিল ৫০ থেকে ৫৫ টাকা।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত তিন বছর ধরে দেশের অভ্যন্তরে কাঁচা চামড়ার সংগ্রহ মূল্য ক্রমাগতভাবে হ্রাস পাচ্ছে। চামড়ার দাম নেই দোহাই দিয়ে গ্রামের মৌসুমী চামড়া ক্রেতারা ৫০ হাজার টাকার দামের গুরুর চামড়া ১০০ টাকায়ও কিনেছেন। বরিশালের উজিরপুর থানার মৌসুমি চামড়া ক্রেতা সাদ্দাম হোসেন জানান, উজিরপুর থানার শোলক গ্রাম ঘুরে ৭টি চামড়া ক্রয় করেন। গড়ে প্রতিটি ৩শ’ টাকা পড়েছে। ৭শ’ টাকা দরে বিক্রি করেছেন আরেক চামড়া ব্যবসায়ীর কাছে। সে এই চামড়া আবার বিক্রি করেছেন আড়ৎদারের কাছে ১২শ’ টাকা দরে। যদিও গত বছর এক পিস চামড়া ১১শ’ টাকা দরে বিক্রি করেছিলেন সাদ্দাম। এখানে মৌসুমী ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে মধ্যেস্বত্তভোগীরা বড় অঙ্কের অর্থ মুনাফা করলেও চামড়ার টাকার হক হতদরিদ্র মানুষ, এতিম ও মিসকিনরা হয়েছেন বঞ্চিত।
মিরপুরের একটি মাদ্রাসার এক শিক্ষক জানান, যারা কোরবানি দেন তারা গরুর চামড়া নিজেরা বিক্রি করে দিলেও অনেকে ছাগলের চামড়া মাদ্রাসা এতিমখানায় দান করে দেন। এর বাইরে মাদ্রাসা এতিমখানার লোকজন নিজেরাও চামড়া সংগ্রহ করে। সংগ্রহ করা চামড়ার সঙ্গে দানের চাড়মা মিলিয়ে বিক্রি করছেন বলে শেষ পর্যন্ত হয়ত লোকসান হবে না, কিন্তু তেমন কোনো লাভও থাকবে না। তবে আবহাওয়া ভালো থাকায় গতবারের তুলনায় এবার দেশে কোরবানির পশুর চামড়ার মান ভালো বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ লেদার অ্যান্ড লেদার গুডস ম্যানুফ্যাকচারার্স কো-অপারেটিভ সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফ বলেন, হাজারিবাগের ট্যানারিগুলো সাভারে স্থানান্তরের প্রক্রিয়ায় থাকায় এবার চামড়া কেনার চাহিদা কমে গেছে। ছোট ট্যানারিগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ছাগল বা ভেড়ার চামড়া ও গরুর মাথার চামড়া প্রক্রিয়া করার ব্যবস্থা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে হাজারিবাগে। ফলে এবার এ চামড়ার চাহিদা নেই।
চামড়ার দাম ও চাহিদা কমে যাওয়ার ব্যাখ্যায় ব্যবসায়ী আরিফ বলেন, হাজারীবাগে ছোট বড় প্রায় ৪শ’ ট্যানারি ছিল। সেগুলো বন্ধ হয়ে সাভারে চালু হয়েছে মাত্র অর্ধশতাধিক ট্যানারি। এর মধ্যে মাত্র চার-পাঁচটি ট্যানারি আছে, যারা গরুর মাথার চামড়া ও ছাগলের চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে পারে। হাজারীবাগের ছোট ট্যানারিগুলো স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়েছে গেছে।
“গত বছর আমি নিজে দুই হাজার পিস চামড়া কিনেছিলাম। এবার কিনেছি মাত্র ৮০০ পিস। আজকের দিন মিলিয়ে হয়তো এক হাজার হবে। এবার কোরবানিও কম হয়েছে, পাশাপাশি চামড়ার দামও কম।”
এম এইচ লেদারের মালিক আব্দুল মালেক জানান, গত বছর তিনি ১৮ থেকে ২০ হাজার চামড়া কিনেছিলেন। এবার কিনেছেন মাত্র ৫ হাজার। হাজারীবাগের কারখানা বন্ধ করে দেওয়ায় ব্যবসার এই মন্দা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানান মালেক। তিনি বলেন-“আমরা সাভারে প্লট পাইনি। হাজারীবাগের সব মেশিনপত্র বন্ধ হয়ে আছে। তাই কাচা চামড়া কেনার দিকে বেশি গুরুত্ব দিইনি। ব্যবসা ধরে রাখার জন্য কিছু চামড়া কিনেছি। এখন হোয়াইট বøু, ফিনিশিংসহ প্রয়োজনীয় কাজগুলো অর্ডার দিয়ে অন্যের কারখানায় করাব।”
শিল্প সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জানান, হাজারীবাগে ১৫৫টি ট্যানারি ছিল। সেগুলোর মধ্যে ৬৭টি সাভারে চালু হয়েছে।
বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এম সাখাওয়াত উল্লাহ বলেন, গতবছর লক্ষ্যের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি চাড়মা সংগ্রহ হয়েছিল। এবার লক্ষ্য পূরণ না হলেও কাছাকাছি পৌঁছাবে বলে তারা মনে করছেন। এবার গরুর ৫০ লাখ, মহিষের ৫ লাখসহ ছাগল-ভেড়া মিলিয়ে ৮০ লাখ পিস চামড়া সংগ্রহ হবে বলে আশা করছেন সাখাওয়াত উল্লাহ। ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ বছরে থেকে ২২ কোটি বর্গফুট চামড়া পাওয়া যায়। এর মধ্যে ৬৪ দশমিক ৮৩ শতাংশ গরুর চামড়া, ৩১ দশমিক ৮২ শতাংশ ছাগলের, ২ দশমিক ২৫ শতাংশ মহিষের এবং ১ দশমিক ২ শতাংশ ভেড়ার চামড়া। এর অর্ধেকের বেশি আসে কোরবানির ঈদের সময়।
বাংলাদেশ হাইড এন্ড স্কিন মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক টিপু সুলতান বলেন, ‘সচেতন হলে এবং সঠিক সময়ে প্রিজার্ভ করে লবনজাত করা গেলে চামড়াগুলো তিন মাস পর্যন্ত রাখা যাবে।’ চামড়ার পাচারে আশঙ্কার বিষয়ে টিপু সুলতান বলেন, বিগত কয়েক বছরে দেশের অভ্যন্তরে চামড়ার ভালো দাম থাকায় পাঁচার অনেকটাই কমে গেছে। তবে চলতি বছরেও যেন চামড়া পাঁচার না হতে পারে সে জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বৈঠকের পাশাপাশি বিজিবি, কোস্টগার্ডের সঙ্গেও আমরা বৈঠক করছি। মৌসুমি ব্যবসায়ীদের চামড়ার যথাযথ দাম না পাওয়ার অভিযোগ সম্পর্কে টিপু সুলতান বলেন, একটি চামড়ায় যত দেরিতে লবণ দেওয়া হয় সেটির মান তত কমে যায়। কিন্তু মৌসুমি ব্যবসায়ীরা লবণ পরিমাণ মতো না দিয়ে, দেরিতে দিয়ে কিংবা না দিয়েই এখানে বিক্রি করতে আসেন। ফলে চামড়ার মান অনেক কমে যায়। সার্বিক দিক বিবেচনা করে আমরা চামড়ার যথাযথ মূল্য তাদের দেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।