পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : পাঠ্যবইয়ের মধ্যে কাউয়া ঢুকে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ কাজী খলীকুজ্জামান আহমদ। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে গতকাল শনিবার এসডিজি অর্জনে জাতীয় স্বেচ্ছা পর্যালোচনা : নাগরিক সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি ও মতামত শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।
এশিয়া ডেভেলপমেন্ট অ্যালায়েন্স (এডিএ), ইকুইটি বিডি, সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান (সুপ্র), এসডিজি ওয়াচ বাংলাদেশ এ সেমিনারের আয়োজন করেছে। পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ছিলেন প্রধান অতিথি।
কাজী খলীকুজ্জামান বলেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শিক্ষার মাধ্যমে তাদের মানসিকতার পরিবর্তনের দিকে আমরা নজর দিতে পারি। সেদিকে আমাদের নজর দিতে হবে। বইয়ের বিষয়ে আমরা শিক্ষা নীতিতে বলেছিলাম। তবে বইয়ের মধ্যে এখন কাউয়া ঢুকে গেছে। আমরা অনেক আপত্তি করেছি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের দলের মধ্যে কাউয়া ঢুকে গেছে বলে মন্তব্য করে ইতোমধ্যে রসালো আলোচনার সৃষ্টি করেছেন। নেতা-কর্মী বেশে দলে সুবিধাভোগী একটি শ্রেণি প্রবেশ করার প্রেক্ষাপট তুলে তিনি এ মন্তব্য করেছিলেন।
জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ প্রণয়ন কমিটির কো-চেয়ারম্যান খলীকুজ্জামান আরও বলেন, শিক্ষানীতি পার্লামেন্টে পাস হয়েছিল। কোনো নীতি পার্লামেন্টে পাস হয় না, আমার জানা মতে এই একটা নীতি পাস হয়েছিল। শিক্ষা নীতিকে নানানভাবে বাদ দিয়ে নতুন নতুন জিনিস ঢোকানো হচ্ছে, বিকৃত করা হচ্ছে। এটা কীভাবে হচ্ছে জানি না। তাই এই মুহূর্তে আশাবাদী করতে পারছি না যে শিক্ষার মাধ্যমে আমরা চরিত্র গঠন করতে পারব।
খলীকুজ্জামান আহমদ বলেন, আমরা অনেকেই এখানে (প্রেসক্লাব) আলোচনা করি। শুনে শুনে কথা বলি, বাস্তবতা ধারণ করি না। আমি আমার অর্থনীতিবিদ বন্ধুদের মতোই আগে কথা বলতাম। এখন তাদের কথা শুনলে হাসি। সেগুলোর বড় বড় হেডলাইন হয়, বাস্তবতার সঙ্গে কোনো মিল নেই। আমার যেহেতু গ্রামে কাজ করার সুযোগ হয়েছে তাই আমি এখন গ্রামে যাই।
এনজিও প্রতিনিধিদের এসডিজির ১৭ লক্ষ্যকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে আলোচনার অনুরোধ জানিয়ে খলিকুজ্জামান আহমদ বলেন, আমি চাইব আগামীবার আমরা কি করেছি তা বলে কি করতে হবে সেটা বলব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।