পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গত ২৭ মার্চ দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার ৩ পৃষ্টায় পুরান ঢাকার নতুন কাঊয়া শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার সাইদুর রহমান সহিদ। এছাড়া শ্যামপুর থানা বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা লীগের সাধারণ সম্পাদক পরিচয়ে সেলিম শিকদার, শ্যামপুর থানা তাঁতীলীগের সভাপতি পরিচয়ে আব্দুর রব ও শ্যামপুর থানা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ঝর্ণা বেগম একইভাবে প্রতিবেদনের প্রতিবাদ করেছেন। তারা প্রকাশিত প্রতিবেদনকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেছেন।
প্রতিবেদকের বক্তব্য
সাইদুর রহমান প্রতিবেদনের কোন অংশ খন্ডন না করে তিনি তার প্রতিবাদ লিপিতে একতরফা নিজের পক্ষে সাফাই গেয়েছেন। তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বিশ্বাসী বলে দাবি করেছেন। অথচ ইতিপূর্বে তিনি ছাত্রদল ও জাতীয় পার্টির রাজনীতির সাথে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সহিদ আওয়ামী লীগের দু’টি অঙ্গ সংগঠনের শ্যামপুর থানার উপদেষ্টা। প্রমাণ হিসেবে তার ছবি সম্বলিত ব্যানারসহ সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। তার পোস্টার ও ব্যানার এখনো দেয়ালে দেয়ালে সাঁটানো রয়েছে। এছাড়া ওই সংগঠনের দায়িত্বশীলদের বক্তব্যও প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে।
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনির সূত্র মতে, সহিদ একাধিক হত্যাসহ ডজন খানেক মামলার আসামি। সর্বশেষ ২০১৪ সালে তিনি ১টি ছাড়া বেশ কয়েকটি অবৈধ অস্ত্রসহ র্যাবের হাতে গ্রেফতার হন। নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় সাইদুর রহমান নিজেই উল্লেখ করেছিলেন, তিনি একটি মামলায় খালাস পেয়েছেন এবং তার বিরুদ্ধে করা দুটি মামলা স্থগিত আছে। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলাসহ একাধিক অভিযোগের প্রমাণাদি প্রতিবেদকের হাতে রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।