পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ষোড়শ সংশোধনী নিয়ে আপিল বিভাগ যে রায় দিয়েছে, সেই রায়ের মূল অংশ এবং পর্যবেক্ষণকে ‘ভ্রমাত্মক’ মনে করছেন আইন কমিশনের চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক। ওই রায় নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে তুমুল আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন আইন কমিশনের চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, যে সমস্ত তত্তে¡র ভিত্তিতে রায় দিয়েছেন, সেটাকেও আমরা সঠিক বলে মনে করিনি এবং এখনও করি না। মূল রায়ও আমার কাছে মনে হয়েছে ভ্রমাত্মক। পর্যবেক্ষণগুলোও মনে হয়েছে আরও বেশি ভ্রমাত্মক।
রায়ে আপত্তির জায়গা সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে জানতে চাইলে তিনি বলেন,রায়ের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করলেও সর্বোচ্চ আদালতের রায়, সবাইকে এটা মানতে হবে।
তবে এরপরও যে কেউ স্বাধীনভাবে রায়ের সঙ্গে একমত বা দ্বিমত পোষণ করতে পারে জানিয়ে সাবেক প্রধান বিচারপতি বলেন, এটা আমারও অধিকার। আইন কমিশনের অধিকার।
সাত বিচারপতির ঐক্যমতের ভিত্তিতে দেয়া রায় নিয়েই প্রশ্ন তুলছেন কি-না, এমন এক প্রশ্নের জবাবে খায়রুল হক বলেন, হ্যাঁ, প্রশ্ন তুলছি। সেই অধিকার আমার আছে। প্রথমেই বলেছি, আই অ্যাম বাউন্ড বাই দ্য জাজমেন্ট। কিন্তু সেই রায় সম্পর্কে প্রশ্ন তোলার অধিকার বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের আছে। সাক্ষাৎকারে তত্ত¡াবধায়ক সরকার বাতিলের রায়সহ বিচারপতি খায়রুল হকের বিভিন্ন রায় নিয়ে বিভিন্ন জনপরিসরে উত্থাপিত প্রশ্নের জবাব দেন সাবেক এই প্রধান বিচারপতি।
ওই দিন তার পছন্দের চারটি গণমাধ্যম ছাড়া অন্য গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেননি এবিএম খায়রুল হক। বেলা পৌনে ১২টার দিকে গণমাধ্যমের কর্মীরা আইন কমিশনের কার্যালয়ে গেলে চারটি গণমাধ্যমকে রেখে বাকীদের সামনে কথা বলবেন না বলে জানিয়ে দেন সাবেক এই প্রধান বিচারপতি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।