পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : বনানীর দ্য রেইন ট্রি হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বি এইচ আদনান হারুন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাছে বিচার চেয়ে বলেছেন, আমি ও আমার পরিবার এবং হোটেলের শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী বিপাকে আছি। আমাদেরকে হেয় প্রতিপন্ন করা হচ্ছে। তাই এ ঘটনার বিচার দাবি করছি।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তদন্ত টিমের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে কমিশনের কাওরান বাজারস্থ কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তিনি এ দাবী জানান। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন হোটেলের জিএম ফ্রাঙ্ক ফরগেট। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরও দেন।
আদনান হারুন বলেন, আমি তদন্ত কমিটির কাছে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করেছি। একই সঙ্গে কোনোভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়ে থাকলে তার সর্বোচ্চ বিচার দাবি করেছি। পাশাপাশি এ ঘটনায় আমার ও আমার পরিবার নিয়ে যে কুৎসা রটানো হচ্ছে তারও বিচার দাবি করেছি।
দ্য রেইন ট্রির এমডি বলেন, কমিশন আমাকে যা জিজ্ঞেস করেছে আমি তার জবাব দিয়েছি। কমিশন আমার বক্তব্যে সন্তুষ্ট। একই সঙ্গে কমিশন আমাদেরকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদে ডাকার জন্য এবং সঠিক তথ্য জানতে তদন্ত কমিটি গঠন করায় ধন্যবাদ জানাই।
গত ২৮ মার্চ বনানীর দ্য রেইন ট্রি হোটেলে বন্ধুর জন্মদিনে এসে ধর্ষণের শিকার হন দুই তরুণী। ওই ঘটনার ৪০ দিন পরে গত ৬ মে সন্ধ্যায় বনানী থানায় মামলা করেন ওই দুই তরুণীর একজন। মামলার এজাহারভুক্ত ৫ আসামীর সবাই এখন জেল হাজতে আছেন। ওই ঘটনার দিন মানবাধিকার লংঘন হয়েছে কিনা তা জানতেই রেইন ট্রি কর্তৃপক্ষকে তলব করেছিল কমিশন।
এদিকে, ঘটনা অধিকতর তদন্তে দ্য রেইন ট্রি হোটেল কর্তৃপক্ষ ছাড়াও গুলশান জোনের ডিসি মোস্তাক আহমেদ এবং বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরমান আলীকে তলব করে মানবাধিকার কমিশন গঠিত তদন্ত কমিটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।