পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : সউদী রাজতন্ত্রের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন দেশটির এক কর্মকর্তা। সাবেক সউদী যুবরাজ মোহাম্মদ বির নায়েফকে প্রাসাদে আটকে রাখার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এক সউদী কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘এটা ঠিক নয়। শতভাগ মিথ্যা।’ গতকাল রয়টার্সের এক প্রশ্নের জবাবে একথা জানান তিনি।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, মোহাম্মদ বিন সালমানকে যুবরাজ ঘোষণা করার পর সাবেক যুবরাজ নায়েফকে প্রাসাদে আটকে রাখা হয়েছে এবং বাইরে বের হতে দেওয়া হচ্ছে না। সেই বিষয়ে প্রশ্ন করলে ওই সউদী কর্মকর্তা জানান, এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। ২০১৫ সালে বাদশাহ আব্দুল আজিজের মৃত্যুর পর তৎকালীন যুবরাজ মুকরিন বিন আবদুল আজিজের বদলে মুহাম্মদ বিন নায়েফকে যুবরাজ মনোনীত করা হয়। মুহাম্মদ বিন নায়েফ দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। তিনি রাজনীতি ও নিরাপত্তা বিষয়ক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান।
সিংহাসনে আরোহনের পর বাদশাহ সালমান তার ছেলে মোহাম্মদ বিন সালমানকে ‘ডেপুটি ক্রাউন প্রিন্স’ বা উপ-যুবরাজের উপাধিতে ভূষিত করেন। সিংহাসনে আরোহণের ক্ষেত্রে ডজনেরও বেশি উত্তরাধিকারী যুবরাজকে পেছনে ঠেলে তাকে সামনের কাতারে নিয়ে আসা হয়।
মোহাম্মদ বিন সালমান বর্তমানে সউদী প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি দেশটির তেলভিত্তিক অর্থনীতিতে পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়ে পর্যটনসহ অন্যান্য খাত থেকে আয় বাড়ানোর মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করেছেন। সূত্র : রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।