পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : ভারতের সীমান্ত ঘেঁষে তিব্বতের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর টার্মিনালের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম গতকাল শুরু হয়েছে। আগামী ২০২০ সাল নাগাদ ১০ হাজার ৩শ’ বর্গমিটারের নতুন টার্মিনাল থেকে প্রতি বছর ৭ লাখ ৫০ হাজার যাত্রী ও ৩ হাজার টন মালামাল ওঠানামা করতে পারবে। ভারতের অরুণাচল প্রদেশ থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে এ বিমানবন্দরের অবস্থান।
তিব্বতে রেলপথ, সড়ক ও বিমান পরিবহন পরিকাঠামোর দ্রæত বিস্তার নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারত। চীন সরকারের এ তৎপরতা আখেরে সীমান্ত অঞ্চলে সে দেশের সেনাবাহিনীর গতিবিধি বাড়াতে সাহায্য করবে বলে আশঙ্কা করছে দিল্লি। জানা গেছে, নতুন টার্মিনালটি অরুণাচল সীমান্তের কাছে তিব্বতের নিয়িংচি বিমানবন্দরের অংশ। এটিসহ তিব্বতে মোট ৬টি বিমানবন্দর তৈরি করল চীন সরকার।
গতকাল চীনের সরকারি সংবাদ মাধ্যম সিনহুয়া জানিয়েছে, সদ্য চালু হওয়া টার্মিনালটি মোট ১০ হাজার বর্গমিটার অঞ্চলজুড়ে তৈরি হয়েছে। কিছুদিনের মধ্যে নিয়িংচি বিমানবন্দরের এই টার্মিনাল থেকে উল্টর-পূর্ব চীনের শাংজি প্রদেশের রাজধানী জিয়ান শহরে ফ্লাইট শুরু হবে। এছাড়া লাসা, গুয়াংঝু, চংকিং এবং শেনঝেন যাওয়ার ফ্লাইটের সংখ্যাও বাড়ানো হবে।
২০০৬ সালে তৈরি হওয়ার পর থেকে প্রতি বছর দক্ষিণ-পূর্ব তিব্বতের নিয়িংচি বিমানবন্দরে যাত্রী ও মালের ভিড় উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৬ সালে যাত্রী সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৯০ হাজার। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া, পিটিআই ও সিনহুয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।