২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত মোটা হবেন ৪০০ কোটি মানুষ
২০৩৫ সালের মধ্যে মাত্রাতিরিক্ত ওজন বা মোটা হবেন বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ। সংখ্যার বিচারে যা
আমাদের মুখে অনেক ধরনের আলসার বা ঘা দেখা যায়, তার কারণ আমরা কখনো জানি বা কখনো জানি না। কারণ জানা যায় না এমনি এক মুখের ঘা- এপথাস আলসার। মুখের যে কোন অংশে হতে পারে। যেমন- মুখের ভেতরে, জিহবায় ও ঠোঁটে। ঘা অগভীর, ব্যথাযুক্ত থাকে। সাদা আবরণে ঢাকা ও মার্জিন লাল থাকে। এটা বার বার হতে পারে।
জনসংখ্যার ২০-৩০% এই এপথাস আলসারে ভোগে। মেয়েদের বেশি হয় বিশেষ করে মাসিকের সময়। কঠিন আলসারের ক্ষেত্রে অন্যান্য রোগ বা সমস্যা মাথায় নিতে হবে। যেমন- ক্যানডিডা, হারপিস, সিফিলিস, টিবি ইত্যাদি ইনফেকশন বা এনএসএআইডি, এমটিএক্স, এসিইআই ইত্যাদি ওষুধ কিংবা μনস ডিজিজ, আলসারেটিভ কলাইটিস, ক্যান্সার, লিউকেমিয়া ইত্যাদি রোগ।যেহেতু নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই, তাই রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা দেয়া হয়। যেমন- ১) স্থানীয়ভাবে স্টেরয়েড পেস্ট, কোন কোন ক্ষেত্রে মুখেও স্টেরয়েড খাওয়া লাগতে পারে। ২) কোলিন-সেলিসাইলট জেল। ৩) টেট্রাসাইক্লিন মাউথ ওয়াস-২৫০মিগ্রাম ৫ মিলি পানিতে ৪ বেলা। ৪) মাল্টি ভিটামিন-মাল্টি মিনারেল। ৫) ব্যথার ওষুধ। এপথাস আলসার ৭ থেকে ১৪ দিনের ভেতর ভালো হয়ে যায়, কোন ক্ষত চিহ্ন থাকে না। এ ব্যাপারে আপনার চিকিৎসক আরো সুপরামর্শ দিতে পারবে।
প্রফেঃ ডাঃ একেএম মোখলেছুজ্জামান, এমআরসিপি,
কনসালটেন্ট ইন্টারনাল মেডিসিন,
আসগর আলি হাসপাতাল, গেন্ডারিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।