পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : রাজধানীর বনানী থানায় ধর্ষণের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাফাত আহমেদসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে গতকাল সোমবার সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য ছিল। তবে আসামিপক্ষের সময়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ৬ আগস্ট দিন ধার্য করেছেন আদালত। সময়ের আবেদনের পেছনে আসামিপক্ষ কারণ দেখিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে তার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে। মামলার সার্টিফায়েড কপি না পাওয়ায় আদালতের কাছে সময়ের আবেদন করেন তারা। ঢাকার দুই নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শফিউল আজমের আদালতে সময়ের আবেদন করা হলে আদালত আবেদন মঞ্জুর করে পরবর্তী শুনানির জন্য ৬ আগস্ট দিন ধার্য করেন।
চলতি বছরের ২৮ মার্চ বনানীর জন্মদিনের পার্টির কথা বলে ডেকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া দুই ছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয় বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়। ঘটনার প্রায় ৪০ দিন পর ৬ মে সন্ধ্যায় বনানী থানায় ধর্ষণের অভিযোগে সাফাতসহ পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করা হয়। ৮ জুন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম দোলোয়ার হোসেনের আদালতে সাফাতসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগের পরিদর্শক ইসমত আরা এমি। অভিযোগপত্রে ৪৭ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। ১৩ জুলাই ঢাকার দুই নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শফিউল আজম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। আসামি সাফাত ও নাঈমের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ৯(১) ধারা ও অপর আসামিদের বিরুদ্ধে ৯(১) এর ৩০ ধারায় অভিযোগ গঠন করা হয়। অভিযুক্ত পাঁচজন হলেন- আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদ, তার বন্ধু সাদমান সাকিফ, নাঈম আশরাফ, সাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন ও দেহরক্ষী রহমত আলী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।