পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে প্রতি সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক বন্ধে কেন কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ। গতকাল বৃহস্পতিবার ডাক যোগে নোটিশটি পাঠান বলে জানিয়েছেন নোটিশ প্রেরণকারীর ওই আইনজীবী। মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, আইন সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও পুলিশ কমিশনারকে আগামী সাত দিনের মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে। অন্যথায় রুলস অব বিজনেস, ১৯৯৬-এর সংশ্লিষ্ট ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউনুছ আলী আকন্দ সাংবাদিকদের বলেন, এ আইনের ২১ ধারায় প্রতি সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠক করার বিধান রয়েছে। কিন্তু বৈঠকটি কোন জায়গায় হবে, তা সুনির্দিষ্টভাবে বলা নেই কিংবা বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতির আবশ্যকতার কথাও উল্লেখ নেই। সপ্তাহে একদিন কেবিনেট মিটিং সংবিধানে উল্লেখিত ৮০ ও ৫৫(৬) ধারার পরিপন্থী বলেও দাবি করেন ওই আইনজীবী। তিনি বলেন, এ বৈঠকে যোগ দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী যখন তাঁর বাসভবন থেকে সচিবালয়ে যাওয়া-আসা করেন, তখন রাস্তার দুই পাশের সব গাড়ি বন্ধ করে দেয়া হয়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ জনগণ। সাপ্তাহিক এই বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয়, সংসদ সচিবালয় অথবা অন্য কোনো স্থানে করলে জনদুর্ভোগ অনেকটা কমবে। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এবং প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাদের মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা বলা হলেও তারা বৈঠকে উপস্থিত থাকছেন না। এছাড়া তাঁদের নিয়োগের বৈধতার বিষয়টিও নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।