পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719786539](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ডি-৮ ভুক্ত আটটি মুসলিম দেশের মধ্যে অগ্রাধিকারভিত্তিক বাণিজ্য চুক্তি (প্রিফানশিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্ট) অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
চলতি বছরের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৩ মাসে ৯টি মন্ত্রিসভার বৈঠকে মোট ৭৪টি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এর মধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে ৫৩টি। ২১টি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নাধীন। এ সময়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৭১ দশমিক ৬২ শতাংশ। এ বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে মন্ত্রিসভা বৈঠকের গৃহীত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন বিষয়ক এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ৮টি মুসলিম দেশের জোট ডি-৮ এ প্রিফানশিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্টের বিষয়টি অনেকদিন ধরে ঝুলে ছিল। প্রথম থেকেই পার্সেন্ট বাড়িয়ে দেয়া দাবি ছিল আমাদের। কিন্তু অন্য সদস্যরা সে প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সেটি আর আগায়নি। অবশেষে দেরিতে হলেও ডি-৮ অগ্রাধিকারভুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে সায় দিয়েছে মন্ত্রিসভা। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ডি-৮ এ প্রিফানশিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্ট ঝুলিয়ে রেখে লাভ নেই মনে করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এই জোটের সদস্যরা যেভাবে সম্মতি দিয়েছে সেভাবেই অনুমতি দেয়া যেতে পারে। সেজন্যই আজকের বৈঠকে অনুসমর্থন দেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা আইন ২০১৭-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করা হয়েছিল। কিছু সংযোজন, বিয়োজনের জন্য ফেরত দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান, মিশর, তুরস্ক, ইরান, নাইজেরিয়া, মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার জোট হচ্ছে ডি-৮। অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহযোগিতাই এই জোটের প্রধান লক্ষ্য। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, গত বছরের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত তিন মাসে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ছিল ৭০ দশমিক ৬৫ শতাংশ। চলতি বছর একই সময়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার বেড়েছে। শফিউল আলম বলেন, গত বছরের একই সময়েও ১১টি মন্ত্রিসভা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সিদ্ধান্ত হয় ৯২টি। তার মধ্যে বাস্তবায়ন হয় ৬৫টি সিদ্ধান্ত। আর বাস্তবায়নাধীন ছিল ২৭টি। বাস্তবায়নের হার ছিল ৭০ দশমিক ৬৫ শতাংশ। তিনি বলেন, গত তিন মাসে মন্ত্রিসভা বৈঠকে ২টি নীতি বা কর্মকৌশল ও ১১টি চুক্তি অনুমোদিত হয়েছে। তা ছাড়া একই সময়ে সংসদে আইন পাস হয়েছে ৫টি। আর গত বছরের একই সময়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকে ২টি নীতি কিংবা কর্মকৌশল এবং ৯টি চুক্তি অনুমোদন দেয়া হয়। এ সময়ে সংসদে আইন পাস হয়েছে ২০টি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।